What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

আসুন নির্জনে আড্ডা মারি-২০২১ (2 Viewers)

Status
Not open for further replies.
আর্ন ভাই বোধহয় আলাদা থ্রেডে এসব কথার উল্লেখ করে মজা পাবেন না। কারণ বতুতা, নাসিরউদ্দিন, গোপাল কিংবা বীরবল যাদের কথাই তুলে ধরেন, তার যদি খেই না ধরিয়ে দেওয়া তাহলে তো মাঠে মারা যাবে। সেজন্যই তো বলে কবি তো সেইজন যার আছে পাঠকমহল। এখানে আমরা আর্ন মামার কথাকে বোঝার চেষ্টা করছি বলেই তো আপ্লুত হচ্ছি। তাই না! তবে হ্যাঁ এইরকম কথ্য ও হাস্য শুনতে চাই আরো। তার জন্য যদি লেজের দরকার পড়ে তার যোগান না হয় আমরা দেওয়ার চেষ্টা করব।

আমি আসলে একজন পিউর পাঠক।
এই ধরনের যেকোনো কিছু পড়তে খুব ভালো লাগে। লিখতে পারি না। আড্ডা ঘরের পুরনো যারা আছে তাদের অনেকেই জানেন আমার সীমাবদ্ধতার কথা।
সেজন্যই অপেক্ষায় থাকি কে কখন এধরনের কোনো কিছু লিখেন।
মাঝে মধ্যে মনের মাঝে পাক খেতে থাকা কোনো বিষয়ের ব্যাপারে এখানে অলোচনা হলে হয়তো এলোমেলো লেখার মাধ্যমে সেটি প্রকাশের ধৃস্টতা দেখাই। আর সেটি একারনেই যে এখানে যারা আমরা নিয়মিত আড্ডা দেই তারা একে অপরকে এতো আপনজন ভাবি, যেনো নিজে নিজের পরিবারের সদস্যদের সাথে কথা বলছি। মানে যাকে বলে একেবারে নিজেরা নিজেরা আলোচনা করি। কথ্য ভাষায় আমরা আমরাই তো...
 
এটার জন্য আমি নিজে নিজেকে ও বাকি সকল ফোরামের বন্ধুদের শুভেচ্ছা জানাই। দশ হাজারি ক্লাবে সকল সদস্য নিজ নিজ দায়িত্ব পালন করবেন ও ফোরামকে সর্বদা সক্রিয় রাখবেন ও নিজেও থাকবেন। এই আবেদনও রাখছি।

অনেক ভালো লাগা, মামা।
এভাবেই আমাদের প্রিয় ফোরাম এগিয়ে যাবে সে প্রত্যাশা করছি...
 
চমৎকার, সঠিক উপস্থাপনার গুনে একটা সাধারন ঘটনাও অসাধারন দৃশ্যকল্পে রুপ নেয়...

বর্তমানে ভৌতিকতার রুপ পাল্টে যাচ্ছে।
আগে যেসব ঘটনায় লোকেরা ভয় পেতো, এখন সেসব ব্যাপারে খুব বেশী একটা ভয় পায় না।
যেমন আগেকার ছবিগুলোতে হঠাত করেই সামনে যদি একটি নরকঙ্কাল এসে পড়তো তখন ভয়ে সবাই আড়ষ্ট হয়ে যেতো। এখন কিন্তু এই টেকনিকটা খুব একটা ব্যবহার করা হয় না। এখন এমন কিছু সিকোয়েন্স মূল প্লটে ঢুকিয়ে দেয়া হয় যেটা বাস্তবতাকে কিছুতেই পাশ কাটিয়ে যাচ্ছে না আবার সেটা একেবারে বাস্তবও না। বাস্তবতাকে সামনে রেখেই সেই আদিভৌতিক সীনটা তৈরী করা হয়। যার কারনে আগের সেই ভৌতিক ছবিগুলোর চাইতে এখনকার ছবিগুলোর কিছু কিছু সীন লোকজনদের দীর্ঘদিন মনে রেখাপাত করে থাকে।
যদিও ১৯৮১ সালে মুক্তি পাওয়া The Evil Dead ছবি খানার কথা আমার আরো অনেকদিন মনে থাকবে। কারন ঐ বয়সে ছবিখানা দেখার পর দীর্ঘদিন আমি রাতের বেলা ঘর থেকে বের হতে পারিনি...
 
