What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

বাংলার কামান (2 Viewers)

blacktranzer

Senior Member
Joined
Aug 19, 2019
Threads
5
Messages
735
Credits
5,303
Statue Of Liberty
Motorcycle
Mushroom
Drum
Rose
Satellite Antenna
জনাব আমি এইখানে বাংলা কিছু কামান এর গল্প নিয়ে এসেছি এই থ্রেডে আস্তে আস্তে ‍ কামন গুলার গল্প আনবো এর সবই সংগ্রহিত। মুল লেখেকের নাম আমি দিয়ে দিব।

কামানের সঙ্গে জড়িয়ে আছে ঢাকার কামান তৈরির কারিগরদের দক্ষতা। মোগল আমলে ঢাকায় অনেক উন্নতমানের কামান তৈরির কারিগর ছিলেন। মজবুত ও টেকসই কামান তৈরিতে তাঁরা ছিলেন সিদ্ধহস্ত। তখন ঢাকায় এ শিল্পের বিকাশ ঘটেছিল। সুবেদার ও জমিদারেরা ফরমায়েশ দিয়ে এসব কারিগর দিয়ে তাঁদের প্রয়োজনীয় কামান তৈরি করিয়ে নিতেন।

গুলিস্থানের কামান


মুহাম্মদ নূরে আলম :
আমাদের এ ঢাকা শহর খুব বড় নয়। তারপরও এর রয়েছে নানা ইতিহাস। রয়েছে নানা দর্শনীয় স্থান ও জিনিস বা পণ্য। ঢাকা যাদুঘরে গেলে চোখে পড়ে নানা ঐতিহাসিক নিদর্শন। এর বাইরেও অনেক স্থানে চোখে পড়ে ছোট-বড় অনেক ধরনের ঐতিহাসিক নিদর্শন। এর মধ্যে একটি হলো কামান। এ কামানকে বলা হয় ঢাকার কামান। এর রয়েছে শক্তিশালী ইতিহাস। ঢাকার কামান দেখলে সহজেই মনে হয়, যুদ্ধের মতো রক্তক্ষয়ী ক্ষেত্রে তা ব্যবহৃত হয়েছে। এর নির্মাণশৈলী যেমন উন্নত, তেমনি এর আকার বিশাল। এটিকে এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় সরাতে ভারি যন্ত্রের প্রয়োজন। আর এসব জিনিসই ঢাকাবাসীর গর্ব। ১৭ শতকের গোড়ার দিকে সম্রাট জাহাঙ্গীর ঢাকায় বাংলার রাজধানী স্থাপন করেন। ঢাকায় গড়ে ওঠে প্রশাসনিক ও ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান। একই সঙ্গে ঢাকার নিরাপত্তা নিয়েও শাসকদের মধ্যে উদ্বেগ দেখা দেয়। ঢাকার চারদিকে প্রবাহিত নদীতে তখন মগ, পর্তুগিজ ও আরাকানি জলদস্যুদের উপদ্রব ছিল। তাই ঢাকার প্রতিরক্ষাব্যবস্থা জোরদার করতে বেশ কিছু কামান তৈরি করা হয়। এসব কামানের মধ্যে দুটি কামান ছিল বিখ্যাত। বিশালত্বে, নির্মাণশৈলীতে ও সৌন্দর্যে এগুলো ছিল ভারত খ্যাত।


