What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

আসুন নির্জনে আড্ডা মারি-২০২০ (24 Viewers)

Status
Not open for further replies.
আজকের সকালটা অনেক সুন্দর, শুধু আমিই ভাল করে উপভোগ করতে পারছি না। কিছু বললেই বলবেন এগুলি সবই করনার লক্ষন তাই বললাম না।
চারপাশে কেমন যেন একটু আতঙ্ক বিরাজ করছে সত্যিই :confused:
 
বাংলাদেশই শুধু নয় পৃথিবীর অনেক দেশই চায়না নির্ভর। আমি বাংলাদেশের কথাই বলছি অল্প কিছু...
আমি যে সেক্টরটাতে আছি সেখানে;
ক্রেতা- ইতালি, আমেরিকা, কানাডা, জার্মানি, সুইজারল্যান্ড, মেক্সিকো ইত্যাদি দেশের।
কাচামাল- কাপড়, সকল এক্সেসোরিজ (বাটন, প্লাস্টিক পিন, হ্যাংট্যাগ পিন, সুতা, নিডল, মেশিন পার্টস, আসলে ম্যানপাওয়ার বাদে সবই কোন না কোনভাবে চায়না থেকেই আসে।
এখন কিছু বাস্তবতা-
জানুয়ারীর ২৫ তারিখের পর থেকে কোন কাপড় গ্রহন করিনি, কিছু কাপড় পোর্টে আটকে আছে, কিছু কাপড় মাঝ সাগরে আছে যা কোন ভাবেই কোন বন্দরে ভিড়তে পারছে না, সকল সেক্টরে চায়না নির্ভর পন্যের হাহাকার শুরু হয়ে গেছে। কিছু কাপড় সেলাই করা আছে কিন্তু এক্সেসোরিজের কারনে প্যাক করা যাচ্ছে না। যেখানে প্রতিদিন ৩০,০০০+ কাপড় কাটলে হ্যান্ড টু মাউথ চলে সেখানে বিগত ১০ দিনে ৩৫,০০০ কাপড় কাটা হয়েছে। প্রতিদিন প্রডাকশন হয় ২৪-২৮ হাজার এখন কত হচ্ছে বলেন তো?

এমন যদি আর ২০ দিন চলে তাহলে সংসার চালাতে হাত পাতা ছাড়া উপায় থাকবে?
অবশ্যই ধৈর্য ধরার সময় মামু, তিনিই রিজিকের মালিক...........
 
বাংলাদেশই শুধু নয় পৃথিবীর অনেক দেশই চায়না নির্ভর। আমি বাংলাদেশের কথাই বলছি অল্প কিছু...
আমি যে সেক্টরটাতে আছি সেখানে;
ক্রেতা- ইতালি, আমেরিকা, কানাডা, জার্মানি, সুইজারল্যান্ড, মেক্সিকো ইত্যাদি দেশের।
কাচামাল- কাপড়, সকল এক্সেসোরিজ (বাটন, প্লাস্টিক পিন, হ্যাংট্যাগ পিন, সুতা, নিডল, মেশিন পার্টস, আসলে ম্যানপাওয়ার বাদে সবই কোন না কোনভাবে চায়না থেকেই আসে।
এখন কিছু বাস্তবতা-
জানুয়ারীর ২৫ তারিখের পর থেকে কোন কাপড় গ্রহন করিনি, কিছু কাপড় পোর্টে আটকে আছে, কিছু কাপড় মাঝ সাগরে আছে যা কোন ভাবেই কোন বন্দরে ভিড়তে পারছে না, সকল সেক্টরে চায়না নির্ভর পন্যের হাহাকার শুরু হয়ে গেছে। কিছু কাপড় সেলাই করা আছে কিন্তু এক্সেসোরিজের কারনে প্যাক করা যাচ্ছে না। যেখানে প্রতিদিন ৩০,০০০+ কাপড় কাটলে হ্যান্ড টু মাউথ চলে সেখানে বিগত ১০ দিনে ৩৫,০০০ কাপড় কাটা হয়েছে। প্রতিদিন প্রডাকশন হয় ২৪-২৮ হাজার এখন কত হচ্ছে বলেন তো?

এমন যদি আর ২০ দিন চলে তাহলে সংসার চালাতে হাত পাতা ছাড়া উপায় থাকবে?
ঘাবড়াবেন না মামা। চায়নায় তাপমাত্রা বাড়তে শুরু করেছে। এই ভাইরাস বেশি তাপমাত্রায় বেঁচে থাকতে পারে না। আমি কয়েকদিন যাবৎ এটা নিয়ে অনেক পড়েছি এবং জানলাম যে, বেশি তাপমাত্রায় এই ভাইরাস নিষ্ক্রিয়। এখন বলতে পারেন, তাহলে সৌদি আর ইরানে কি করে হলো? উত্তর হচ্ছে, সেখানে এখনও ঠান্ডা আবহাওয়া রয়েছে। যেসব দেশে ভাইরাসটি ছড়িয়েছে, সেখানে চায়না থেকে ফেরত লোকেদের মাধ্যমে তা ছড়িয়েছে। তবে বেশি তাপমাত্রায় সেটা ছড়াতে পারছেনা। চায়না এখন স্থিতিশীল, সুতরাং আবারো সবকিছু ঠিক হয়ে যাবে ইন শা আল্লাহ।

এটা মূলত চায়নার অর্থনীতিকে ধ্বংস করার জন্য আমেরিকার মিডিয়ার কারসাজি।
 
পরিস্থিতি আরও কত দিক থেকে কত জটিল হবে, ভাবা মুশকিল হয়ে যাচ্ছে।
করোনা ভাইরাসে মৃত্যুর হার অনেক কম। এর চেয়ে অনেক বড় বড় প্রাণঘাতি সমস্যা আমাদের দেশে আছে।
 
Status
Not open for further replies.

Users who are viewing this thread

Back
Top