ফোরামের নতুনেরা প্রথমেই এই দুশ্চিন্তায় ভোগেন যে তারা কিইবা বলবেন। কোথায় বলবেন। আর কাকে উদ্দেশ্য করে বলবেন। কিন্তু প্রত্যেক নতুন সদস্যের মনে রাখা উচিত এই থ্রেডটি বিশেষত তাদের জন্যই গঠিত। আপনারা আড্ডায় অংশ নিলে তবেই না জানতে পারবেন এখানে কী হচ্ছে। তাই নির্ধিধায় আসুন। কথা বলুন। আমাদের বুঝুন। আপনাদেরও আমাদেরকে বুঝতে দিন। ফোরাম এভাবেই তো এগিয়ে চলবে।

এই কথাটি এতো সুন্দরভাবে এর আগে কেউ উপস্থাপন করেছি কিনা সেটি এখন আর আমার মনে নেই।
চমৎকার কথা বলেছেন, মামা।
আসলেই তো, ফোরামকে জানার আর বুঝার জন্য আড্ডাঘরের চাইতে আর কোনো ভালো ঘর কি আছে ?
নতুন মেম্বার কিংবা সংশয়ে থাকা মেম্বাররা কেনো যে কথাটা বুঝে না...
 
ঠুনকো হওয়াতে ভালো হইছে, তাই ঐ ভিমরি সহজে ভেঙ্গে গেছে, নইলে পাখি মামার আড্ডায় হাজিরা দিরং হইতো...

সার্ফ এক্সেল বিজ্ঞাপন থিমটার কথা মনে পড়ে গেলো...
দাগ ভালো...
এখন বলতে ইচ্ছে করছে,
ভাঙ্গা ভালো, যদি সেই ভাঙ্গাতে পাখি মামা জলদি আড্ডায় ফিরা আসে...
 
অপু ভাই! খেয়াল করলে দেখবেন আমাদের ভারত-বাংলাদেশ সিনেমা জগতে ঘুরে ফিরে সেই একই রকম মুভি প্রস্তুত করে থাকে। সেই এক ঘেয়েমি প্রেম ভালবাসা নিয়ে কচকচানি। কিন্তু উপস্থাপন ও কিছু ভিন্ন দৃশ্যপট সেই সিনেমাকে অন্য সিনেমা থেকে পৃথক করে। তা নাহলে যে কোনো মুভিতে আছেটা কি বলুন। সেই এক গরিব ঘরের ছেলে বড়লোক ঘরের আদরের মেয়েকে ভালোবেসে তার পরিবারের সঙ্গে দ্বন্দ্ব বাধিয়ে বসে।

