শিক্ষক: শীতকালে অতিথি পাখিরা সাইবেরিয়া থেকে উড়ে আমাদের দেশে আসে কেন? ছাত্র: স্যার, ওদের তো পয়সা নেই, প্লেনের টিকিট কাটতে পারে না, তাই নিজেরাই কষ্ট করে উড়ে আসে।
ক্লাসে শিক্ষক বিল্টুকে বললেন, আচ্ছা বিল্টু, তোকে যদি একটি সিংহ মারতে বলা হয়, তাহলে তুই কীভাবে মারবি? বেশ অনেকক্ষণ চিন্তা করে বিল্টু জবাব দিল, ‘স্যার, সিংহ মারার একটা সহজ বুদ্ধি পেয়েছি।’ শিক্ষক বললেন, ‘তা কী সে বুদ্ধি?’ বিল্টু বলল, ‘আগে আমি বিষ খেয়ে নেব। তারপর সিংহের সামনে শুয়ে পড়ব। সিংহ তো আমাকে খাবে, আর সঙ্গে সঙ্গে মারা পড়বে, ব্যস।’
ছাত্র : দেখুন, নিশ্চয়ই কোনো গন্ডোগোল আছে খাতা দেখায়, একেবারে শূণ্য পাব বলে মনে করি না। পরীক্ষক : আমিও মনে করি না যে তুমি একেবারে শূণ্য পাবে। কিন্তু কী করব বল এর চেয়ে কম দেওয়ার কোনো উপায় যে নেই।
শিক্ষক : জান, তোমাদের বয়সে আমার বিশ্বাস ছিল, আমি সব জানি, কিন্তু এখন এই ষাট বছর বয়সে এসে বুঝতে পারছি আমি কিছুই জানি না। ছাত্র : এ কথা জানতে আপনার এত বছর লাগল, স্যার? আমারা তো আপনাকে দেখা মাত্রই বুঝে নিয়েছি।
শিক্ষক : আমি যদি তোমাকে দুটো বিড়াল আর চারটে কুকুর দিই তা হলে সবগুলো মিলিয়ে তোমার ক’টা প্রাণী হবে? ছাত্র : ন’টা, স্যার। শিক্ষক : কীভাবে? ছাত্র : আমার কাছে আগে থেকেই একটা খরগোশ, একটা টিয়া আর একটা গিনিপিগ আছে!