What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

আসুন নির্জনে আড্ডা মারি-২০২০ (6 Viewers)

Status
Not open for further replies.
আগের পোস্টখান সাবমিট করতে না করতেই কারেন্টখান গেলো চলে...
ল্যাপ্পুর ব্যাটারীর অবস্থা আগে থেকেই জঘন্য। সব মিলিয়ে মিনিটখানেকও ব্যাকআপ নেই। শাটডাউন দেয়ার সুযোগ পাইনি। টিং করে শব্দ দিয়েই অফ হয়ে গেছে...
ভাবলাম, আমারো বুঝি পাখি মামার মতো আজকে স্নধ্যা রাতেই শুয়ে পরতে হবে। কিছুক্ষন অপেক্ষা করে শুয়েই পড়লাম। কিন্তু ঐযে নিদ্রাদেবী আগেই চলে গেছে পাখি মামার বাসায়। আমি শুধু এপাশ ওপাশই করলাম। তার দেখা আর পেলাম না। পাখি মামা যে ওনাকে জাপটে ধরে আছে...
এইমাত্র চোখ পিট পিট করে চেয়ে দেখলাম, কারেন্ট চলে এসেছে। তাই, শয্যা ছেড়ে আমিও চলে এলাম...
 
আমার ছেলে তেমন একটা ভয় পায়না
ওরা মনে হয় এই ধরনের কোনো কিছুতেই আর ভয় পায় না !
এখনি আমার ছেলে মাঝে মধ্যে বায়না ধরে, তাকে কিছু হরর ছবি ডাউনলোড করে দেয়ার জন্য !!
 
যেটা আমি ব্যবহার করছি বলতে পারি যে সেটা ভালোই কার্যকর
বাংলাদেশের লোকেদের উন্নত চরিত্রের কারনে চোখ বুঝে সব কিছু বিশ্বাস করতে পারি না।
যেখানে করোনা আতঙ্কে সবাই পেরেশান, এই সময়ে কিছু অসাধু লোক যে রং আর পানি দিয়ে হ্যান্ড সেনেটাইজার বানিয়ে বাজারে ছেড়ে দিবে না তার তো কোনো নিশ্চয়তা নেই !
আর আপনারটা যে কার্য্যকর সেটা আপনি কিভাবে বুঝলেন ?
 
ওর আব্বা ছিলো খুব রাগী মানুষ আর আর্মি থেকে অবসর প্রাপ্ত। তিনি প্রচন্ড মারতেন আর নিয়মিতই ফুটবল খেলতেন ওকে নিয়ে, কিন্তু এমন কোন আঘাত করতেননা যাতে ওর শরীরে স্থায়ী কোন ক্ষতি হয়। আমরা সবাই ভীষণ অবাক হতাম এবং ভয় ও পেতাম
রনির যেহেতু টিয়া পাখি ছিলো না, তাই শুধু দুস্টামীর জন্য এই মারটা হয়তো তার ভালোর জন্যই দিয়েছিলো তার আব্বা !
তবে আমি ব্যাক্তিগতভাবে ছেলের উপর কোনো বাবা সাধারন কোনো কারনে হাত উঠাক সেটা চাই না। এটাকে আমি রীতিমত ঘৃনা করি বলতে পারেন !!
 
ভয়েভয়ে আছি | এই অনিশ্চিত সময়ে | ভালো থাকুন |
শুধু ভয় না, মামা। সেই সাথে বেশ আতঙ্কগ্রস্থও !
জানি না এর শেষ কোথায় ?
তবে আপাতত ঘরবন্দি থাকাটাই সব থেকে নিরাপদ বলে সবাই বলছে। সে কারনেই এখন আর অন্য কিছু চিন্তা না করে ঘরে থাকাটাই হবে সব থেকে ভালো কাজ।
ভালো থাকেন, সে কামনা রইলো...
 
পুরান ঢাকার মানুষ হিসেবে আর সেই বাড়িতে পর্যাপ্ত জায়গা থাকার কারনে ছোটবেলা থেকেই আমি আর আম্মা মিলে একুরিয়ামে মাছ, খোয়াড়ে মুরগি, কুকুর, বিড়াল, খাঁচায় পাখি, কবুতর সহ আরো অনেক কিছুই পুষতাম। বিশাল বড় ফুলের বাগান সহ ফলজ বেশ কিছু গাছও ছিলো আমাদের। কালের বিবর্তনে সেগুলো এখন শুধুই স্মৃতি মামা। আমার উপহার দেওয়া গোল্ডেন ব্যারেল ক্যাকটাস গাছটা মনে হয় এখনও বলদা গার্ডেনে শোভা পাচ্ছে।
আমি বলদা গার্ডেনে কখনো যাইনি। একসময় এই গার্ডেনের ব্যাপক সুনাম ছিলো। কিছুদিন আগে আপনার কাছ থেকে জানলাম, এখন অবস্থা খুবই খারাপ। বেশ কিছু নোংরা কাজও নাকি ওখানে হয়। তারপরেও একবার শুধু ঘুরে দেখার জন্য মাঝে মধ্যেই মনটা টানে। আল্লাহ যদি বাঁচিয়ে রাখেন আর যদি এই বিপদ কোনদিন কেটে যায়, একদিন যাবো বলদা গার্ডেন দেখতে। তখন আপনার সেই ক্যাকটাসটাও দেখে আসবো, মামা !
 
আমার এখানে ঠান্ডা বাতাস বইছে, কিন্তু বৃষ্টির দেখা সহসাই পাবো বলে মনে হচ্ছেনা
দুপ্রে ছোট্ট এক পশলা হয়ে গেছিলো। সাথে এক ঝলক দমকা বাতাসও ছিলো।
তবে এখন খুব ঠান্ডা মাত্রায় বৃস্টি চলছে... এরকম মৃদুমন্দ বৃস্টিটা আমি বেশ উপভোগ করি !
 
তাকে যে টানবেননা তা তো আমরা জানি। কারন পাপিয়া তো আপনার একান্ত...
পাপিয়ারে আলু মামার টানতে হয় না !
পাপিয়া এমনিতেই আলু মামার কাছাকাছি থাকে...
 
শুধু ঝড়ই পাচ্ছি। শিলা বৃষ্টি তো দুরের কথা বৃষ্টিও বলতে গেলে দেখতে পাচ্ছি না।
ওনারা দীপু মামার কাছে আছে !
অন্তত বৃস্টি যে আছে সেটা তো ওনি স্বীকারই করে নিয়েছেন !!
 
Status
Not open for further replies.

Users who are viewing this thread

Back
Top