গাইনী ডাক্তারের নিকট যাওয়ার প্রয়োজন শুধু তখনই যখন মহিলাদের লক্ষণ প্রকাশ পায়। তখন পুরুষদের যেসব পরামর্শ গাইনী ডাক্তার দিয়ে থাকে তার সবই করা কোন পুরুষ মানুষের পক্ষে সম্ভব না। এর জন্য মহিলারাও তাদের স্বামীকে প্রশ্রয় দিয়ে থাকেন।
এখন দ্যাশে টেস্ট কিটের বাহুল্যতা দেখা দিয়েছে। এই সুযোগে কিছু কিট ভারত কিংবা আমেরিকাকে সাহায্য সহযোগিতার নিদর্শন স্বরুপ পাঠিয়ে দেবার সময় এসেছে... কিটের অভাব নেই। থাকলে কিছু ল্যাবের অভাব থাকতে পারে। আর সে জন্যই চট্টগ্রামের লোকেরা টেস্ট করার দিন দশেক পরে রিপোর্ট আশা করতে পারেন। এর আগে কোন মতেই সম্ভব নয় !!
সহজ হিসাবঃ যত কম টেস্টিং কিট, তত কম পরীক্ষা
যত কম পরীক্ষা, তত কম রোগী ও মৃত্যুহার..
সফল স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
ডাঃ জাফরুল্লাহ চৌধুরীর সাথে তাই এত গড়িমসি..
আমি তো চিন্তায় আছি, কুয়ায় ঝাপ দিলেও শেষ পর্যন্ত তলায় গিয়া পৌঁছানো যাবে কিনা সেইটা নিয়া ! কুয়ার মধ্যদেশ আমার মধ্যপ্রদেশের স্থুলতার কারনে না আবার আটকে যায়...
গাইনী ডাক্তারের নিকট যাওয়ার প্রয়োজন শুধু তখনই যখন মহিলাদের লক্ষণ প্রকাশ পায়। তখন পুরুষদের যেসব পরামর্শ গাইনী ডাক্তার দিয়ে থাকে তার সবই করা কোন পুরুষ মানুষের পক্ষে সম্ভব না। এর জন্য মহিলারাও তাদের স্বামীকে প্রশ্রয় দিয়ে থাকেন।