What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

আসুন নির্জনে আড্ডা মারি-২০২২ (4 Viewers)

Status
Not open for further replies.
এটা কি আসলেই দেখার মতো একটা বিশেষ কিছু ?
মানে বলতে চাচ্ছিলাম, ভিডিও চিত্রে যেরকম দেখা যায় বাস্তবে দেখতে কি আরো অনেক বেশী ভালো লাগে ?
বলে রাখি, আমি কিন্তু ক্রিকেট ম্যাচ মাঠে বসে দেখার চাইতে অনেক বেশী উপভোগ করে টিভির পর্দায় দেখতে...

বাস্তবের থেকে ছবি/ভিডিওতে বেশি ভালো লাগে মনে হয়। আমার পুরাতন অভিজ্ঞতা তা-ই বলে।
 
চাকরি জীবনে এই প্রথম ঈদে মাত্র একদিন ছুটি কাটালাম। আলহামদুলিল্লাহ, তবুও ভালো আছি
ধৈর্য্য ধরেন, ভালো খারাপ বিচারের জন্য আরও কিছুদিন সময় নেন মামা।
 
সবার সাথে খনিকের বন্ধুত্ব হয় মামা। সম্পর্কও ভালো। কাছাকাছি থাকলে সবাই বন্ধু হিসেবেই পরিচয় দেই।
ক্লাসমেট আর বন্ধুর মধ্যে পার্থক্য করলে প্রায় সবাই ক্লাসমেট গ্রুপে পড়বে।
এদিকথেকে ছয়-সাতজন আর কয়েকজন সিনিয়র ভাইয়ের সাথে মোটামুটি ভালো সম্পর্ক আছে। ভালো বন্ধু বলা যায় তবে বেস্ট ফ্রেন্ড নয়।
আমিও সবসময় ক্লাসমেট আর ফ্রেন্ডের মধ্যে পার্থক্য রাখি।
 
আসরের সময় শুয়েছিলাম। ঘুম ধরবে এমন সময় আম্মু ডেকে তুলেছে।
পাঁওয়া (গরুর পা) নিজে ভালো করে কাটবো বলে বাড়িতে আনা হয়েছিলো। ঘুম ছেড়ে উঠে কাটতে হয়েছে। পছন্দের খাবার বলে কথা।
প্রচন্ড ক্যালসিয়াম থাকে। আমারও খুব পছন্দের খাবার।
 
আর কিছু কি শরীরের বাইরের কোনো অংশ নাকি !
বাইরের কিছু মোছনের লাইগ্যা তো ত্যানাই যথেষ্ট...
জিলাপীর লগে কি কেউ কখনো পারছে !!
 
মাঝে মধ্যে ভাবি, আপনি এদিক দিয়ে কতোই না শান্তিতে আছেন।
কোন কিছু নিয়ে টেনশন করতে হয় না, কিংবা টেনশন করেন না...
আইচ্ছা, আমারে বুঝানতো দেখি:

টেনশন কইরা কখনো কোন সমস্যার সমাধান হইছে?
 
এটা কি আসলেই দেখার মতো একটা বিশেষ কিছু ?
মানে বলতে চাচ্ছিলাম, ভিডিও চিত্রে যেরকম দেখা যায় বাস্তবে দেখতে কি আরো অনেক বেশী ভালো লাগে ?
বলে রাখি, আমি কিন্তু ক্রিকেট ম্যাচ মাঠে বসে দেখার চাইতে অনেক বেশী উপভোগ করে টিভির পর্দায় দেখতে...
জি মামা, এদেশে এরকম এক্সপ্রেস ওয়ে এই প্রথম। সত্যিই মনোমুগ্ধকর। এরকম যদি সারাদেশের হাইওয়েগুলো করা যায় তবে এক্সিডেন্ট হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই কমে যাবে আর যে কোন স্থানে যাতায়াতের জন্য সময়ও কম ব্যয় হবে। আর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যের দিক দিয়ে এলাকাটা সত্যিই দেখার মতোই।
 
আমি বরাবরই এসব থেকে মুক্ত ! পশু ক্বোরবানী ধর্মীয়ভাবে অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ হলেও সেই ছোটবেলা থেকেই আমি পশু জবেহ করার স্থানে থাকতে পারি না। আমার প্রায় দম বন্ধ হয়ে আসে। ঐদিন প্রায় একই সময়ে চারিদিকে ক্বোরবানীকৃত পশুর অন্তিম শব্দে আশপাশ মুখরিত হয়ে উঠে বিধায় আমি নামাজ থেকে ফিরেই দরজা জানালা লাগিয়ে ঘুম দেই। দুপরের পর উঠে সেই পশুর গোশ্ত দিয়েই আহার করে আবারো কিছুটা সময় ঘুমাই।
এবারও এর ব্যত্যয় ঘটেনি। সন্ধ্যার কিছুটা আগে বেরিয়ে চৌরাস্তার বাজারের পাশে বন্ধুদের সাথে কিছুটা আড্ডা দিয়ে মাগরীবের পর বেশ কিছুক্ষণ আবারো আড্ডা দিয়ে দিনটা শেষ করি...
গন্ডার একটা।
 
Status
Not open for further replies.

Users who are viewing this thread

Back
Top