What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

আসুন নির্জনে আড্ডা মারি-২০২০ (4 Viewers)

Status
Not open for further replies.
এখন হইছে নাকি সেইটা বলেন !! হে হে হে...
সেই আমলে তো পোলা মাইয়ারা মিলে ছোঁয়াছুঁয়ি খেলতাম.
তো একদিনের ঘটনা, স্কুলের মধ্যাহ্ন বিরতিতে খেলার একফাঁকে আমার খুব এক নম্বর ধরে যায় আর স্কুলের আঙিনায় মাঠের পাশে বেশ বড়সড়ো একটা গলিমতন জায়গা ছিল সেখানে কিছুটা আবার ঝোড়ের মতন ছিল তো সেখানে যাই সেটা সারার জন্যে. একপর্যায়ে ক্লাসের এক মেয়ে এসে হঠাৎ (সেও ছিল ছোঁয়াছুঁয়ি খেলায়, তার নামটা যা ছিল সেটা একটা বিখ্যাত পানীয় এর সাথে মিলে যাওয়ার কারণে আমরা তাকে সেইটা বলেই খেপাতাম তাকে) আমার নাম ধরে ডাক দিয়ে বলে যে "এই সর, রাস্তা আড়াল করে দাঁড়াইছোস কেন...ঢুকতে দে আমারে তাড়াতাড়ি" (মানে তারও এক নম্বর লাগছে খুব জোরে), আমিও কিছুটা বিরক্তির সুরে বলছিলাম যে সময় পাইলিনা আর আসার জন্যে এখনই লাগলো তোর!

তো আমি কাজ সেরে তাড়াতাড়ি বেড়োয় যাওয়ার পথে সে বললো যে "শোন...প্লিজ একটু রাস্তাটা আড়াল করে দাঁড়া না ঐদিকে তাকায়ে"
আমি বিরক্তির সুরে বলছিলাম যে তুই তো ছেলে না যে যেখানে সেখানে দাঁড়াইতে পারবি নাকি....যতক্ষণ ধরে এখানে প্যাচাল মারতেছোস তো ততক্ষনে স্কুলের বাথরুমে যেয়ে কাজ সেরে আসতে পারতিস. কিন্তু আমি সেখানে দাঁড়াই পথটা আড়াল করে অন্যদিকে তাকিয়ে আর সে বসে যায়, তখন সে আরেকবার বলে যে "প্লিজ এদিকে তাকাসনা".
তো আমি তখন কিছুটা রাগের সুরে বলছিলাম যে "এক কাজ কর তুই তোর স্কুলড্রেস অন্তর্বাস সবকিছু খুলে আমার হাতে দিয়ে তারপর বস সেখানে আর দেখ যে আমি তাকাই কিনা তোর দিকে".
তো তারপর সে তাড়াতাড়ি কাজ সেরে উঠে আমাকে সরতে বলে বেড়িয়ে যায়, তারপর আমি সেখান থেকে বেরোই.

তো যে কারণে ঘটনাটার বর্ণনা দিলাম যে সেই সময়ে বয়সটা যা ছিল তার দিকে চোখটা যায়নাই কিন্তু আপনেরাই বলেন যে এই সময়টায় কি তেমনটা হতো? না সে সেইভাবে গিয়ে কারো সামনে বসতে সাহস পাইতো.................
 
হতে পারে ঐ ছবিটা নিরেট প্রেমের একটা ছবি ছিলো।
যার কারনে ঐ ধরনের কোনো সিন কিংবা স্বল্প পোষাক ব্যবহৃত হয়নি...
হতে পারে, তবে স্লাভিক রুশ ছবিগুলোতে বেশিরভাগই এমন অপ্রয়োজনীয় দৃশ্য ব্যবহার করে যে সেখানে সেটা না থাকলেও চলতো..........
 