ঢাকা একটি ঐতিহাসিক শহর। ৪০০ বছরের পুরনো এই শহর। মগ, পর্তুগিজ আর আরাকান জলদস্যুদের হাত থেকে ঢাকা শহরকে রক্ষার জন্য অনেক কামান তৈরি করা হয়। এই কামানগুলো তৈরি হয় সতেরো শতকের ত্রিশের দশকে। কামানগুলোর মধ্যে আকারে বড় ছিল দুটি। এর একটির নাম 'কালে খাঁ জমজম' আর অন্যটির নাম 'বিবি মরিয়ম'। কামান দু'টির নাম কে দিয়েছেন তা অবশ্য জানা যায়নি। তবে ধারণা করা হয় এই কামানের নাম দেওয়া হয় কালে খাঁ নামে কোনো বীর বা শহীদের নামানুসারেই। আর বিবি মরিয়ম হতে পারে কালে খাঁর পরিবার বা স্ত্রীর নাম। সবচেয়ে বড় ছিল কালে খাঁ জমজম কামানটি। আর তার চেয়ে আকারে ছোট বিবি মরিয়ম। বিশাল এই কামান দুটির খ্যাতি ছিল ভারতজোড়া। শুধু আকারে নয়, এগুলোর নির্মাণশৈলীও ছিল অপূর্ব। এ জন্য কামানগুলো ছিল ঢাকাবাসীর গর্বের বস্তু। কালে খাঁ জমজম কামানটি ছিল সবচেয়ে বড় আর বিবি মরিয়ম আকারে তার চেয়ে ছোট। সম্রাট আওরঙ্গজেব ভারতবর্ষের সর্ববৃহৎ কামানের যে তালিকা তৈরি করান তার মধ্যে কালে খাঁ জমজমও ছিল। বিবি মরিয়ম কামানটি সেই তুলনায় বেশ ছোট। এর দৈর্ঘ্য ১১ ফুট। ১৬৬১ সালে মীর জুমলা আসাম অভিযানের সময় ছয়টি ভারী কামান ব্যবহার করেন। বিখ্যাত ভূগোলবিদ রেনেল তাঁর স্মৃতিকথায় কালে খাঁ জমজমের বিষয়ে লিখেছেন। বিবি মরিয়মের দৈর্ঘ্য ১১ ফুট প্রায়। এর মুখের ব্যাস প্রায় ছয় ইঞ্চি। আর পাঁচ মণ বলা হয় এর গোলার ওজন। মীর জুমলাকে ১৬৬০ খ্রিস্টাব্দে বাংলার সুবেদার করে পাঠান সম্রাট আওরঙ্গজেব। মীর জুমলা আসাম অভিযানকালে বেশ কয়েকটি ভারী কামান ব্যবহার করেন ১৯৬১ সালে। বিবি মরিয়ম ছিল এগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বড়। মীর জুমলা যুদ্ধে বিজয় লাভ করে ফিরে এসে বিবি মরিয়মকে বড় কাটরার দক্ষিণে সোয়ারি ঘাটের পাশে স্থাপন করেন। তখন থেকে এটি 'মীর জুমলার কামান' নামে পরিচিতি লাভ করে। 'কালে খাঁ জমজম' তখনো রাখা ছিল মোগলাই চরে। কিন্তু নদীভাঙনে একদিন 'কালে খাঁ জমজম' বুড়িগঙ্গায় তলিয়ে যায়।


বিবি মরিয়মকে সোয়ারী ঘাট থেকে সরিয়ে নেয়া হয় পুরান ঢাকার চকবাজারে। এ কাজটি করেন ঢাকার ম্যাজিস্ট্রেট ওয়ালটারস ১৮৪০ খ্রিস্টাব্দে। তবে চকবাজার ক্রমে পরিণত হয় ঘিঞ্জি বা ঘনবসতিপূর্ণ স্থানে। তাই কামানটি সেখান থেকে স্থানান্তর করা হয় সদরঘাটে। এ কাজটি করেন ঢাকা যাদুঘরের কিউরেটর নলিনী কান্ত ভট্টশালী ১৯২৫ খ্রিস্টাব্দে।


