সরকারের অস্তিত্বের রক্ষার বিষয়ে যখন আশংকাবোধ জন্মায় তখন সমাজের প্রভাবশালী লোকদের এ ধরনের কাজ করার সুযোগ দেয় যাদের শক্তি ব্যবহার করে নিজেদের অস্তিত্ব বজায় রাখার চেষ্টা করে। ব্রিটিশ সরকারেরও সে রকম সময় এসেছিল তাই কবি গুরুরও সেটা প্রত্যক্ষ করার সুযোগ হয়েছিল। সেটার এবং বর্তমান মাত্রার ব্যাপকতা হয়ত আপনার মন্তব্যের সরল অভিব্যেক্তি। ভালোর মাত্রা গানিতিক হারে বাড়ে আর খারাপের মাত্রা জ্যামিতিক হারে বাড়ে। এ রকম একটা মন্তব্য কয়েকদিন আগে আপনাকে করতে দেখেছি।
রনির যেহেতু টিয়া পাখি ছিলো না, তাই শুধু দুস্টামীর জন্য এই মারটা হয়তো তার ভালোর জন্যই দিয়েছিলো তার আব্বা ! তবে আমি ব্যাক্তিগতভাবে ছেলের উপর কোনো বাবা সাধারন কোনো কারনে হাত উঠাক সেটা চাই না। এটাকে আমি রীতিমত ঘৃনা করি বলতে পারেন !!