সেটাই, মামা। অজায়গায় কলমের কালি ব্যবহার করে শেষ করে ফেললে আসল চিঠি লেখার সময় তো কলম শুকিয়েই যাবে ! যদিও ওই অজায়গায় কলম ব্যবহারের জন্য অনেকাংশেই কলমের দোষ থাকে না !!
আমি কইলাম মামু অনেক আগে থেইকাই খাই সেটা রাইতে, যখন কিনা মুখার্জি দির নামও কেউ জানতোনা (উল্লেখ্য যে তার পরিচিতি আসে ১৯৯৮ সালে Kuch kuch hota hai ছবির মাধ্যমে)
সালাউদ্দিন লাভ্লু, উনি সত্যি একজন খুবি উঁচু মানের নির্দেশক। ওনার প্রচুর নাটক দেখেছি। আর মসারফ করিম উনিও খুব উঁচু মানের অভিনেতা, সাধারন যেকোনো চরিত্রকে অসাধারন করে প্রস্তুত করার ক্ষমতা ওনার আছে, আর দিতিও জন আমার মতে অ খ ম হাসান। ওনার অভিনয়ও অনবদ্য। তবে youtube এর সউজন্নে বিনা বিগ্যাপনে বেস আরামেই সেই নাটক গুলো দেখা যায়।
অনেক নাট্য নির্দেশকের নাটকেই সূক্ষ কিছু অভিনয় ভুল থেকেই যায়। কিন্তু সালাউদ্দীন লাভলুর বেলায় এটা ঘটতে দেখিনি। যতোক্ষন পর্যন্ত ওনার দৃস্টিতে শটটি পারফেক্ট না হবে ততোক্ষন পর্যন্ত ওনি সেই শটটি নিতেই থাকবেন !
এটাকে এক রকম বন্ধ করা ও বলতে পারেন। আমি তো কিনা বন্ধ করেছিলাম, মাজেহ মাজেহ কাজের মেয়েটা কিনে আনতো আর যেখানে ১০ কেজি লাগবে, সেখানে ১ কেজি দিয়ে কাজ সারত। তাই মোটামুটি বন্ধ ও বলা যায়।
পুরো দেশের চিত্রটাই কম-বেশি এরকম... দশের জায়গায় এক দিয়ে কাজ চালিয়ে নেয়া। তবে একেবারে বন্ধ করে দিয়েছে এরকম পরিবার খুব একটা নেই বলেই মনে হয়। গতো পরশু এই ব্যাপারে আরো বিস্তারিত জানতে পারলাম এক শুঁটকী বিক্রেতার কাছ থেকে। তার মতে আমি যে শুঁটকী কিনেছি সেটা এখন পাওয়া যাবার কথা না। শুধু পেঁয়াজের দাম আকাশচুম্বি হবার প্রেক্ষিতেই এখনো সেই শুঁটকী বিক্রি না হয়ে শুঁটকীওয়ায়ালার কাছে রয়ে গ্যাছে...
ঢাকায় এখন দোকানে দোকানে মোমো পাওয়া যায়। তবে আমার কাছে খুব স্বাদের মনে হয় নি, ভিতরের পুর টা যদি স্বাদের না হয়, তাহলে যতই গরম জলে ভাপ দিক, খাবার স্বাদ হবে না।
choto মামা যে ভিডিও শেয়ার করেছেন সেটা দেখে আমার খুব একটা পছন্দ হয়নি। মানে দেখতে খুব একটা ভালো লাগেনি আরকি। যদিও এমন অনেক খাবারই আছে, যেগুলো দেখতে খারাপ দেখা গেলেও খেতে বেশ সুস্বাদু। এটাও এরকম কিনা জানি না। খেয়ে দেখার পর সেব্যাপারে মন্তব্য করতে পারবো...