অতঃপর বিবি মরিয়মকে গুলিস্তানে স্থাপন করা হয় গত শতকের পঞ্চাশের দশকে। ওই সময়ও বেশ জমজমাট থাকতো গুলিস্তান। অনেকে রসিকতা করে গুলিস্তানকে বলতেন ঢাকার রাজধানী। ওই সময় থেকে মানুষ গুলিস্তানের কামান বলতো এটিকে। এরপর এই কামানটি স্থাপন করা হয় ঢাকার ওসমানী উদ্যোনে ১৯৮৩ সালে। এখন পর্যন্ত সেখানেই দেখতে পাওয়া যায় বিবি মরিয়মকে। এটি দেখতে সেখানে আসেন নানা স্থানের মানুষ। চকবাজার ঘনবসতি এলাকায় পরিণত হলে ১৯২৫ সালে কামানটি সদর ঘাটে রাখা হয়। পরে বিবি মরিয়মকে স্থাপন করা হয় গুলিস্তানে। গুলিস্তান তখন ঢাকার কেন্দ্রস্থল। তখন থেকে এটিকে মানুষ গুলিস্তানের কামান বলত।


প্রাপ্ত তথ্যে জানা যায়, মোগল শাসনামলে বাংলার সুবেদার মীর জুমলার আসাম বিজয়কালে এই কামান ঢাকায় পাঠানো হয়৷ এর ওজন ৬৪ হাজার ৮১৪ পাউন্ড এবং দৈর্র্ঘ্য ১১ ফুট৷ মীর জুমলার সময়ে এই কামানটি পুরানো ঢাকার বড় কাটরার প্রবেশমুখে প্রথমে স্থাপন করা হয়৷ পরে ১৮৩২ সালে বৃটিশ শাসনামলে তদানীনত্মন ঢাকার কালেক্টর মি: ওয়াল্টার সেখান থেকে এই কামান চকবাজারে আনেন৷ ১৯১৭ সালে ঢাকার জাতীয় জাদুঘরের তত্কালীন পরিচালক এটাকে চকবাজার মসজিদের সামনে থেকে সদরঘাটে এনে বুড়িগঙ্গার তীরে তা স্থাপনের ব্যবস্থা করেন৷ ওই সময়ে স্থানীয় লোকজন বিশেষতঃ হিন্দু সম্প্রদায়ের মহিলারা এই কামানের কাছে এসে দুধ, ফুল ও সিন্দুর দিয়ে পূজা করতো৷ পরবর্তী পর্যায়ে ১৯৫৭ সালে ঢাকা ইমপ্রুভমেন্ট ট্রাষ্টের চেয়ারম্যান পাকিস্তানী সামরিক প্রকৌশলীদের সহায়তায় কামানটিকে গুলিস্তানে ডিআইটি এভিনিউ ও বঙ্গবন্ধু এভিনিউ সড়ক সংযোগস্থলে স্থাপন করেন৷ আশির দশকে ওই স্থানটি জনাকীর্ণ হওয়ায় এবং যান চলাচল বেড়ে যাওয়ায় কামানটিকে সেখান থেকে সরিয়ে ওসমানী উদ্যানে স্থাপন করা হয়৷ আর তখন থেকেই ঐতিহাসিক এই নিদর্শনটি কার্যতঃ লোকচৰুর আড়ালে চলে গেছে৷
 
বাহ, ভালো হচ্ছে, চালিয়ে যান মামা।
 
ঢাকার দ্বিতিয় কামান কালে খাঁ জমজম

এই কামান টা আমাদের দাদার জন্মের আগে বুড়িগঙ্গায় হারিয়ে গেছে


ভারতবর্ষের সর্ববৃহৎ কামানের যে তালিকা প্রস্তুত করেন সম্রাট আওরঙ্গজেব, তার অন্তর্ভুক্ত ছিল কালে জমজম খাঁ।

