কুয়াশার চাদরে মোড়া হেমন্তের সকাল। পুর্বাকাশে নতুন সুর্যদয়। শিশির ভেজা ঘাস মাড়িয়ে বিল অভিমুখে মানুষের ঢল। কারো কাঁধে পলো, আবার কারো হাতে ঠেলা জাল, বাদাই জাল, খেপলা জাল সহ মাছ ধরার নানান উপকরণ। দুর-দুরান্ত থেকে ছুটে আসছেন হাজার হাজার মানুষ।
শিশু থেকে বৃদ্ধ, বিভিন্ন বয়সী মানুষের উপস্থিতিতে বিলপাড়ে উৎসবমুখর পরিবেশ। এরপর হৈ হৈ রবে দল বেধে বিলের পানিতে নেমে মাছ শিকারের আনন্দে মাতেন সৌখিন মৎস শিকারীরা। এ চিত্র চলনবিল বিস্তৃত পাবনার ভাঙ্গুড়া উপজেলার ‘রুহুল বিলের’। আঞ্চলিক ভাষায় দল বেধে মাছ শিকারের এই আয়োজনের নাম ‘বাউত উৎসব’। সে উৎসবে অংশ নিয়েছে চলনবিল অঞ্চলের মানুষ।
প্রতি বছরের অগ্রহায়ন মাসের মাঝামাঝি সপ্তাহে দুইদিন শনি ও মঙ্গলবার চলে এই মাছ শিকার। মাসব্যাপী মাছ ধরার এই বাউত উৎসবে পাবনা ছাড়াও আশপাশের জেলার মানুষের সমাগম ঘটে। মাছ যাই মিলুক, সবাই মিলে মাছ ধরার আনন্দটাই সবার কাছে মুখ্য বলে জানান মাছ শিকারীরা।
কুয়াশা ভেদ করে উঠছে সুর্য।
শিশু থেকে বৃদ্ধ, বিভিন্ন বয়সী মানুষের উপস্থিতিতে বিলপাড়ে উৎসবমুখর পরিবেশ। এরপর হৈ হৈ রবে দল বেধে বিলের পানিতে নেমে মাছ শিকারের আনন্দে মাতেন সৌখিন মৎস শিকারীরা। এ চিত্র চলনবিল বিস্তৃত পাবনার ভাঙ্গুড়া উপজেলার ‘রুহুল বিলের’। আঞ্চলিক ভাষায় দল বেধে মাছ শিকারের এই আয়োজনের নাম ‘বাউত উৎসব’। সে উৎসবে অংশ নিয়েছে চলনবিল অঞ্চলের মানুষ।
প্রতি বছরের অগ্রহায়ন মাসের মাঝামাঝি সপ্তাহে দুইদিন শনি ও মঙ্গলবার চলে এই মাছ শিকার। মাসব্যাপী মাছ ধরার এই বাউত উৎসবে পাবনা ছাড়াও আশপাশের জেলার মানুষের সমাগম ঘটে। মাছ যাই মিলুক, সবাই মিলে মাছ ধরার আনন্দটাই সবার কাছে মুখ্য বলে জানান মাছ শিকারীরা।
কুয়াশা ভেদ করে উঠছে সুর্য।