What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

আসুন নির্জনে আড্ডা মারি-২০২০ (10 Viewers)

Status
Not open for further replies.
চাইনা মাল, ভরসা নাই, চায়না কিট কতটা সঠিক তা বলা খুবি কষ্ট সাধ্য।
তবে পনের হাজার কিট দিয়ে সাড়ে সাত লাখ টেস্ট কিভাবে সম্ভব আমি
বলি, সাম্পেল প্রথমে ভাগ করা হয় পুরান রিপোর্ট ও সন্দেহর ওপর, যেমন
যদি মনেহয় স্যাম্পল সংগ্রহের এলাকা সন্দেহ মুক্ত, তাহলে একটি কিটে
অনেকগুলি স্যাম্পলের টেস্ট একসাথে করা হয়, ধরুন ৫০ জনের স্যাম্পল
মিলিয়ে একটা কিটে টেস্ট করা হল ও রিপোর্ট নেগেটিভ আসল, তাহলে
অনেক গুলি কিট বেচে গেল, যেখানে সন্দেহ প্রায় আধা আধা সেখানে
প্রতি কিটে ৫-১০ জনের টেস্ট একসাথে করা হয়, যদি রিপোর্ট পসিটিভ
আসে তাহলে তাদের আলাদা আলাদা টেস্ট পুনরায় করা হয়, কে পসিটিভ
তা নিশ্চিত হতে, আর যদি সন্দেহ বেশি পরিমান হয় বা বেক্তির বিদেস
ফেরত বা পুরান কারো সম্পরকে থাকার রিপোর্ট থাকে তাহলে তাদের
টেস্ট একটা কিটে একজনের করা হয়। এইভাবে বর্তমান রিপোর্ট করা

হচ্ছে।


এই সিস্টেম বিশ্বের বিভিন্ন দেশে করা হলেও বাংলাদেশে করা হয় নাই, এইটা নিশ্চিত তথ্য
 
আমার তা মনে হচ্ছে না।
এটা অন্য কিছু হবে !
দেখা যাক।
মান-অভিমান তো ভালোবাসার মানুষদের সাথেই চলে...


ধুর মামা, নিজের কথায় নিজেই ধরা খাইলেন,
নিজের ভালোবাসার মানুষই যখন হইলেন তখন আর মান অভিমান কি।
আর যদি কারো ওপর অভিমান হয়, সে যদি নিজের না হয় তাহলে সেই আর অভিমান কি।

মান অভিমান না মামা, একটু বেস্ত, একটু পারিপার্শ্বিক অবস্থা আর আপ্নাগ ভালোবাসা, এই আর কিছুই না।
 
ধুর মামা, নিজের কথায় নিজেই ধরা খাইলেন,
নিজের ভালোবাসার মানুষই যখন হইলেন তখন আর মান অভিমান কি।
আর যদি কারো ওপর অভিমান হয়, সে যদি নিজের না হয় তাহলে সেই আর অভিমান কি।

মান অভিমান না মামা, একটু বেস্ত, একটু পারিপার্শ্বিক অবস্থা আর আপ্নাগ ভালোবাসা, এই আর কিছুই না।


আর্ন মামা ছুডু মানুষ, বুঝতে পারে নাই
আমি কিন্তু ঠিকই বুঝেছিলাম
 
তাই বলে হাজিরা দিবেন না!


আসলে মামা মাঝখানে একটা দুর্ঘটনা ঘটায় মনটা আসলেই একদম অন্য দিকে ছিল।
এই শুক্রবার বিকালে একটু কাজে বেরিয়েছিয়াল ঘরোয়া পোশাকে, হটাথ দেখি পকেটে
আমার মোবাইল নাই, পথে কোথাও পকেট থেকে পরে গেছে, কপাল ভাল মোবাইলটি
বেহাত হয় নাই, পাওয়া গেছে ১৫ মিনিটের মদ্ধেই কিন্তু সম্পূর্ণ সুস্থ অবস্থায় নয়।
পকেট থেকে পরে তার ওপর দিয়ে কোন ভারি বাহনের নিচে পরায় তার ডিসপ্লে টাচ
ও পেছনের গ্লাস ভেঙ্গে চুরমার। এই অবস্থায় নতুন কেনাও একটু চাপ, তাই এক বন্ধুর
সাহায্যে ২ দিন পর মোবাইলের টাচ ডিসপ্লে পাল্টে মোবাইল হাতে পেলাম সোম বার।
খরছ পরল হাজার দুয়েক, তবে পেছনের গ্লাস এখনো ভাঙ্গা, তবে কাজ চলে যাচ্ছে এই

যা। লক ডাউন শেষ হলে একখানা নতুন মোবাইল নিতেই হবে।
 
হবে হয়ত শতক এর উপরে।
ও... !! (?)
তারাহুড়োতে ছালন পুইড়া যাওনের সম্ভাবনা থাকে, মামা...
এই কারনেই গেরামে একটা কথার প্রচলন আছে,
ধীরে রান্ধে, ধীরে খায়,
সেই খাবারে মজা পায় !!
 
খোলসা করে বলেন মাছ দিয়ে ভাত খেলেন না ভাত দিয়ে মাছ খেলেন। মানে কি কারনে স্বাধীনতা দেন নি ? ভয়ের কারনে না কড়ার কারনে ?
এমনে কইরা প্যাঁচ দিবেন জানলে কি আর আমি কথাটা এইখানে লিখি ?
প্রশ্ন দেইখ্যাই তো আমার ভয়ে কাইন্ধা দেওনের মতো অবস্থা হইছে !!
 
Status
Not open for further replies.

Users who are viewing this thread

Back
Top