মেহেরবানী করে যে দশভাগ কম বলেছেন তাতেই আমি সূখী... আসলে আশিভাগ না, আমার ধারনা অনুযায়ী নব্বুইভাগের উপরেই শেষ হয়ে গেছে। বাকি দশভাগের শেষ শক্তিটুকু দিয়ে এখানে প্যাঁচাপ্যাচি করি, যাতে এই শেষ দশভাগও না ধপ করে শেষ হয়ে যায় সে প্রত্যাশায়। কুপিতে খুব বেশী তেল যে আর নেই সেটা খুব ভালোভাবেই অনুভব করি। যখন একা থাকি অনুভুতিতে এটা ছাড়া খুব বেশী কিছু এসে ভীড় করতে পারে না। নিরবে চোখ মুছে বারবার আড্ডার পাতায় ফিরে আসি যাতে ঝাপসা হয়ে উঠা চোখের দৃস্টি একটু স্বচ্ছ করে নিতে পারি সে আশায়...
আমার সীমাবদ্ধতার কথা আড্ডার পুরনো প্রায় সবাই জানে। জানার আগ্রহ থাকলে আপনিও হয়তো জানতে পারতেন। আমি জানি, আপনার সেই আগ্রহ কখনো ছিলোই না। আগেও বলেছি, আবারো বলছি- এখানে আসার পর চমৎকার কিছু মানুষের সাথে আমার পরিচয় হয়েছে। যারা আমার অন্তরের বিশেষ একটা জায়গায় আছেন। জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত ওখানে ওরা পরম শ্রদ্ধা আর ভালোবাসা নিয়েই থাকবেন। আমি তাদের কাছে কৃতজ্ঞ যে তারা আমাকে গ্রহণ করেছিলেন। আর সে কারনেই আড্ডাটা এতো বেশী প্রিয় আমার কাছে। কারন এখানে এলেই কেবল তাদের সংস্পর্শে আসা যায় খুব সহজে... যদিও গতো বেশ কিছুদিন যাবত তাদের কেউ কেউ আর আগের মতো আসেন না। তবুও প্রত্যাশা তাদের সাথে ভার্চুয়াল দেখাটা এখানেই হয়ে যাবে...