ভয়ঙ্কর ব্যাপার !আমিও প্রথমে ভেবেছিলাম শুধু বাংলাদেশেই এটা প্রথম হয়েছে। পরে দেখলাম প্রথম হয়েছে ইংল্যান্ডে, পরে অন্যান্য বেশ কয়েকটি জায়গায়ও হয়েছে। সেখানেও একই রোগী নিয়ম না মানার কারনে দ্বিতীয়বার হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলো।
ইতিপূর্বে WHO থেকে জানানো হয়েছিলো যে, এই ভাইরাস থেকে কেউ মুক্ত হলে পূনঃরায় তার এই ভাইরাসে আক্রান্ত হবার সম্ভাবনা নেই।
এখন সব হিসাবই মনে হয় পাল্টে যাচ্ছে ! এমনকি ইদানিং করোনা পজেটিভ অনেক রোগীরই কোনো লক্ষন প্রকাশ পায়নি। এটাও একটা চিন্তার বিষয় !
আরেকটা ব্যাপার লক্ষ করেছেন, মামা ?
আক্রান্তের তুলনায় ইংল্যান্ডে সূস্থ্যতার হার কিন্তু একেবারে নেই বললেই চলে। এরকম উন্নত একটা দ্যাশে এমন কেনো হচ্ছে ? এটাও একটা বড় প্রশ্ন হয়ে দেখা দিয়েছে...