শুভ সকাল
আশা করছি সবাই আল্লাহ্‌র অশেষ রহমতে ভাল আছেন।
ঈদ পরবর্তী কর্ম ব্যস্ততা অনেকেরই শুরু হয়ে আবার কতকের শুরু হবে আগামীকাল থেকে। কেওবা ২৬ মার্চের পর থেকে আর অফিসমুখী হননি, কাল থেকে তাদেরও উত্তরমুখী করে শোয়ানোর জন্য ডেকে আনা হবে। তাদের জন্য শুভকামনা রইল। যেখান থেকেই আসুন না কেন, যেখানেই থাকুন না কেন সাবধানে থাকবেন। বর্তমান সময়ে সাবধানতার বিকল্প মনেহয় নেই।
 
সেই আমলে তো পোলা মাইয়ারা মিলে ছোঁয়াছুঁয়ি খেলতাম.
তো একদিনের ঘটনা, স্কুলের মধ্যাহ্ন বিরতিতে খেলার একফাঁকে আমার খুব এক নম্বর ধরে যায় আর স্কুলের আঙিনায় মাঠের পাশে বেশ বড়সড়ো একটা গলিমতন জায়গা ছিল সেখানে কিছুটা আবার ঝোড়ের মতন ছিল তো সেখানে যাই সেটা সারার জন্যে. একপর্যায়ে ক্লাসের এক মেয়ে এসে হঠাৎ (সেও ছিল ছোঁয়াছুঁয়ি খেলায়, তার নামটা যা ছিল সেটা একটা বিখ্যাত পানীয় এর সাথে মিলে যাওয়ার কারণে আমরা তাকে সেইটা বলেই খেপাতাম তাকে) আমার নাম ধরে ডাক দিয়ে বলে যে "এই সর, রাস্তা আড়াল করে দাঁড়াইছোস কেন...ঢুকতে দে আমারে তাড়াতাড়ি" (মানে তারও এক নম্বর লাগছে খুব জোরে), আমিও কিছুটা বিরক্তির সুরে বলছিলাম যে সময় পাইলিনা আর আসার জন্যে এখনই লাগলো তোর!

তো আমি কাজ সেরে তাড়াতাড়ি বেড়োয় যাওয়ার পথে সে বললো যে "শোন...প্লিজ একটু রাস্তাটা আড়াল করে দাঁড়া না ঐদিকে তাকায়ে"
আমি বিরক্তির সুরে বলছিলাম যে তুই তো ছেলে না যে যেখানে সেখানে দাঁড়াইতে পারবি নাকি....যতক্ষণ ধরে এখানে প্যাচাল মারতেছোস তো ততক্ষনে স্কুলের বাথরুমে যেয়ে কাজ সেরে আসতে পারতিস. কিন্তু আমি সেখানে দাঁড়াই পথটা আড়াল করে অন্যদিকে তাকিয়ে আর সে বসে যায়, তখন সে আরেকবার বলে যে "প্লিজ এদিকে তাকাসনা".
তো আমি তখন কিছুটা রাগের সুরে বলছিলাম যে "এক কাজ কর তুই তোর স্কুলড্রেস অন্তর্বাস সবকিছু খুলে আমার হাতে দিয়ে তারপর বস সেখানে আর দেখ যে আমি তাকাই কিনা তোর দিকে".
তো তারপর সে তাড়াতাড়ি কাজ সেরে উঠে আমাকে সরতে বলে বেড়িয়ে যায়, তারপর আমি সেখান থেকে বেরোই.

তো যে কারণে ঘটনাটার বর্ণনা দিলাম যে সেই সময়ে বয়সটা যা ছিল তার দিকে চোখটা যায়নাই কিন্তু আপনেরাই বলেন যে এই সময়টায় কি তেমনটা হতো? না সে সেইভাবে গিয়ে কারো সামনে বসতে সাহস পাইতো.................
ওয়াও, দারুন অভিজ্ঞতা আলু মামা। এই আমলে হলে কি করতেন, তাই ভাবছি।
 
শুভ সকাল
আশা করছি সবাই আল্লাহ্‌র অশেষ রহমতে ভাল আছেন।
ঈদ পরবর্তী কর্ম ব্যস্ততা অনেকেরই শুরু হয়ে আবার কতকের শুরু হবে আগামীকাল থেকে। কেওবা ২৬ মার্চের পর থেকে আর অফিসমুখী হননি, কাল থেকে তাদেরও উত্তরমুখী করে শোয়ানোর জন্য ডেকে আনা হবে। তাদের জন্য শুভকামনা রইল। যেখান থেকেই আসুন না কেন, যেখানেই থাকুন না কেন সাবধানে থাকবেন। বর্তমান সময়ে সাবধানতার বিকল্প মনেহয় নেই।
ঠিক বলেছেন। সাবধানতা অবলম্বন ছাড়া আমাদের এই মুহুরতে আর কোন পথ খোলা নেই, করোনার হাত থেকে বাঁচার।
 
Status
Not open for further replies.

Users who are viewing this thread

Back
Top