What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

Bangla joks (2 Viewers)

চিকিৎসক-রোগীর মধ্যে কথা হচ্ছে— রোগী: স্যার, আমার কানের মধ্যে একটি টিকটিকি ঢুকে গেছে। চিকিৎসক: কখন? রোগী: সকাল আটটার দিকে। চিকিৎসক: আরে, এখন দুপুর ১২টা বাজে! আপনি আগে আসেননি কেন? রোগী: আমি ভেবেছিলাম, সকাল ছয়টার দিকে আমার কানে যে পোকাটা ঢুকেছিল, মাছি ওটাকে খেয়েই বের হবে। কিন্তু এখন দেখছি মশা-মাছি কোনোটাই বেরোচ্ছে না।
 
মোহন চিকিৎসকের কাছে এসেছে চশমা নিতে। চিকিৎসক সব পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে মোহনকে একটা চশমা দিয়ে দিলেন। চশমা পেয়ে মোহন চিকিৎসককে বলল, ‘এই চশমা দিয়ে কি আমি এখন পড়তে পারব?’ চিকিৎসক বললেন, ‘অবশ্যই পারবে।’ বাহ্, ভালো তো। তাহলে এখন থেকে আর অযথা সময় নষ্ট করে স্কুলে যাব না। চশমা চোখে দিয়ে বাসাতেই পড়ে নেব।’
 
এক ভদ্রলোক ও চিকিৎসকের মধ্যে ফোনে কথা হচ্ছে— ভদ্রলোক: চিকিৎসক, আমার ওজন কমানোর জন্য একটু পরামর্শ চাচ্ছি। চিকিৎসক: কেন, সমস্যা কী আপনার? ভদ্রলোক: আমি একটা সুন্দর উপহার পেয়েছি। কিন্তু মোটা হওয়ার কারণে সেটা ব্যবহার করতে পারছি না। চিকিৎসক: ঠিক আছে, কাল একবার আসুন। প্রেসক্রিপশন দিয়ে দেব। তারপর ঠিকই আপনি আপনার পোশাকটি পরতে পারবেন। ভদ্রলোক: আমি তো পোশাক নয়, একটা মারুতি গাড়ি উপহার পেয়েছি।
 
চিকিৎসক-রোগীর মধ্যে কথা হচ্ছে— রোগী: স্যার, আমার সমস্যা হলো, আমি সবকিছুই দুটি করে দেখি। চিকিৎসক: হুম্, রোগটা বেশ জটিল মনে হচ্ছে। রোগী: একটা কিছু করেন স্যার। আমি খুব সমস্যায় আছি। চিকিৎসক: ঠিক আছে, সামনের খালি চেয়ারটিতে আগে বসুন তো। রোগী: চেয়ার তো দুটি খালি। তা কোনটাতে বসব স্যার?
 
নার্স ঘুমন্ত রোগীকে জোর করে ডেকে তুলছেন দেখে চিকিৎসক জিজ্ঞেস করলেন, আরে আরে, করছেন কী? অযথা ঘুমন্ত রোগীকে ডাকছেন কেন? নার্স মুখ কাঁচুমাচু করে বললেন, ‘স্যার, রোগীর এখন ওষুধ খাওয়ার সময়। না ডাকলে সঠিক সময়ে তাঁর ওষুধ আর খাওয়া হবে না।’ চিকিৎসক রেগে অগ্নিশর্মা হয়ে বললেন, তা কী সেই ওষুধ, যেটা তাকে এখনই খাওয়াতে হবে? ‘ঘুমের ওষুধ স্যার’, নার্সের জবাব।
 
চিকিৎসক: আপনার ওজন কত? রোগী: চোখে চশমা দিলে ৭৫ কেজি। চিকিৎসক: আর চশমা ছাড়া তাহলে ওজন কত? রোগী: আমি তো চশমা ছাড়া দেখতে পারি না, স্যার।
 
অপারেশনের আগে চিকিৎসক রোগীর বিছানার পাশে ফুলের তোড়া এনে রেখেছেন। রোগী: ফুল কীসের জন্য? চিকিৎসক: এটা আমার জীবনের প্রথম অপারেশন। যদি সফল হই, তাহলে এই ফুল আমার জন্য আর না হলে তোমার।
 
চিকিৎসকের কাছে এক রোগী এসে বলছেন, ‘ডাক্তার সাহেব, মনে হচ্ছে আমার জটিল রোগ হয়েছে। আমি সবকিছু শুধু ভুলে যাই।’ চিকিৎসক সব শুনে বললেন, তা কবে থেকে এই রোগ দেখা দিয়েছে আপনার? রোগী অবাক হয়ে বললেন, ‘কোন রোগের কথা যেন বলছিলেন?’ চিকিৎসক আর কথা না বাড়িয়ে প্রেসক্রিপশন লিখে রোগীকে বিদায় করে দিলেন। কিছুক্ষণ পর ওই রোগী আবারও চিকিৎসকের কাছে ফিরে এসে বললেন, ‘ডাক্তার, তন্ন তন্ন করে খুঁজেও তো কোনো দোকানেই আমি আপনার লিখে দেওয়া ওষুধ কিনতে পারলাম না।’ এবার চিকিৎসক প্রেসক্রিপশনটা হাতে নিয়ে দেখে বললেন, ‘ওহ্, ওষুধের নাম লেখার কথা ভুলেই গিয়েছিলাম। এখানে তো শুধু আমার স্বাক্ষরটা করে দিয়েছি।’
 
পল্টু ও চিকিৎসকের মধ্যে ফোনালাপ— পল্টু: চিকিৎসক, আমার ছেলে একটি ব্লেড গিলে ফেলেছে। একটু জলদি বাসায় চলে আসুন না! চিকিৎসক: ভয়ের কোনো কারণ নেই। আমি শিগগির আসছি। আপনি কি অন্য কোনো ব্যবস্থা নিয়েছেন? পল্টু: হুমম, বাধ্য হয়ে বৈদ্যুতিক রেজর দিয়েই দ্রুত শেভটা করে নিচ্ছি।
 
অপারেশনের আগে রোগী চিকিৎসককে বললেন, ‘স্যার, অপারেশনের পর আমি বেহালা বাজাতে পারব তো?’ চিকিৎসক বললেন, কোনো চিন্তা কোরো না, অপারেশনের পর তুমি সব করতে পারবে। ‘স্যার, আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। কারণ, আমি কোনো দিনই বেহালা বাজাইনি।’ রোগীর মন্তব্য।
 

Users who are viewing this thread

Back
Top