ড. মুনতাসীর মামুন ‘ঢাকার হারিয়ে যাওয়া কামানের খোঁজে’ গ্রন্থতে বুড়িগঙ্গার তীরে মীর জুমলার স্থাপন করা ২টি কামানের কথা উল্লেখ করেছেন ।ঢাকার তত্কালীন ম্যাজিস্ট্রেট ও গ্রন্থাকার ডি. আয়লির মতে মগ জলদস্যুদের হাত থেকে ঢাকাকে রক্ষার জন্য তিনি এটিকে সোয়ারী ঘাটের দক্ষিণে বুড়িগঙ্গা নদীর মধ্যে মোগলাই চরে বসিয়েছিলেন [২][৩] । ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির এক কর্মকর্তা রবার্ট লিণ্ডসে (১৭৯১-১৮৫৫) তার স্মৃতিচারণমূলক বইতে "কালে খাঁ জমজম সম্বন্ধে" বলেছেন[৪][৫]

৩৬ ফুট লম্বা, পেটানো লোহায় তৈরি এই কামান যে কারো দৃষ্টি কাড়ে। কামানটির বিশাল ব্যারেলের এমাথা থেকে ওমাথা পর্যন্ত লম্বালম্বিভাবে বসানো ছিল চৌদ্দটি শক্তিশালী লৌহনির্মিত দণ্ড এবং সেইসব শক্তিধর লৌহদণ্ডের ওপর দিয়ে একের পর এক বসানো ছিল প্রবল শক্তিধর লৌহচক্র। কামানটির পাশে আছে একটি পাথরের গোলক। এই গোলকটি কামানের গোলার সমান আকৃতির। গোলকটি এত ভারী যে, সবচেয়ে শক্তিশালী লোকও এটাকে হাঁটুর চেয়ে উঁচুতে তুলতে পারবে না। গোলকটি লোহা দিয়ে বানানো হলে এর ওজন হত কমপক্ষে ১২শ পাউন্ড। কামানটি দেখতে সুন্দর, তবে এর সবটা সমানুপাতিক নয় । ওজন হবে ৬৪ হাজার ৮১৪ পাউন্ড।[৬]

বিখ্যাত ভূগোলবিদ রেনেল ও তার স্মৃতিকথায় লিখেছেন কালে খাঁ জমজমের বিষয়ে।[৭] ব্রিটিশ শাসকদের অবহেলায় কালে খাঁ জমজম ১৭৮০ সালে বুড়িগঙ্গা নদীতে তলিয়ে যায়। তবে বিশেষজ্ঞদের মতে এটি পুনরুদ্ধারের সম্ভাবনা এখনো রয়েছে।
 
বাহ, বেশ ভালো তথ্যবহুল থ্রেড। চালিয়ে যান মামা
 
জাহানকোষা কামান

জাহানকোষা হল পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদের কাটরার দক্ষিণ-পূর্বে তোপখানায় অবস্থিত একটি ঐতিহাসিক কামান। মধ্যযুগীয় বাংলার নবাবী আমলের যুদ্ধাস্ত্রের এটি একটি উল্লেখযোগ্য নিদর্শন। 'জাহান কোষা' শব্দের অর্থ হল 'পৃথিবীর ধ্বংসকারী'

বিবরণ

কামানটির দৈর্ঘ্য ১৭ ফুট ৬ ইঞ্চি, পরিধি ৫ ফুট, ওজন ২১২ মণ; কামান বিস্ফোরণের জন্য ২৮ সের (১৭ কিলো) বারুদের প্রয়োজন হয়। [১] কামানটি তৈরী করা হয়েছিল অষ্ট ধাতু অর্থাৎ সোনা, রূপা, দস্তা, তামা, জিঙ্ক, টিন, লোহা ও পারদ দিয়ে; অষ্ট ধাতু দিয়ে তৈরী হবার জন্য আজও কামানটি মরচে বিহীন।

ইতিহাস[সম্পাদনা]

