[H2]মাছের ঘুম কেমন হয়?[/H2]
একটি মাছ যখন ঘুমায়, তখন তাকে ঠিক তেমন দেখায়, যেমন একটি মানুষকে দেখতে লাগে দিবাস্বপ্ন দেখার সময়। মাছটিকে তখন একদম স্পন্দনহীনভাবে জলাধারের নিচে পড়ে থাকতে দেখা যায়। তবে কিছুক্ষণ পরপর তারা পাখনা ঝাড়া দেয়, যাতে তারা স্থির ও ভাসমান থাকতে পারে।
মাছের ঘুম তাদের পরিবেশ ও কাজের পরিমাণের উপর অনেক বেশি নির্ভরশীল। যেমন অ্যাকুরিয়ামে যে মাছ বাস করে, সেটি ওই ঘরের বা ভবনের আলো জ্বলা-নেভার উপর ভিত্তি করে নিজের ঘুমের চক্রকে সাজিয়ে নেয়।
এদিকে হাঙ্গরের সবসময় নিজের ফুসফুসে অবাধ বায়ু চলাচলের ব্যবস্থা রাখতে হয়। তাই ঘুমের মধ্যেও তারা বাধ্য হয় সাঁতার কাটতে। এজন্য তারা ঘুমন্ত অবস্থায়ও চোখ বন্ধ করে না, কিংবা আরইএম ঘুমে প্রবেশ করে না।
জেব্রা মাছের ক্ষেত্রে একটি খুবই আগ্রহোপদ্দীপক ব্যাপার আবিষ্কৃত হয়েছে। এই অদ্ভূর ধরনের মাছটি অনেক সময় ঠিক মানুষের মতোই ইনসমনিয়ায় ভোগে। বিজ্ঞানীরা কিছু মাছকে বাধ্য করেছিল কম ঘুমাতে, এবং তারপর দেখা গেছে ইনসমনিয়া রোগীদের মতোই ওই মাছগুলোরও প্রাত্যহিক ঘুমের পরিমাণ হ্রাস পেয়েছে। আবার প্যারটফিশ নামক একটি মাছের ক্ষেত্রে দেখা গেছে ঘুমের সময় সেটির শরীর থেকে জেলির মতো তরল পদার্থ নিঃসৃত হয়, যা তাকে সুরক্ষিত রাখে।
একটি মাছ যখন ঘুমায়, তখন তাকে ঠিক তেমন দেখায়, যেমন একটি মানুষকে দেখতে লাগে দিবাস্বপ্ন দেখার সময়। মাছটিকে তখন একদম স্পন্দনহীনভাবে জলাধারের নিচে পড়ে থাকতে দেখা যায়। তবে কিছুক্ষণ পরপর তারা পাখনা ঝাড়া দেয়, যাতে তারা স্থির ও ভাসমান থাকতে পারে।
মাছের ঘুম তাদের পরিবেশ ও কাজের পরিমাণের উপর অনেক বেশি নির্ভরশীল। যেমন অ্যাকুরিয়ামে যে মাছ বাস করে, সেটি ওই ঘরের বা ভবনের আলো জ্বলা-নেভার উপর ভিত্তি করে নিজের ঘুমের চক্রকে সাজিয়ে নেয়।
এদিকে হাঙ্গরের সবসময় নিজের ফুসফুসে অবাধ বায়ু চলাচলের ব্যবস্থা রাখতে হয়। তাই ঘুমের মধ্যেও তারা বাধ্য হয় সাঁতার কাটতে। এজন্য তারা ঘুমন্ত অবস্থায়ও চোখ বন্ধ করে না, কিংবা আরইএম ঘুমে প্রবেশ করে না।
জেব্রা মাছের ক্ষেত্রে একটি খুবই আগ্রহোপদ্দীপক ব্যাপার আবিষ্কৃত হয়েছে। এই অদ্ভূর ধরনের মাছটি অনেক সময় ঠিক মানুষের মতোই ইনসমনিয়ায় ভোগে। বিজ্ঞানীরা কিছু মাছকে বাধ্য করেছিল কম ঘুমাতে, এবং তারপর দেখা গেছে ইনসমনিয়া রোগীদের মতোই ওই মাছগুলোরও প্রাত্যহিক ঘুমের পরিমাণ হ্রাস পেয়েছে। আবার প্যারটফিশ নামক একটি মাছের ক্ষেত্রে দেখা গেছে ঘুমের সময় সেটির শরীর থেকে জেলির মতো তরল পদার্থ নিঃসৃত হয়, যা তাকে সুরক্ষিত রাখে।
ঘুমের সময় শরীর থেকে জেলির মতো তরল নিঃসৃত করে প্যারটফিশ