মেলাদিন!
হ! মেলাদিন পর ঢাকায় গিচিলাম, কাইল বিকালে।
নির্জনমেলার মিলনমেলায় ঢুকিচিলাম, পিছন দিক দি। মানে ঢাকায় ঠিক ঢুকিচিলাম না। মানে বেড়ি বাঁধ হয়ে গিচিলাম সেজন্যি কইলাম।
তো যাইই হোক গতকাল জুম্মার পর কেবলই খাতি বইচি, ইরাম সুমায় এক কলিক ফোন দি ক্যোলি "আপনেক ম্যাসেজ কল্লি দেকেন না ক্যা?, মেসেঞ্জার চেক করে ফোন ব্যাক করেন"
আসলেই তো ম্যাসেঞ্জারে দাওয়াত কার্ড পাটাইচে সেই ৬ তারিকে, আমি সালা দেকিইনি। ফোন দি ক্যৈলাম সরি। একুন কি কত্তি হবি? কয় ঠিকানা মুতাবেক চ্যলি আসেন সন্ধ্যা ৭ টার মদ্দি। ছ্যাছ্যরি বৃষ্টি হচ্ছে, ভুডভুডি চালালি ভিজি যাব তাই তকুন আর কিচু ক্যোনি না। লোবো হচ্চে!
গাজিপুর থেন ভুডভুডি লিয়ে বারালি, সালার চৌরাস্তা পর্যন্ত যাবার পরই মুখ দিয়ে খিস্তি বাইর অয়। কিচু করার নাই "সুনারগাও বলে কথা"!
তিন দিন ধ্যরি বৃষ্টি হয়েই যাচ্চে, তার পরেও এমোনিয়ার গন্ধ যাচ্চে না মহাখালি পার হবার পরেত্থেন। সাতটায় আসার কতা ছিল, আট মিনিট আগেই আইচি। ফোন দিলাম, কইল ঘুন্টা খানেক লেট হবি। আমি সেই সুজুগে চ্যলি গেলাম বসুন্ধরা শপিং মলে। বিরসভাবে কাটালাম আড়াই ঘন্টা। দুকান-পাট সব বোন্দ ক্যরি দেচ্চে, মলেতত্থেন বার ক্যরি দিল। একুন কই যাই। চ্যলিও যাতি পাত্তিচি নি, লোবো হচ্ছে।
নাহ! যাইগা। ইরাম সুমায় ফোন। ভাই চ্যলি আসেন আমরা হোটেলে ঢুক্তিচি। ভুডভুডি লিয়েই ঢ্যুকি গেলাম চ্যাল চ্যালায়া। কেও কিচ্চু ক্যোলো না।
গল্প মেলা বড় হয়ে যাচ্চে!
আসলে এতো গ্যাজাচ্চিলাম এক বোতল পানির দাম নিয়া!