What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

Bangla joks (3 Viewers)

হালিমঃ কিরে মালাই, আয়নার সামনে চোখ বন্ধ করে দাঁড়িয়ে আছিস কেন? মালাইঃ ঘুমিয়ে থাকলে চেহারাটা কেমন দেখায় একটু দেখছি, এই যা!
 
এক লোক মশার যন্ত্রনায় অস্থির, মশারী খাটিয়ে ও নিজেকে বাচাতে পারছেনা, কারন, যে কোনভাবে মশারীর ভিতর মশা ঢুকে যায়। তারপর, একদিন লোকটা একটা লেপ দিয়ে পুরো শরীরটা ঢেকে শুয়ে আছে যাতে করে আর তাকে মশা কামরাতে না পারে । লেপের ভিতর হঠাত্ করে একটা জোনাকি পোকাকে দেখে লোকটা চিত্কার করে বলে উঠলো– বাবারে! বাবা, মশা তো আমাকে টচ্ লাইট দিয়া খুঁজতাছে!!!
 
বোকার মতো কথা বলো না। – সেকি! তা না হলে তুমি বুঝবে কি করে?
 
রাজাঃ ধরো, আমি যদি স্থান পরিবর্তন করি। তুমি বসবে আমার ওই সিংহাসনে আর আমি বসব তোমার জায়গায়। মন্ত্রীঃ না মহারাজ, সেটা সম্ভব নয়। রাজাঃ কেন? তোমার কি রাজা সাজতে লজ্জা হয়? মন্ত্রীঃ না, রাজা হতে লজ্জা হবে না, কিন্তু লজ্জা পাব আপনার মতো একটা নির্বোধকে আমার মন্ত্রী হতে দেখে!
 
তেলের দোকানে ইনকামটেক্সর লোক রেইড দিতে পারে এমন আশংকায় এক তেল ব্যবসায়ী তার কর্মচারীকে ডেকে বলল– ৩০ টিন তেল মাটির নীচে লুকিয়ে রাখতে । ২ ঘন্টা পরে কর্মচারী এসে তেল ব্যবসায়ীকে বলল, স্যার ! ৩০ টিন তেল তো মাটির নীচে লুকিয়ে ফলেছি, এখন তেলের খালি টিনগুলো কোথায় রাখবো!!!!!
 
স্বামী : লণ্ড্রীতে কাচার পর নতুন কেনা পাঞ্জাবীটা কেমন ছোট হয়ে গেছে দেখছ ? কিছুতেই মাথা গলাতে পারছি না । স্ত্রী : কই দেখি ? ওমা জামা তো ঠিকই আছে, তুমি আসলে হাতার মধ্যে দিয়ে মাথা গলাবার চেষ্টা করছ ।
 
সর্দারজিকে এক লোক বলল, ‘তোমার বন্ধুকে দেখলাম তোমার বউকে নিয়ে পার্কে ঘুরছে!’ সর্দারজি ছুটে গেলেন পার্কে। আধা ঘণ্টা পর ফিরে এসে ঠাস করে একটা চড় লাগালেন সংবাদদাতা লোকটার গালে! বললেন, ‘গাধা, ওইটা আমার বন্ধু নাকি! ওকে তো চিনিই না।’
 
ক্যাডেটদের মাঝেমধ্যেই গণহারে নানা ঝোঁক চাপে। এই যেমন একটা টার্মে আমরা সব বিষয়ের শিক্ষকদের সংক্ষেপে ডাকা শুরু করলাম। বাংলার শিক্ষককে বাশি, ইংরেজির শিক্ষককে ইশি, আর ভূগোলের শিক্ষককে ভূশি। সেটা মোটামুটি সব স্যার জেনে গিয়েছিলেন। একদিন জামান স্যার ক্লাসে এসেই বললেন, ‘শোনো, কষ্ট হলেও তোমরা আমার নাম সংক্ষেপে ডেকো না, প্লিজ!’ জামান স্যার ছিলেন আমাদের হিস্ট্রির শিক্ষক…!
 
একের পর এক প্রচণ্ড গতির বলে ধরাশায়ী হচ্ছিলেন ব্যাটসম্যান, সর্দারজি। একটা বল বেচারার মুখে লাগে, তো আরেকটা লাগে বুকে। একটা মাথায়, আরেকটা পেটে। মার খেয়ে খেয়ে একসময় কোনোমতে আউট হয়ে জান বাঁচালেন তিনি। খেলা শেষে সর্দারজিকে দেখা গেল, পিচের ওপর দাঁড়িয়ে মনোযোগ দিয়ে কী যেন পর্যবেক্ষণ করছেন। গ্রাউন্ডসম্যান বললেন, ‘বাহ! সর্দারজি এখনই পরবর্তী ম্যাচের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন?’ ‘আরে ধুত্তুরি। তা না। আমি আমার দাঁতটা খুঁজছি।’ সর্দারজির জবাব।
 
এক পাড় মাতাল রাস্তা দিয়ে যেতে যেত গোপালের বাড়ির রোয়াকে বসে হেড়ে গলায় গান জুড়ে দিল। গোপাল তার ছেলেদের ডেকে বললে, বেটাকে বেধে ঘা কতক দে তো। এপাধা নি ব্যাটাকে দে প্যাদানি। মাতাল ফিক করে হেসে বলল কি বাওয়া। তোমারও কি নেশা হল নাকি? যা নয় তাই বলতে শুরু করলে। আমি কি মনের সুখে গান গাইতেও পারব ‍না বাওয়া। একি মগের মল্লুক না কি, যা বলবে তাই শুনতে হবে? আর বাঁধবে কেন ঠাকুর- আমি কি ভোগের চাল কলা ফল না কি? গোপাল এই কথা শুনে না হেসে পারল না। গোপালের হাসি দেখে মাতাল গান ছেড়ে শুরু করল তখন তিড়িং বিড়িং নাচ। পাধা নি।
 

Users who are viewing this thread

Back
Top