সমস্যা নেই। তবে নৌকাতে আমরা খুব বেশী সময় হয়তো থাকবো না। এই ধরনের সব মিলিয়ে ঘণ্টাখানেক সময়। নদীর মাঝে ছোট্ট একটা দ্বীপের মতো জায়গা আছে। ৪০/৫০ একর জায়গা জুড়ে। ওখানে নৌকা দিয়ে গেলাম আর আসলাম এইযা... ইচ্ছে করলে নৌকায় বসেও খাওয়া দাওয়া সারা যাবে কিংবা ওই দ্বীপে বসে... আড্ডা চললো দ্বীপে বসে আর নৌকায় যাওয়া আসার পথে। দেখার মতো তেমন কিছুই নেই নদীর দুপাড়ের বাড়ি-ঘর ছাড়া ! অবশ্য সেই টিলাতেও তেমন কিছু নেই যা দেখেছেন আগেরবার ঐটুকুই...
তখন পর্যন্ত আমার ভাবনাটাই সঠিক ছিলো। কেননা ইতিপূর্বে তিনজনকে উল্লেখ করে পোস্ট দেয়া ছিলো। আর মনি মামার তিনজনের ব্যাপারটা ছিল মনি মামার ধারনায়... তখনো পর্যন্ত প্রকাশ করেননি !!
আমি এই একটা যায়গায় একটু খটকায় আছি। আমার জানা মতে মনি মামা যে বন্দুকের কথা বলেছেন সেটা নিজেরটা অকেজো হয়ে যাবার কারনে অন্যেরটা দিয়ে কাজ চালাতে চেয়েছেন বলে।
কিন্তু কথা হচ্ছে আরন মামার বন্দুক যে এখনও ব্যবহার করার উপযোগী আছে তার প্রমানপত্র তোম মামীকেই দিতে হবে।
- গোপাল নাকি তার ছেলেকে বলেছিল, "আর কত খাবি?" ছেলে বলেছিল প্যান্টটা খুলে "ওই যে বন্দুক এখনও দেখা যায়"। মানে যতক্ষন বন্দুক দেখা যাবে ততক্ষন খাবে। আরন মামাতো নিজের বন্দুক দেখতে পারেন না, সেই অকেজো বন্দুক দিয়ে মনিমামা কোন সুন্দরী পাখিকে মারবেন?