What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

আসুন নির্জনে আড্ডা মারি-২০২১ (9 Viewers)

Status
Not open for further replies.
আহারে, তার সাথে আবার দেখা হইলে একখান সেলফী তুইলেন আর বইলেন 'তারে আমরা খুব ভালা পাই'...
খবর পাইলাম মামা আবার চাঙ্গা হইয়া উঠছে...

হ, খবর যা শুনছেন ঠিকই আছে...
এখন বেশ চাঙ্গা অবস্থায়ই আছে।
তবে সেলফী তুইল্যা বিশেষ সুবিধা করন যাইবো না।
কারন তার আর আগের সেই পোতাইন্যা চেহারা এখন আর নাই !
 
চট্টগ্রামের ঐদিকের আঞ্চলিক ভাষাটা একটু কঠিন বটে।
ফেনীর ছাগলনাইয়া য় ঘুড়তে গেছিলাম। ওখানকার স্থানীয় মানুষদের কথা শুনে একটু একটু বুঝতে পারলেও মনে হতো যেন কথার বুলেট ছুটছে। আমার কাছে তাদের কথাগুলো দ্রুত মনে হলেও তাদের কাছে স্বাভাবিক ছিল।

অন্য কোন অঞ্চলের আঞ্চলিক ভাষাকে দ্রুত না নিয়ে স্বাভাবিক ভাবে নেওয়া আমার মতো অধমের কর্ম নয়।

আমার কাছে চট্টগ্রাম আর সিলেটের ভাষাটাই বেশী বিদঘুটে বলে মনে হয়। যদিও দ্রুত আলোচনা করলে নোয়াখালীর ভাষাও মাঝে মধ্যে বোধগম্য হয় না !
 
হুম, এটা পরীক্ষিত। তাছাড়া তারাতাড়ি ঘুমানোর উপকারীতাও অনেক।

আগের থেকে এখন অনেক আগে ঘুমিয়ে যাই। চেষ্টা করছি আরো আগে ঘুমানোর।

এই কিছুদিন আগেও রাত তিনটের আগে কখনো ঘুমুতে যেতে পারতাম না।
এখন সময় পাল্টেছে। বারোটা থেকে একটার মাঝেই ঘুমানোর চেস্টা করি। যদিও মাঝে মধ্যেই পুরো রাত নির্ঘুম কাটে...
 
মামা, আঞ্চলিক যে সকল ভাষা আছে, এই পার অইপার সব যায়গায়, কিছু কিছু ভাষা আছে যার সাথে বাংলা ভাসার মিল পাওয়া খুবি দুস্কর। তাই তাদের নিজের অঞ্চলের গরিমা রেখে তাদের ভাষা জীবিত রাখা খুবি প্রয়োজন।

আপনি ঠিকই বলেছেন, মামা।
ভাষার এই আঞ্চলিকতা আমাদের সম্পদ...
 
আমাদের এলাকার বাজারটাও ছোট ছিলো। বিদ্যুৎ, পাকা রাস্তা কোনটাই ছিলো না। এলাকা থেকে বেরুতে হলে বাঁশের সাঁকো পার হয়ে বেরুতে হতো। অবশ্য অন্য একদিকে ব্রিজ ছিল। কিন্তু সেদিক দিয়ে গেলে অতিরিক্ত ৮-১০ কিলোমিটার পথ যেতে হতো।

২০১৮ তে বিদ্যুৎ পাই। একই বছর ব্রিজের কাজও শুরু হয়। এর মধ্যেই বাজার বেড়ে আগের থেকে দ্বিগুণ বড় হয়ে যায়। এখনও দিন দিন বেড়েই চলেছে। ব্রিজের কাজ শেষে গ্রামের প্রায় ৮৫% রাস্তা পাকা হয়ে যায়।
এখন বাজার প্রতিদিন জমজমাট থাকে। সবকিছু গ্রামের বাজারেই পাওয়া যায়। কাঁচাবাজার প্রতিদিন পাওয়া গেলেও মাছ সপ্তাহে দুদিন বাদ দিয়ে প্রতিদিন বিকেল বেলা থেকে শুরু করে রাত অবধি পাওয়া যায়। দুপুরের দিকে অধিকাংশ দোকান ঘন্টা তিনেকের জন্য বন্ধ থাকে, এ-ই যা।

কথায় কথায় গত তিন-চার বছরে বাজারের উন্নতির হিস্ট্রি অনেকটা বলে ফেললাম 🙂

বাজারের ইতিহাস বর্ণনায় আপনি এতোটাই পারদর্শী ছিলেন যে, আপনার লেখা আমি পড়তেই পারিনি।
চোখ দিয়ে সরাসরি দেখে ফেলেছি...
তখনকার সময়ে শীতের সকালে কুয়াশা ভেজা মেঠো পথ দিয়ে বাঁশের সাঁকো পাড়ি দিয়ে বাজারের দিকে আপনি হেটে যাচ্ছেন, আপনার সাথে গল্প করে করে আমিও যাচ্ছি আপনার সাথে। সে পথ চলায় কি আনন্দটাই না পেয়েছি আমি...
খুব ভালো লাগলো, মামা !
 
আমারও এমন অভ্যাস ছিলো। ২ টা পার হওয়ার পরে ঘুমানোর প্রস্তুতি নিতে শুরু করতাম। দেখা যেত যে ঘুমাতে ঘুমাতে ৩ টা বেজে গেছে।
এখন ধীরে ধীরে সময় অনেকটা কমিয়ে এনেছি। ১ টার দিকে সব শেষ করে ঘুমিয়ে যাই। মাঝে মাঝে দেরি হয়ে যায়। তবে সময় আরও কমানোর চেষ্টা করছি।

প্রথম প্রথম ঘুম আসতো না। তবুও চোখ বন্ধ করে শুয়ে থাকতাম। এখন আর অত সমস্যা হয় না। ১২ টায় শুইলেও ঘুম আসবে। চেষ্টা করে দেখতে পারেন।

নাহলে বিয়েটা সেরে নিন। শুনেছি বিয়ে হলে তারাতাড়ি ঘুমোতে ইচ্ছে করে। আর তাও কাজ না হলে ঘুমের ট্যাবলেট তো আছেই😁

সঠিক পরামর্শ দিয়েছেন।
বিশেষ করে শেষের পরামর্শটা ছিলো একেবারে মোক্ষম !!
 
Status
Not open for further replies.

Users who are viewing this thread

Back
Top