বাংলাদেশের জিআই পণ্য (3 Viewers)

[Eastman]

বর্তমানে স্বীকৃতপ্রাপ্ত মোট জি আই পণ্য-২১ টি।

 

[lovehunter]

GI ponno nirdharito hoy kivabe?

 

[shadat1465]

আমাদের কর্তৃপক্ষের অ্বহেলার কারণে টাঙ্গাইল শাড়ির জিআই স্বত্ব হারিয়েছে।

 

[shadat1465]

আচ্ছা আমি জিআই পণ্য এই টার্মটার ব্যাপারে জানতে চাই, আসলে এটা দিয়ে কী বোঝানো হয়? আর জিআই পণ্য কীভাবে নির্বাচন করে, মানদণ্ডটা কী?

জিআই মানে হল ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য। যদি কোন পণ্য একটা নিদির্ষ্ট জায়গায় উৎপন্ন হয় এবং এর উৎপাদনে ঐ জায়গার পরিবেশ, আবাহাওয়া জড়িত থাকে এবং পণ্যটি যদি বাজারে যথেষ্ট চাহিদা তৈরী করতে পারে তাহলে এটি ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য হিসেবে বিবেচিত হবে। জিআই পণ্য যে জায়গায় যে পরিবেশ পরিস্থিতিতে উৎপাদন হয় তা অন্যকোন জায়গায় ঐ মানের উৎপাদন করা সম্ভব না । এজন্য এটি ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য বা জিআই পণ্য।

 

[Abdulwahhab]

জি আই পণ্য নিয়ে আরও বেশি কর্মতৎপর হওয়া দরকার যাতে এর স্বত্ত্ব সুরক্ষিত থাকে। একটা কিছু না ঘটা পর্যন্ত প্রশাসনের টনক নড়ে না। এটা মোটেও ঠিক না।

 

[kalogolap]

বাংলাদেশের প্রথম ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য হিসেবে ১৭ নভেম্বর ২০১৬ সালে জামদানি স্বীকৃতি পায়।

৬ আগস্ট ২০১৭ পেটেন্ট, ডিজাইন ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তর বাংলাদেশের জাতীয় মাছ ইলিশকে বাংলাদেশী পণ্য হিসাবে বিশ্ব স্বীকৃতি অর্জনের কথা ঘোষণা করে। এর ফলে ইলিশ বাংলাদেশের দ্বিতীয় ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য হিসেবে নিবন্ধিত হয়।

২৭ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে খিরসাপাত আমকে বাংলাদেশের ৩য় ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য (খাদ্যদ্রব্য) হিসেবে ঘোষণা করা হয়।

২০২০ সালের ২৮ ডিসেম্বর মসলিনকে বাংলাদেশের চতুর্থ ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য বলে স্বীকৃতি দেওয়া হয়।

২০২১ সালের ২৬ এপ্রিল রাজশাহী সিল্ককে ৫ম, শতরঞ্জিকে ৬ষ্ট, চিনিগুঁড়া চালকে ৭ম, দিনাজপুরের কাটারিভোগকে ৮ম এবং বিজয়পুরের সাদা মাটিকে ৯ম জিআই পণ্য বলে স্বীকৃতি দেওয়া হয়।

২০২২ সালের ২৪ এপ্রিল বাগদা চিংড়িকে বাংলাদেশের ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য বলে আনুষ্ঠানিকভাবে নিবন্ধন সনদ দেওয়া হয়। এটি বাংলাদেশের দশম জিআই পন্য।


ভৌগোলিক নির্দেশক সমষ্টিগত মাত্রা

বাংলাদেশের একাদশতম ভৌগোলিক নির্দেশক জিআই পণ্য রাজশাহীর বিখ্যাত ফজলি আম ( ১১ তম জিআই পণ্য,২০২২)

সর্বশেষ ২০২৩ সালের ৫ই জুলাই আরোও ৪টি পণ্যকে জি আই পণ্য হিসাবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। পণ্যগুলা যথাক্রমে, বগুড়ার বিখ্যাত দই, শেরপুরের তুলসীমালা ধান, চাঁপাইনবাবগঞ্জের ল্যাংড়া আম ও চাঁপাইনবাবগঞ্জের আশ্বিনা আম।

এই দিয়ে বর্তমানে বাংলাদেশের ভৌগলিক নির্দেশক পণ্যের সংখ্যা দাঁড়ালো মোট ১৫টি।
সোর্স: Wikipedia

যে গুলো বাদ পরেছে সে গুলোকে অবিলম্বে জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হোক

 

[jacobroky]

Thank you apnake emon information dewar jonno

 

[777Rezu]

thanks for the info.

 

[anu053]

বাংলাদেশের প্রথম ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য হিসেবে ১৭ নভেম্বর ২০১৬ সালে জামদানি স্বীকৃতি পায়।

৬ আগস্ট ২০১৭ পেটেন্ট, ডিজাইন ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তর বাংলাদেশের জাতীয় মাছ ইলিশকে বাংলাদেশী পণ্য হিসাবে বিশ্ব স্বীকৃতি অর্জনের কথা ঘোষণা করে। এর ফলে ইলিশ বাংলাদেশের দ্বিতীয় ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য হিসেবে নিবন্ধিত হয়।

২৭ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে খিরসাপাত আমকে বাংলাদেশের ৩য় ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য (খাদ্যদ্রব্য) হিসেবে ঘোষণা করা হয়।

২০২০ সালের ২৮ ডিসেম্বর মসলিনকে বাংলাদেশের চতুর্থ ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য বলে স্বীকৃতি দেওয়া হয়।

২০২১ সালের ২৬ এপ্রিল রাজশাহী সিল্ককে ৫ম, শতরঞ্জিকে ৬ষ্ট, চিনিগুঁড়া চালকে ৭ম, দিনাজপুরের কাটারিভোগকে ৮ম এবং বিজয়পুরের সাদা মাটিকে ৯ম জিআই পণ্য বলে স্বীকৃতি দেওয়া হয়।

২০২২ সালের ২৪ এপ্রিল বাগদা চিংড়িকে বাংলাদেশের ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য বলে আনুষ্ঠানিকভাবে নিবন্ধন সনদ দেওয়া হয়। এটি বাংলাদেশের দশম জিআই পন্য।


ভৌগোলিক নির্দেশক সমষ্টিগত মাত্রা

বাংলাদেশের একাদশতম ভৌগোলিক নির্দেশক জিআই পণ্য রাজশাহীর বিখ্যাত ফজলি আম ( ১১ তম জিআই পণ্য,২০২২)

সর্বশেষ ২০২৩ সালের ৫ই জুলাই আরোও ৪টি পণ্যকে জি আই পণ্য হিসাবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। পণ্যগুলা যথাক্রমে, বগুড়ার বিখ্যাত দই, শেরপুরের তুলসীমালা ধান, চাঁপাইনবাবগঞ্জের ল্যাংড়া আম ও চাঁপাইনবাবগঞ্জের আশ্বিনা আম।

এই দিয়ে বর্তমানে বাংলাদেশের ভৌগলিক নির্দেশক পণ্যের সংখ্যা দাঁড়ালো মোট ১৫টি।
সোর্স: Wikipedia

দিনাজপুরের লিচু কে জি আই পন্য হিসাবে দেখতে চাই।

 

[Mac14]

Thank you for your information