What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

Bangla joks (2 Viewers)

এক দুর্দান্ত ব্যাটসম্যান এক ফাস্ট বোলারকে অ্যায়সা নাজেহাল করে সমানে ছয়-চার পেটাচ্ছিল। এমন সময় প্যাভিলিয়ন থেকে একজন দৌড়ে এসে তার কানে কানে কী যেন বলে যাওয়ার পর থেকেই ব্যাটসম্যানের খেলা পড়ে গেল। তাকে খুব অধৈর্য দেখাচ্ছিল। ফাস্ট বোলার তার বল করার আগে আস্তে আস্তে যখন তার দৌড় শুরু করার জায়গায় যাচ্ছিল, তখন ব্যাটসম্যান চেঁচিয়ে আম্পায়ারকে বলল, আমার বাড়ি থেকে এইমাত্র খবর এসেছে আমার স্ত্রী খুবই অসুস্থ, সে আমাকে এখনই দেখতে চায়। আম্পায়ার সাহেব কি দয়া করে ঐ হতভাগা বোলারটাকে একটু বলবেন, সে যেন তার দৌড়ের জায়গাটাকে আরো একটু ছোট করে!
 
ব্যাটসম্যান ছক্কা পেটাবার পর বলটা দর্শকদের ভিতরে গিয়ে পড়েছিল। একজন ফিল্ডার আস্তে আস্তে দৌড়ে গেল সেদিকে। বলটা ফেরত চাইল। কিন্তু বলটা কিছুতেই খুঁজে পাওয়া গেল না। দর্শকদের ভেতর বসে ছিল এক কমবয়েসী ছোকরা। সে খুব নিরীহ মুখে জানাল, আমার মনে হয়, বলটা বোধহয় এদিকে পড়ে নি। তবে আমি বাড়ি থেকে একটা বল নিয়ে এসেছি, আপনার খুব প্রয়োজন হলে একশ টাকা দিয়ে সেটা কিনতে পারেন। নেবেন?
 
একটা বিতর্কিত রানআউটের পর আউট হয়ে যাওয়া ব্যাটসম্যান প্যভিলিয়নের দিকে ফিরে যাচ্ছিল, আম্পায়ারের পাশ দিয়ে যাবার সময় সে বলল, দেখুন, আমি কিন্তু সত্যি সত্যি আউট ছিলাম না! আম্পায়ার বলল, বটে! সত্যি নাকি মিথ্যা, সেটা কালকের পত্রিকাতেই জানতে পারবে!
 
খানিক আগেই আউট হয়ে যাওয়া এক ব্যাটসম্যান প্যাভিলয়নে বসে দেখছিল তার দল ক্রমশই হেরে যাচ্ছে। খেলা দেখতে দেখতে সে মুখ গোমড়া করে বসে আছে, এমন সময় তার এক বন্ধু এসে কানে কানে বলল, দোস্ত, একটা খুবই খারাপ খবর আছে, তোর বাড়িতে আগুন লেগে সারা বাড়ি পুড়ে ছাই, তোর ছেলে-মেয়ে-বৌ রাস্তার ওপরে বসে হাপুস নয়নে কাঁদছে! ব্যাটসম্যান বিষণ মুখে তার দিকে ফিরে বলল, আমি এর থেকেও একটা খারাপ খবর তোকে দিতে পারি! আমাদের লাস্ট ব্যাটসম্যান এইমাত্র আউট হয়ে গেল!
 
দুই ব্যাটসম্যান একজন আরেকজনকে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী মনে করে। দুজনেরই ভেতরেই সবসময় চাপা রেষারেষি কাজ করে। একদিন তারা পাশাপাশি হাঁটতে হাঁটতে কথা বলছিল। কথায় কথায় একজন বলল, স্থানীয় এক ক্লাব আমাকে একটা অন্যরকম প্রস্তাব দিয়েছে। তারা চায় আমি তাদের প্রতিদ্বন্দ্বী ক্লাবে জয়েন করে খারাপ খেলে তাদেরকে যেন জিতিয়ে দেই। এজন্য তারা আমাকে বিরাট অঙ্কের টাকা অফার করেছে। কিন্তু বুঝতে পারছি না, কাজটা ঠিক হবে কিনা! দ্বিতীয়জন সঙ্গে সঙ্গে বলল, এত চিন্তা করার কী আছে, তুমি তো বিনা পয়সাতেই এই কাজটা বরাবরের মতো করে আসছ!
 
