ধারনা করা হচ্ছে, বিনা চিকিৎসায় আর ক্ষুধার যন্ত্রণা নিয়ে মারা যাবে অনেকেই। এর মাঝে গতো পরশু একজনকে চাক্ষুস করলাম। আমার এক পরিচিতজনের বোন... ঢাকা মেডিক্যাল, পিজি হাসপাতাল, বারডেম সহ ঢাকার অন্তত ১৫ টা হাসপাতাল ঘুরে কোন চিকিৎসা সেবা না পেয়ে শেষ পর্যন্ত টঙ্গির একটা ক্লিনিকে চিকিৎসা নামের অপচিকিৎসায় মারা গেলো... তার কান্নায় গতোকাল আমার চোখও বারবার ভিজে আসছিলো... এটা অন্তত আমরা আশা করিনি !
এরকম হাজারো লোক পাওয়া যাবে অপচিকিৎসায় মারা গেছে। এক ছোট ভাই যাকে পোলাপান দুষ্টুমি করে ল্যাং মেরেছে, পরে দরজার সাথে বাড়ি খায়। অনেক বার ঢাকা গিয়েছে কিন্তু চিকিৎসক রা বেশি কেয়ার না নেওয়ায় পরশুদিন মারা যায়। খুব ভালো একটা ছেলে ছিলো।
এরকম হাজারো লোক পাওয়া যাবে অপচিকিৎসায় মারা গেছে। এক ছোট ভাই যাকে পোলাপান দুষ্টুমি করে ল্যাং মেরেছে, পরে দরজার সাথে বাড়ি খায়। অনেক বার ঢাকা গিয়েছে কিন্তু চিকিৎসক রা বেশি কেয়ার না নেওয়ায় পরশুদিন মারা যায়। খুব ভালো একটা ছেলে ছিলো।
খুবই দুঃখজনক... দ্যাশে করোনা আসার সুযোগে সরকারী হাসপাতাল গুলোর ডাক্তার ও কর্মচারীরা যেনো সবাই করোনার ইজারা নিয়া নিছে... করোনা ছাড়াও যে অন্যান্য সিরিয়াস স্বাস্থ্য সমস্যা নিয়ে লোকজন হাসপাতালে আসছে সে কথা এখন অনেকেই ভুলে যাচ্ছে !! বিশেষ করে ঐ সমস্ত সরকারি হাসপাতালের ডাক্তার কর্মচারীরা তো বটেই...