সত্যি সত্যিই রাতে কাচ্চি খেয়েছি। কাচ্চি আমার খুব প্রিয় হলেও এই গরমে খেতে চাইনি। এদিকে না খেলে উপোষ দিতে হবে বলে শেষ পর্যন্ত না খেয়েও পারা যায়নি। খেতে বসে একটানে প্লেট তিনেক সাবড়ে দিয়েছি।
সপ্তাহ খানেক আগে শালা বাবু দ্বিতীয় কন্যার বাবা হয়েছেন। আজ আক্বীকা উপলক্ষ্যে গিন্নী ও ছেলের দাওয়াত ছিলো। করোনার কারনে আমাকে দাওয়াত দেয়ার সাহস করতে পারেনি। বউ-বাচ্চাকে স্পস্ট জানিয়ে দিয়েছি, যদি আক্বীকা উপলক্ষ্যে দশজন লোকও বাড়িতে খেতে আসে, তবে যেনো তারা না যায়। শেষ পর্যন্ত তারা আমার কথা রেখেছে। যায়নি। শালা বাবু কান্না করতে বাকি ছিলো। কিন্তু তারা মায়ে ছেলে ছিলো আমার কথার উপর অনড়। অবশেষে একমাত্র বোনকে ছাড়াই শালাবাবুর কন্যার অনুষ্ঠান করতে হয়েছে। সন্ধ্যার পর দুজনকে সাথে করে অনুষ্ঠানের সেই খাবার নিয়ে এসেছিলো শালাবাবু... যেটা দিয়ে আমাদের রাতের আহারটা সারতে হয়েছে...
আপনার পাঠানো কাচ্চি মনে হয় এভাবেই আমার ঘরে চলে এসেছে আজ !!