তোড়সে ব্যাট চালিয়ে লাঞ্চ আওয়ারে প্যাভিলিয়নে ফিরল এক ব্যাটসম্যান। সবাই তাকে বাহবা জানাচ্ছে, ফুর্তির চোটে বেশ খানিকটা ড্রিঙ্ক করে ফেলল সে। তার কিছুক্ষণের মধ্যেই সে আবিষ্কার করল সবকিছুই সে তিনটা করে দেখতে পাচ্ছে। মহা মুশকিল! উপায়ন্তর না দেখে মাঠে যাওয়ার আগমুহূর্তে কোচকে ব্যাপারটা খুলেই বলল সে। কাঁদো কাঁদো মুখে বলল, এখন কী করব আমি, সামনে তিনটা বল ছুটে আসছে দেখলে কোন বলটা পেটাব? কোচ তাকে ধমকাধমকি না করে সান্ত্বনা দিয়ে বলল, অসুবিধা নেই, তিনটা বল ছুটে আসতে দেখলে তুমি ঠিক মাঝখানের বলটাকেই পেটাবে! ঠিক আছে? ব্যাটসম্যান মাথা নাড়িয়ে সায় দিয়ে ফিরে গেল মাঠে। এবং প্রথম বলেই বোল্ড! প্যাভিলিয়নে ফিরে আসতেই কোচ চেঁচামেচি শুরু করল, আমি তোমাকে না বলেছিলাম তিনটা বলের মাঝখানের বলটা পেটাতে! ব্যাটসম্যান আরো কাঁদে কাঁদো মুখে বলল, ওটাই তো পিটিয়েছিলাম ! কিন্তু তিনটা ব্যাটের ডানদিকের ব্যাটটা দিয়ে পিটিয়েছিলাম যে!
 
এক মাসে বাসার ফোনবিল অস্বাভাবিকভাবে বেশি এল। বাসায় জরুরি মিটিং বসল। বাবা বলল, ‘আমি গত মাসে বাসার ফোনটা একবারও ধরিনি। আমি সব ফোন করেছি অফিসের ফোন থেকে।’ তখন মা এসে বলল, ‘আমিও গত মাসে কোনো ফোন বাসা থেকে করেছি বলে মনে হয় না। আমার সমিতির অফিসের ফোনটাই আমি ব্যবহার করি।’ একমাত্র ছেলে এসে বলল, ‘আমার তো বাসা থেকে ফোন করার প্রশ্নই আসে না। কোম্পানি আমাকে মোবাইল বিল দেয়। আমি অফিসের সেই মোবাইল ব্যবহার করি।’ এরপর বাসার কাজের মেয়ে এসে বলল, ‘তাহলে তো কোনো সমস্যাই দেখি না। আমরা সবাই যার যার অফিসের ফোন ব্যবহার করি!’
 
গুরুদেব: তুই নাকি আমার ভক্তের মেয়েকে ধরে চুমু খেয়েছিস? শিষ্য: আজ্ঞে গুরুদেব, দিন পনের ভগবানের পা ধরে বলেছি, হে ভগবান, এই মেয়েটি যেন আমাকে একটা চুমু খেতে দেয়, এই মেয়েটি যেন আমাকে একটা চুমু খেতে দেয়… কিন্তু মেয়েটি চুমু খেতে না দিলে আমিই জোর করে একটা চুমু খেয়ে নিলাম। গুরুদেব: তারপর? শিষ্য: তার পরদিন ভগবানের পা ধরে বলছি, হে ভগবান, আমাকে তুমি ক্ষমা করে দাও। তখন ভগবান ক্ষমা করে দিছে।
 
গুরুদেবের কাছে এক শিষ্য এসেছে। গুরুদেব, মনে বড় অশান্তি। আমি যখন বাড়িতে থাকি না, তখন কে যেন এসে আমার স্ত্রীর সাথে অন্তরঙ্গ ভাবে সময় কাটায়। তাকে না ধরা পর্যন্ত শান্তি নাই। আমি তাকে ধরতে চাই। – ধরিয়ে দেয়াই তো আমার কাজ। দেব ধরিয়ে। দে আগে হাজার টাকা প্রণামী দে। হাজার টাকা দিতেই গুরুদেব সে টাকা ট্যাকে গুজে বলল, নে এবার তাহলে আমায় জড়িয়ে ধর।
 
মালিক বলছে চাকর আবুলকে, ‘আবুল, আজ গাছে পানি দিয়েছিস?’ আবুল: জি না হুজুর! বাইরে তো বৃষ্টি নেমেছে। মালিক: তো কী হয়েছে? ছাতা মাথায় দিয়ে যা!
 

Users who are viewing this thread

Back
Top