কবুতর বিক্রেতা : ভাইজান, এই কবুতরগুলো কিনুন! খুবই প্রভুভক্ত। ক্রেতা : কী করে বুঝলে যে প্রভুভক্ত? বিক্রেতা : আমি যতবার এগুলো বিক্রি করেছি ততবারই আমার কাছে ফিরে এসেছে।
মালিকঃ আমি বাইরে যাচ্ছি, যদি কোনও ক্রেতা আসে তাহলে বলবে, সোনার মূল্য দ্বিগুণ। কর্মচারীঃ ঠিক আছে। কিছুক্ষণ পর মালিক এসে কর্মচারীকে জিজ্ঞেস করল, আমি যেমন বলেছিলাম তেমন করেছ। কর্মচারীঃ হ্যাঁ, এক লোক সোনা বিক্রি করতে এসেছিল। সে সোনার দাম ৫০০ টাকা চাইল। আমি বললাম, এক হাজার টাকার এক টাকাও কম দেব না। আমার মালিকের হুকুম।
তেলের দোকানে ইনকামটেক্সর লোক রেইড দিতে পারে এমন আশংকায় এক তেল ব্যবসায়ী তার কর্মচারীকে ডেকে বলল– ৩০ টিন তেল মাটির নীচে লুকিয়ে রাখতে । ২ ঘন্টা পরে কর্মচারী এসে তেল ব্যবসায়ীকে বলল, স্যার ! ৩০ টিন তেল তো মাটির নীচে লুকিয়ে ফলেছি, এখন তেলের খালি টিনগুলো কোথায় রাখবো!!!!!
এক লোক দোকান থেকে রেজার কিনে বাসায় গিয়ে সেভ করতে গিয়ে দেখে রেজারটা ভাল কাজ করছে না। লোকটা দোকানদারের কাছে গিয়ে অভিযোগ করলো- ভাই আপনি আমাকে কী একটা রেজার দিলেন যা ভাল নয়, এইটা দিয়ে তো দাড়ি/গোফ কাটা যায় না। দোকানদারঃ আপনি কী বলছেন ভাই, আপনাকে রেজারটা দেওয়ার আগে আমি ৩ বার দাড়ি সেভ করে দেখেছি ‘এটা তো চমৎকার কাজ করে।’ আর এখন আপনি বলছেন রেজারটা ভাল নয়, এটা কি বিশ্বাস করা যায় না!
দরজির কাছে শার্ট-প্যান্ট বানাতে দিয়েছেন ব্যাংক কর্মকর্তা শফিক। যথাসময়ে তিনি তাঁর পোশাক বুঝে পেলেন। সব ঠিকঠাক আছে, শুধু শার্ট-প্যান্ট কোনোটারই পকেট নেই। দরজিকে পাকড়াও করলেন শফিক, ‘কী হে, জামার পকেট কোথায়?’ দরজি উত্তর দিল, ‘ব্যাংক কর্মকর্তারা কখনো নিজের পকেটে হাত দেয় নাকি!’
গাবলু বলছে মন্টুকে, বুঝলি, ভাবছি ব্যাংক থেকে পাঁচ হাজার টাকা ঋণ নেব। মন্টু: পাঁচ হাজার কেন? তুই বরং পাঁচ কোটি টাকা ঋণ নে। গাবলু: কেন? মন্টু: পাঁচ হাজার টাকা ঋণ করলে সেটা তোর মাথাব্যথা, আর পাঁচ কোটি টাকা ঋণ করলে সেটা ব্যাংকের মাথাব্যথা!
সর্দারজি হন্তদন্ত হয়ে ঢুকলেন ব্যাংকে। কর্মকর্তাকে বললেন, ‘আমার এখনই টাকা তোলা দরকার। কিন্তু আমি প্রায় এক মাস আগে আমার চেকবই হারিয়ে ফেলেছি।’ কর্মকর্তা: এত দিন আগে চেকবই হারিয়েছেন, আর এখন এ কথা বলছেন? কেউ যদি আপনার সই নকল করে আপনার অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা তুলে ফেলে? সর্দারজি: আমাকে কি এত বুদ্ধু ভেবেছেন? সই যাতে নকল করতে না পারে, সে ব্যবস্থা আগেই করে রেখেছি। চেকবইয়ের সব পাতায় সই করে রেখেছি!