কামানের গায়ে ইরানী ভাষায় একাধিক পিতল-ফলকের লেখা থেকে জানা যায়, ১৬৩৭ খ্রিষ্টাব্দের অক্টোবর মাসে (১০৪৭ হিজরী, জমাদিয়স সানি মাস) দিল্লির বাদশাহ শাহজাহানের রাজত্বকালে ইসলাম খাঁর সুবাদারিতে জাহাঙ্গীরনগরে দারোগা শের মহম্মদ ও হরবল্লভ দাস উভয়ের তত্ত্বাবধানে মিস্ত্রি জনার্দন কর্মকার জাহানকোষা কামানটি নির্মাণ করেন। [১]

নবাব মুর্শিদকুলি খাঁ ঢাকা থেকে রাজধানী মুর্শিদাবাদে স্থানান্তরিত করবার সময় ওই কামানটি এখানে নিয়ে আসেন। মুর্শিদকুলি খাঁ থেকে পরবর্তী অন্যান্য নবাবগণ এখানে তাদের অস্ত্রাগার বা ‘তোপখানা’ স্থাপন করেন। সেসময় জাহান কোষা কামানটিকে, একটি অশ্বথ গাছের শিকড়ে আটকে থাকা অবস্থায় পাওয়া গিয়েছিল। পরবর্তীকালে, ভারতীয় প্রত্নত্বাত্তিক বিভাগের উদ্যোগে, এই কামানটিকে গাছের শিকড় থেকে ছাড়িয়ে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়।


এ কামানটি নিয়ে একটি গল্প আছে, কামানটি কোনো কারণে ক্রুদ্ধ হয়ে নদীপথে চলে যাওয়ার সময় একটি অশ্বত্থ গাছ এটিকে জড়িয়ে ধরেছিল। বহুকালই নাকি কামানটি সে অবস্থায়ই ছিল। তারপর সরকার কামানটিকে ওই অশ্বত্থগাছ থেকে আলিঙ্গনমুক্ত করে এই উঁচু বেদিটির ওপর স্থাপন করে।

বর্তমানে কামানটি যে গ্রামে আছে তার নামও তোপগ্রাম। যদিও নাম গ্রাম, তবে আসলে এটি গ্রাম নয়। মুর্শিদাবাদ শহরের পাশেই এটি। কাটরা মসজিদে যাওয়ার পথেই এই গ্রামের অব্স্থান। কামানটি নবাবী আমলে লোহার একটি চাকার ওপর স্থাপিত ছিল, যা বর্তমানে আর নাই।দীর্ঘদিন এটি মাটির নিচেই পড়ে ছিল। কালক্রমে একটি গাছের কাণ্ডে আটকা পড়ে এটি জেগে উঠেছিল। তারপর সরকার ও জনগণ মিলে এটিকে উঁচু বেদির (বর্তমান) ওপর স্থাপন করেছে।



তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]


  1. ক খ গ ঘোষ, বিনয়, "পশ্চিমবঙ্গের সংস্কৃতি", তৃতীয় খন্ড, প্রথম সংস্করণ, প্রকাশ ভবন, পৃষ্ঠা: ২৫
2. পর্যটনে মুর্শিদাবাদ : দীননাথ মণ্ডল, অণিমা প্রকাশনী, কলকাতা ।

বি:দ্র: - আমি আন্তরিক ভাবে দুঃখিত যে ছবি দিতে পারছিনা। আমার ছবি পেস্ট করার নিয়মটি জানানেই।
 
ভাইজান আপনার এই তথ্যবহুল দুরলব ইতিহাসের জন্য অনেক ধন্যবাদ ♥
 
গুলিস্থানের কামান
Bibi_Mariam.jpg

বর্তমান অবস্থান সোহরোআরদি পার্ক
15.18.jpg

এইটা পুরাতন অবস্থানের ছবি আশির দশকে কামানটি ঐখানে ছিল।বর্তমানে এইযায়গায় আন্ডার পাস নির্মিত হয়েছে।
 

Users who are viewing this thread

Back
Top