সার্বিক ভাবে ভারতের চেয়ে অনেক কম।
মোট ৫ দিন থাকতে হয়েছিল।
সর্বমোট পৌনে দুই মত লেগেছিল।
সবচেয়ে ভালো দিক হচ্ছে সবাই আশে পাশে ছিল।
যেটা রুগী ও রুগীর পরিবারের সদস্যদের জন্য বিশাল মানসিক প্রশান্তি,
সেটা অবশ্যই দেশী ও বৈদেশিক চিকিৎসা এই বিষয় নিয়ে কোন মনের খেদ না থাকে।
আর অপারেশনের পর চলাচলের ধাক্কা ছিল না।
এটা নিয়ে আমরাও বেশ সংশয়ে ছিলাম, মামা। খরচের হিসাবটা প্রায় কাছাকাছিই আছে। তবে যখন খোদ দু'জন ডাক্তারই দেশের চাইতে ভারতে অপারেশন করানোর পক্ষে মতামত দিলেন তখন সিদ্ধান্তটা ওভাবেই নিতে হয়েছিলো। তাছাড়া কেউ কেউ এমনও বলেছে যে শিরদাঁড়ার এই ধরনের অপারেশনে একটু এদিক সেদিক হয়ে গেলে জীবনের তরে পঙ্গু হয়ে যাবার আশঙ্কা আছে। আর এক্ষেত্রে বাংলাদেশে যারা অপারেশন করিয়েছে তাদের অনেকের ক্ষেত্রেই পরিণতি খারাপ হয়েছে।