ইতিমধ্যেই পুরো চীন ঘুরে দাঁড়িয়ে সকল প্রকার উৎপাদন শুরু করে দিয়েছে। সাথে সাথে তারা বিভিন্ন দেশে PPE সাপ্লাই দেওয়া শুরু করেছে। সকল কারখানা চালু হয়ে সবকিছু আগের মতোই চলছে। পুরো বিশ্বের অর্থনীতিকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে তারা এবার শীর্ষস্থান ধরে রাখতে মরিয়া হয়ে উঠবে।
আসলে পুরো চীন কখনো অচল হয়নি। চীন সময়মতো লক ডাউনের মতো ব্যবস্থা নেয়ার প্রেক্ষিতে ভাইরাসটি দেশের সর্বত্র ছড়াতে পারেনি। যেসব অঞ্চলে ভাইরাসের প্রাদূর্ভাব ছিলো না সেখানে সতর্কতা মূলক ব্যবস্থা নিলেও একেবারে সবকিছু অচল করে দেয়া হয়নি। যার প্রেক্ষিতে চীন খুব সহজেই ঘুরে দাঁড়াতে পেরেছে। যদিও আক্রান্ত অঞ্চলে এখনো জনজীবন একেবারে স্বাভাবিক হয়ে উঠেনি, তথাপিও আস্তে আস্তে অনেক কিছুই তারা স্বাভাবিকের কাছাকাছি নিয়ে আসতে সক্ষম হচ্ছে। আর এসব কিছুই সম্ভব হয়েছে সময় মতো সঠিক সিদ্ধান্ত নেয়ার কারনেই। যেটা কিনা আমাদের মতো দেশ এখনো পর্যন্ত পরিকল্পনায়ই সিমাবদ্ধ রেখেছে। বাস্তবায়নের সময় হলে হয়তো দেখা যাবে ইতিমধ্যেই বড় ধরনের একটা ধস নেমে গেছে। তাছাড়া চীন প্রতিটি ঘরে ঘরে গিয়ে রোগী শনাক্ত করার মতো সক্ষমতা নিয়ে তাদের কার্য্য ক্রম চালিয়েছিলো। যেটা আমাদের দেশে দুঃস্বপ্নেও ভাবা যাবে না। আমাদের একটাই ভরসা, একটাই আশা, আল্লাহ আমাদের প্রতি সদয় হবেন...