এর সাথে আরেকটা তথ্য দেই। করোনা শুরুতে বাংলাদেশ যখন ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়েছিলো তখন স্বাস্থ্য বিভাগের হাতে (তাদের ভাষ্য অনুযায়ী )ষাট হাজার কিট মজুদ ছিলো। পরবর্তীতে কয়েক দফায় আরো পঞ্চান্ন হাজার কিট সংগ্রহ করা হয়। এই একলক্ষ পনেরো হাজার কিট দিয়ে প্রায় সাড়ে সাত লাখ টেস্ট কিভাবে সম্ভব হয়েছে ? এটা যেভাবে হয়েছে, আপনার সমীকরণের উত্তরও ওটার ভিতরেই পড়ে আছে...
চাইনা মাল, ভরসা নাই, চায়না কিট কতটা সঠিক তা বলা খুবি কষ্ট সাধ্য। তবে পনের হাজার কিট দিয়ে সাড়ে সাত লাখ টেস্ট কিভাবে সম্ভব আমি
বলি, সাম্পেল প্রথমে ভাগ করা হয় পুরান রিপোর্ট ও সন্দেহর ওপর, যেমন
যদি মনেহয় স্যাম্পল সংগ্রহের এলাকা সন্দেহ মুক্ত, তাহলে একটি কিটে
অনেকগুলি স্যাম্পলের টেস্ট একসাথে করা হয়, ধরুন ৫০ জনের স্যাম্পল
মিলিয়ে একটা কিটে টেস্ট করা হল ও রিপোর্ট নেগেটিভ আসল, তাহলে
অনেক গুলি কিট বেচে গেল, যেখানে সন্দেহ প্রায় আধা আধা সেখানে
প্রতি কিটে ৫-১০ জনের টেস্ট একসাথে করা হয়, যদি রিপোর্ট পসিটিভ
আসে তাহলে তাদের আলাদা আলাদা টেস্ট পুনরায় করা হয়, কে পসিটিভ
তা নিশ্চিত হতে, আর যদি সন্দেহ বেশি পরিমান হয় বা বেক্তির বিদেস
ফেরত বা পুরান কারো সম্পরকে থাকার রিপোর্ট থাকে তাহলে তাদের
টেস্ট একটা কিটে একজনের করা হয়। এইভাবে বর্তমান রিপোর্ট করা হচ্ছে।
জি মামা, প্রিনানাদ মামা যখন কাছাকাছি ছিলেন, তখন ওই কাজ বেস কিছু সময় দিয়েছিলাম। এবং কাজ প্রায় ৯০ ভাগ শেষ, এখন সুধু কিছু কেন্ডীড ও নুদিস্ত বাকি, অন্য সকল প্রায় শেষ। তবে বেস্ততা একটু অবশ্যই বেরেছে, কিন্তু সময় সুযোগ মত কাজ চালুও আছে মামা।