What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

আসুন নির্জনে আড্ডা মারি - ২০১৯ (22 Viewers)

Status
Not open for further replies.
একসময় মোটর সাইকেল যখন চালাতাম তখন পারতপক্ষে শীতকালে আমি ওটা বের করতাম না, এই ঠান্ডার কারনে।
নব্বুয়ের মাঝামাঝির দিকে একটা সময় এমন গেছে যে ২৪ ঘন্টার মাঝে প্রায় ষোলো ঘণ্টাই বাইকের উপর থাকতে হয়েছিলো বেশ অনেকদিন। তবে কখনোই আমার সেই বাইক চালানোটা কোনো লম্বা সময় ধরে ছিলো না। মানে একটানা লম্বা কোনো পথ পাড়ি দিতে হয়নি। একটানা সর্বোচ্চ ৪০ মিনিটের মতো রাস্তা পাড়ি দিতে হতো। শীতকালে সন্ধ্যার পর ঐটুকুন রাস্তা পাড়ি দিতে গিয়েই এক দুইবার থেমে রাস্তার পাশের পিঠার দোকা্নে বসে পিঠা খেয়ে হাত গরম করে আবার রওয়ানা দিতাম...
 
পারলে পাশে ফায়ার প্লেস তৈরী করে নেন। ভালো অনুভুতি হবে।
তাতে কম্বল গরম হলেও পাখি গরম হবে না। পাখি গরমের জন্য বিলাই থেরেপির কোনো বিকল্প নাই !
 
ভয়ের ব্যাপারটা হচ্ছে, প্রচুর শীতে কিংবা প্রচন্ড বৃস্টির মাঝে বাইক চালানোর সময় হাতের বিশেষ করে আঙ্গুলের অনুভুতি কখন শূন্যের কোটায় নেমে আসে সেটা অনেক সময় অনুভুতিতে কাজ করে না। মনে হয় অন্যান্য অঙ্গের মতোই হাতের আঙ্গুলগুলোও ঠিকঠাকভাবে ফাংশন করছে। যখন ক্লাচ টানার বা ব্রেক কষার দরকার পড়ে তখন আঙ্গুলগুলোতে শক্তি না পাবার কারনে সঠিক সময়ে সঠিক কাজটি করা যায় না। আর তখনি ঘটে বিপত্তি... চোখের পলকে ঘটে যায় দূর্ঘটনা। আর এই ধরনের দূর্ঘটনা যতোটা না শারীরিক অসহযোগিতার জন্য ঘটে, তার চাইতে বেশি ঘটে মানসিক আতঙ্কগ্রস্থতার কারনে। আঙ্গুলগুলো কাজ না করার কারনে যে মানসিক বিপর্যয় ঘটে সেখান থেকে নিজের অজান্তেই মনে একটা বড় আতঙ্ক ভর করে। আর সেই আতঙ্কের কারনে সাময়ীক অপ্রস্তুত হয়ে যাবার প্রেক্ষিতে মুহুর্তে ঘটে যায় দূর্ঘটনা। আর এজন্যই প্রচন্ড শীতের সময় কিংবা প্রচুর বৃস্টিতে বাইক চালানোর সময় এদিকটায় বিশেষ খেয়াল রাখা খুবই জরুরী...



এসব কথা বলে লাভ নেই।
বয়সের সাথে ভাবনা পাল্টায়।
যতই বলেন খুব একটা লাভ হবে না।
 
এই শীতে মাথা ব্যাথা কমানোর জন্য হাল্কা কুসুম গরম পানি নিয়ে বাষ্পটা নিশ্বাস নিয়ে দেখতে পারেন, খুব কাজের জিনিষ।
নিঃসন্দেহে খুবই উপকারী পোস্ট ! আমারো দুদিন যাবত হালকা মাথা ব্যাথা আছে। তবে এই স্তিমে আমার কোনো কাজ হবে বলে মনে হয় না। গতো দুদিন যাবতই গিন্নী বাড়িতে নেই। তাই ঘুমুতে যাবার কোনো বাধ্য বাধকতা নেই। পূর্ণ স্বাধীনতা পেয়ে গেলে যা হয়। ঘুমাতে ঘুমাতে সকাল হয়ে যায়। আর সকাল হলেই আবার দৌড় দেবার জন্য টীরই হয়ে যেতে হয়। ফলাফল সারাদিনে সর্বোচ্চ ঘণ্টা দুয়েকের ঘুম। আর এই ঘুমের অভাবজনিত কারনে এই মাথা ব্যাথা। বুঝতেই পারছেন, এটা সারানো স্টিমের কাজ নয় !!
 
নিঃসন্দেহে খুবই উপকারী পোস্ট ! আমারো দুদিন যাবত হালকা মাথা ব্যাথা আছে। তবে এই স্তিমে আমার কোনো কাজ হবে বলে মনে হয় না। গতো দুদিন যাবতই গিন্নী বাড়িতে নেই। তাই ঘুমুতে যাবার কোনো বাধ্য বাধকতা নেই। পূর্ণ স্বাধীনতা পেয়ে গেলে যা হয়। ঘুমাতে ঘুমাতে সকাল হয়ে যায়। আর সকাল হলেই আবার দৌড় দেবার জন্য টীরই হয়ে যেতে হয়। ফলাফল সারাদিনে সর্বোচ্চ ঘণ্টা দুয়েকের ঘুম। আর এই ঘুমের অভাবজনিত কারনে এই মাথা ব্যাথা। বুঝতেই পারছেন, এটা সারানো স্টিমের কাজ নয় !!
বুঝছি, আপনে মুড়ি খান।
 
কপাল তো গতরেরই একটা অংশ।
ওইটা ঘষাঘষি করে একটু খাটিয়ে আসতে তো কোন সমস্যা হবার কথা নয়।
তাইলে আর খালি কপাল দিয়া ক্যান, সারা শরীর দিয়াই ঝাপটা ঝাপটি কইরা আসনের দরকার !!
 
এমন ভাবে বললেন তাতে মনে হচ্ছে "থাক! আমারটা আর বললাম না"!!
না কইলেও অনুমানে আমরা ধইরা নিছি...
থাক, অনুমানের কথা আর কমু না !!
 
সে অনে...ক দিন আগের কথা।
এখন রিটায়ার্ড।
নিশ্চিন্ত মনে শেয়ার করেন।
লাইন দেয়া আপনার পুরান অভ্যাস সে আমি জানি।
আর সে জন্যই তো সেই অভ্যাস থেকে নিজেকে আজো মুক্ত করতে পারননি। এখন নিত্যদিন নতুন নতুন লাইন শুধু দিয়েই যাচ্ছেন।
সর্বশেষ লাইনটায় এখনো দাঁড়িয়ে আছেন, রুবি পাথরের জন্য...
 
Status
Not open for further replies.

Users who are viewing this thread

Back
Top