দুই শেয়ার ব্যবসায়ীর মধ্যে কথা হচ্ছে— ১ম জন: জানো, শেয়ারবাজারে ব্যাপক ধসের সময়ও আমি শিশুর মতো ঘুমিয়েছি? ২য় জন: তাই নাকি! কিন্তু কীভাবে? ১ম জন: সারা রাত ঘণ্টায় ঘণ্টায় জেগে উঠেছি আর শিশুর মতো কেঁদেছি।
ফারাহ ও তন্বীর মধ্যে কথা হচ্ছে— তন্বী: তুই তোর বয়ফ্রেন্ডের সঙ্গে সম্পর্ক শেষ করে ফেললি কেন? ফারাহ: কারণ, সে একজন শেয়ার ব্যবসায়ী এবং একদিন আমরা কত সুখী হব—এসব কল্পনা করা ছাড়া সে আর কিছুই করতে পারে না।
দুই বান্ধবী রাস্তা দিয়ে হাঁটছিল। হঠাৎ রাস্তার ধারে একটি ব্যাঙ বলে উঠল, ‘তোমাদের মধ্যে কেউ একজন কি দয়া করে আমাকে একটা চুমু খাবে? আমি একজন শেয়ারবাজার বিশ্লেষক। এক ডাইনির অভিশাপে আমি ব্যাঙ হয়ে গেছি। তোমাদের মধ্যে কেউ আমাকে চুমু খেলে আমি আবার আমার আগের রূপ ফিরে পাব।’ কথা শুনে এক বান্ধবী ব্যাঙটা ব্যাগে ভরে নিল। অন্য বান্ধবী: কী ব্যাপার? শুনলে না, ও কী বলল? ১ম বান্ধবী: শুনেছি। এ যুগে একজন শেয়ারবাজার বিশ্লেষকের চেয়ে কথা বলা ব্যাঙের দাম অনেক বেশি!
এক ভদ্রমহিলা ও এক শিশুর মধ্যে কথা হচ্ছে— ভদ্রমহিলা: খোকা, তোমার বাবা কী করেন? শিশু: আমার বাবা একজন মৎস্যশিকারি। ভদ্রমহিলা: কিন্তু আমি তো শুনেছি, তোমার বাবা একজন শেয়ার ব্রোকার। শিশু: না, না! আমি যতবার বাবার অফিসে গেছি, দেখেছি, বাবা কারও সাথে ফোনে কথা বলছেন আর বিগলিত হাসি হেসে বলছেন, ‘স্যার, আরেকটা বড় মাছ ধরেছি!’
দুজন শেয়ারবাজার বিশ্লেষকের মধ্যে কথা হচ্ছে— ১ম জন: বলো তো, বিধাতা কেন পৃথিবীতে শেয়ারবাজার বিশ্লেষকের মতো একটি পেশা তৈরি করেছেন? ২য় জন: যাতে আবহাওয়াবিদ পেশাটি টিকে থাকে। ১ম জন: কীভাবে? ২য় জন: আমরা আছি বলেই আবহাওয়াবিদদের ভবিষ্যদ্বাণী তুলনামূলক ভালো হয় বলে লোকজন মনে করে।
এলাকায় নতুন একটা দোকান করেছে মালেক। কেবল দুটো জিনিসই বিক্রি হয় সেখানে—ঢোল আর বন্দুক। একদিন তার বন্ধু বেড়াতে এসে খুব অবাক হয়। বলে, ‘কিরে মালেক, কেমন অদ্ভুত দোকান খুলে বসে আছিস, আর কিছু নেই, শুধু ঢোল আর বন্দুক?’ মালেক জবাব দেয়, ‘তা-ই তো বেচে কুল করতে পারি না। একজন একটা ঢোল কিনে নিয়ে গেলেই হলো, পরদিন তার বউ আসে বন্দুক কিনতে।’