তবে বিকেল থেকে হিমেল হাওয়াটা বেশ পীড়া দিচ্ছে। বিশেষ করে বয়স্ক আর বাচ্চাদের। আসরের পর থেকে মাগরিব পর্যন্ত বাবার সাথে গ্রামের চৌরাস্তার পাশের একটা দোকানে বসা ছিলাম। পাশ থেকে ঠান্ডা বাতাসের কারনে বাবাকে দেখলাম বারবারই কেঁপে কেঁপে উঠতে। অনেক অনুরোধ করলাম বাড়ি ফিরে আসার জন্য। বাবার এক কথা মাগরিব না পড়ে বাসায় ফিরবেন না। মসজিদ থেকে বাড়ি ফিরে আসা আর আবার মাগরিবের জন্য মসজিদে আসার জন্য যেটুকু কস্ট করতে হবে, তার চাইতে ওনার নাকি এই শীতটা কম কস্টের... মাগরিবের পর বাবা বাড়িতে চলে যাবার পর আমি বেশ কিছুক্ষন চৌরাস্তার খোলা আকাশের নিচে মাঠের প্রান্তরে বসে বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিয়েছিলাম। বাতাসটা বেশ কনকনে হলেও আড্ডাটাও জমেছিলো বেশ... তাই কথার পিঠে কথা বলে সময়টা কাটিয়েছি আনন্দেই...