আগে কোনো এক সময় প্রচুর বাংলা আর হিন্দী সিনেমা দেখতাম। শুরু শুরুর দিকে সেসব ছবিই দেখতাম যেগুলোতে মারপিট আছে। আমার কাছে তখন সিনেমা মানেই একশন... এরপর প্রেম-ভালোবাসা নিয়ে নির্মিত ছবির দিকে দিল লাগলো। কিছুদিন চুটিয়ে ভালোবাসা দেখলাম। এখন আর ওসব খুব বেশী একটা ভালো লাগে না। বাস্তবতাকে যেসব ছবি পাশ কাটিয়ে যাবার প্রয়াস পায় আমিও সেসব ছবি দেখা তৎক্ষনাৎ বন্ধ করে দেই।
ভারতে এখন গতানুগতিক ধারার বাইরে প্রচুর সিনেমা তৈরী করে। সেই তুলনায় বাংলাদেশে ঐ মানের ছবি খুব একটা হয় না। যদিও ইদানিংকালে আমি খুব একটা ভারতীয় ছবি দেখি না যেমন দেখেন আমাদের @ছোটভাই মামা। ওনি তো মালায়লাম ছবির পুরোদস্তর অন্ধভক্ত। ইতিমধ্যে আমাকেও বেশ ক'টা ছবির নাম সাজেস্ট করেছেন। আমিও দেখেছি, খুবই ভালো লেগেছে। একটা ছবিও বাস্তবতাকে পাশ কাটিয়ে যায়নি, আবার কোনো ছবিই শুধুমাত্র প্রেম ভালোবাসাতে কাহিনী অবর্তিত হয়নি...
 
যাক একটা বিষয়ের ফয়সালা হয়ে গেল,
কোরাসের মূল গায়ক আপনি, আমরা দোহার...

তা কি করে হয় !
আমি তো ঐগানটা গাই সেকথা বলিনি।
বলেছিলাম, গুনগুনাই !
মানে মনের মাঝে গুনগুন করে বেজে উঠে।
আমি মূল গায়ক হতে পারবো না।
আপনারা কেউ শুরু করলে আমি না হয় মনের সেই গুন গুনকে ঠোঁটে নিয়ে আসবো...
 
বেশক আলবত। তবে সর্বদা হাসির উপাদান না থাকলেও পরিচিত জনের সঙ্গে কথার লেনদেন; এটাই বড় কারণ।

জ্বি, মামা।
এই লেন-দেনের মাধ্যমেই আমরা একে অপরকে আরো ভালোভাবে জানতে পারি, বুঝতে পারি।
আর এতেই দিন দিন আমাদের ভালোবাসা আর আন্তরিকতা বাড়তে থাকে...
 
আগে কোনো এক সময় প্রচুর বাংলা আর হিন্দী সিনেমা দেখতাম। শুরু শুরুর দিকে সেসব ছবিই দেখতাম যেগুলোতে মারপিট আছে। আমার কাছে তখন সিনেমা মানেই একশন... এরপর প্রেম-ভালোবাসা নিয়ে নির্মিত ছবির দিকে দিল লাগলো। কিছুদিন চুটিয়ে ভালোবাসা দেখলাম। এখন আর ওসব খুব বেশী একটা ভালো লাগে না। বাস্তবতাকে যেসব ছবি পাশ কাটিয়ে যাবার প্রয়াস পায় আমিও সেসব ছবি দেখা তৎক্ষনাৎ বন্ধ করে দেই।
ভারতে এখন গতানুগতিক ধারার বাইরে প্রচুর সিনেমা তৈরী করে। সেই তুলনায় বাংলাদেশে ঐ মানের ছবি খুব একটা হয় না। যদিও ইদানিংকালে আমি খুব একটা ভারতীয় ছবি দেখি না যেমন দেখেন আমাদের @ছোটভাই মামা। ওনি তো মালায়লাম ছবির পুরোদস্তর অন্ধভক্ত। ইতিমধ্যে আমাকেও বেশ ক'টা ছবির নাম সাজেস্ট করেছেন। আমিও দেখেছি, খুবই ভালো লেগেছে। একটা ছবিও বাস্তবতাকে পাশ কাটিয়ে যায়নি, আবার কোনো ছবিই শুধুমাত্র প্রেম ভালোবাসাতে কাহিনী অবর্তিত হয়নি...
এখন তো দেখতেই পাচ্ছি না। আমার ট্যাটু খানা এখনও ডাক্তারখানায় আছে। এদিকে আগেরগুলি বাদ দিয়েও প্রায় ২৫~৩০ টি মুভি জমে গেছে।
 
Status
Not open for further replies.

Users who are viewing this thread

Back
Top