What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

এক ছাত্রের রিপোর্টে শিক্ষক লিখলেন, ‘ছেলেটি পড়ায় ভালো, খেলাতেও। একমাত্র দোষ—বড্ড মেয়ে ঘেঁষা। আমি সংশোধনের চেষ্টা করছি।’

ছেলেটির বাবা বাড়ি ছিলেন না। মা রিপোর্টের নিচে লিখলেন, ‘আপনাকে ধন্যবাদ। সংশোধনের উপায় বের করতে পারলে আমাকে জানাবেন। পদ্ধতিটি ছেলের বাবার ওপরও প্রয়োগ করতে হবে।’
 
বিয়ের রাতেই স্বামী স্ত্রীকে বলছে, ‘আমি বাসায় আমার যখন ইচ্ছা, যে কোন সময়, যত রাত করেই হোক আসব। তুমি এ নিয়ে কোন ঝামেলা করতে পারবে না। আমি যখনই বাসায় আসি টেবিলে খাবার রেডি দেখতে চাই। আর আমি ছুটির দিনে মাছ ধরতে, বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিতে, তাস খেলতে গিয়ে যতক্ষণ ইচ্ছা থাকব। রাতে নাইট ক্লাবে যাব। তুমি কিছুই বলতে পারবে না। এগুলো আমার রুলস। তোমার কোন অভিমত আছে?’স্ত্রী বলল, ‘আমার এতে কোন আপত্তি নেই। কিন্ত মনে রাখবে, তুমি বাসায় থাক বা না থাক বাসায় প্রতিদিন সন্ধ্যা সাতটায় আমার বয়ফ্রেন্ড আসবে। এটা কিন্তু আমার রুলস।’
 
স্কুল পরিদর্শক এক শিক্ষিকাকে বললেন- পরিদর্শক: আচ্ছা, আপনি ছেলেদের অবজারভেশন সম্পর্কে তালিম দেন তো? শিক্ষিকা: জ্বি, হ্যাঁ। পরিদর্শক: দেখি ছেলেদের একটু পরীক্ষা করে। তোমরা চোখ বন্ধ করত।

তারপর পরিদর্শক মুখে একটু শব্দ করে বললেন- পরিদর্শক: আচ্ছা বলো তো, আমি কী করলাম? শিক্ষার্থী: আপনি দিদিমনিকে চুমু দিয়েছেন।
 
একদিন দুপুরে মফিজের বন্ধু মফিজকে বলছে- বন্ধু: দোস্ত আজকে তোর বউকে গোসল করার সময় দেখছি! মফিজ: হারামি, তোকে আমি কাঁচা খেয়ে ফেলব! বন্ধু: ওরে মফিজ, এত রাগস কেন? মফিজ: তাহলে কী করবো? তোকে অ্যাওয়ার্ড দেব?বন্ধু: আরে শোন, আজকে সকালে আমি গোসল করতেছিলাম। তখন তোর বউ রাস্তা দিয়া যাইতেছিল। আমি জানালা দিয়া দেখছি।
 
এক বুড়ি প্রায়ই বাবলুকে বাদাম খাওয়াত। একদিন বাবলু জিজ্ঞেস করল- বাবলু: আপনি প্রায়ই আমাকে এত মজার বাদাম খাওয়ান! আপনি নিজে কেন খান না? বুড়ি: আমার যে বাদাম চাবানোর দাঁত নাই! হাবলু: তাহলে কেনেন কেন? বুড়ি: বাদামগুলা যে চকলেটে থাকে, তা আমি চেটে খেতে অনেক পছন্দ করি!
 
এক ছেলে পত্রিকার হকার। প্রতিদিন সে খবরের কাগজ বিক্রি করে আর চিৎকার করে বলে, ‘পড়ুন, পড়ুন। ৫০ জন ঠকেছে।’

ছেলেটির কথা শুনে একজন আগ্রহী হয়ে একটি কাগজ কিনল। শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ে তাকে ধরল, ‘কই, ৫০ জন ঠকার কোন কথা তো লেখা নেই।’ ছেলেটি বলল, ‘ভালো করে পড়ুন। ৫১ জন ঠকেছে।’
 
একটি ছোট ছেলে একটি চাকু নিয়ে তার হাতে গার্লফ্রেন্ডের নাম লিখল। কয়েক মিনিট পর সে জোরে কাঁদতে লাগল।
- কেন? ব্যথা করছে?
- না!
- তাহলে?
- বানান ভুল হইছে!
 
পাঁচ বছর বয়সী ছেলে তার বাবাকে বলছে-
ছেলে: আব্বু আব্বু কবির আঙ্কেলকে তুমি চেন?
বাবা: না তো, কে তোমার এই কবির আঙ্কেল?
ছেলে: কবির আঙ্কেল আমাকে খুব আদর করে। আমার জন্য প্রতিদিন চকলেট নিয়ে আসে।
বাবা: প্রতিদিন আসে! কই আমি তো তাকে একবারও দেখিনি।
ছেলে: তুমি দেখবে কী করে! তুমি অফিসে চলে যাওয়ার পর সে আসে।
 
স্ত্রী: আমায় কি বাগান করতে একটু সাহায্য করবে?
স্বামী: নাহ, আমাকে কি মালী পেয়েছো?
স্ত্রী: দরজাটা কি ঠিক করে দেবে?
স্বামী: আমায় কি মিস্ত্রি পেয়েছো?

সন্ধ্যায় স্বামী ঘরে এসে দেখল সবকিছু ঠিক করা। তখন সে স্ত্রীকে জিজ্ঞেস করল—
স্বামী: কে করে দিলো এসব?
স্ত্রী: প্রতিবেশী।
স্বামী: বাহ, কত ভালো!
স্ত্রী: এহ, মাগনা নাকি?
স্বামী: তাহলে?
স্ত্রী: ও বলল, কাজের বিনিময়ে বার্গার নয়তো চুমু চাই।
স্বামী: তুমি নিশ্চয়ই বার্গার দিলে?
স্ত্রী: আমায় কি তুমি ফাস্টফুডের দোকান পেয়েছো?
 
রোগী: ডাক্তার সাব, আমাকে কি বেহুঁশ করার জন্য ইনজেকশন দিচ্ছেন?
ডাক্তার: জ্বি হ্যাঁ।
রোগী: তাহলে একটু অপেক্ষা করুন, আমার পকেটের টাকাগুলো একটু গুনে রাখি।
ডাক্তার: কেন?
রোগী: যা দিনকাল পড়ছে, কাউকে তো বিশ্বাস করা যায় না।
 

Users who are viewing this thread

Back
Top