বাবাঃ তোমাকে এবার পরীক্ষায় ৯৬ ভাগ নম্বর পেতেই হবে। ছেলেঃ না বাবা, আমি ১০০ ভাগ নম্বরই পাব। বাবাঃ আমার সঙ্গে ইয়ার্কি মারছ তুমি? ছেলেঃ কে প্রথম শুরু করেছে বাবা?
মাঃ (স্কুলের রিপোর্ট কার্ড হাতে) একি অবস্থা! তোমার শিক্ষক বলছেন তোমাকে কিছু শেখানো তাঁর পক্ষে অসম্ভব। ছেলেঃ আমি তো আগেই বলছিলাম উনি শিক্ষক হিসেবে মোটেও ভালো নন।
ছেলে স্কুল থেকে বাসায় এসে বাবাকে বলছেঃ -বাবা, জানো, আজ কেমিস্ট্রি ক্লাসে কী হয়েছে? -কী? -কেমিস্ট্রি প্র্যাকটিকেল করার সময় আমাদের ভুলের জন্য একটা বিকট বিস্কোরণ হয়েছে। -(উদ্বিগ্ন হয়ে) নিশ্চয়ই তোমাদের কেমিস্ট্রি শিক্ষক তোমাদের খুব বকা দিয়েছেন? -না বাবা, (মাথা নত করে) তিনি বিস্কোরণের খুব কাছে ছিলেন, বেচারা!
প্রতিদিনের মতো রহমান সাহেব তাঁর মেয়েকে ঘুম পাড়াচ্ছেন। মেয়ের ঘুম আসছে না দেখে রহমান সাহেব মেয়েকে রূপকথার গল্প শোনাচ্ছিলেন। এক ঘণ্টা পরঃ ঘরে শুধু মৃদু স্বরের গল্পের আওয়াজ পাওয়া যাচ্ছে। দুই ঘণ্টা পরঃ ঘরে নিঃশব্দ নীরবতা। মিসেস রহমান ঘরে এসে ফিসফিস করে জানতে চাইলেন, ‘ঘুমিয়ে পড়েছ?’ ‘হ্যাঁ, মা, বাবা ঘুমিয়ে পড়েছে,’ মেয়ে উত্তর দিল।
বাবাঃ তোমার গৃহশিক্ষক বলছেন, তিনি নাকি তোমাকে কোনোভাবেই কিছু শেখাতে পারছেন না? ছেলেঃ সাধে কি আর বলি, আমার এই মাস্টার মশাইটা কোনো কাজের নয়। ওনাকে বদলানো খুব দরকার।