What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

আসুন নির্জনে আড্ডা মারি - ২০১৯ (7 Viewers)

Status
Not open for further replies.
আমি আরন মামার চোত্তা পাতার ব্যবহার কল্পনা করতাছি আর হাসতেছি ...




জোয়ান বুড়াটারে এখনই মাইরা ফালাইতে চান নাকি আপনেরা :ROFLMAO:
 
এক বন্ধুর পোস্টে কমেন্ট করতে যেয়ে দুটি চরণ মাথায় এসেছিলো, সেই দুটি চরণ @hlnr মামাকে উৎসর্গ করার লোভ সামলাতে পারলামনা 😁

"পাগল মন বেঁধে রাখতে খুঁজছি একজন কামার
খুঁজতে খুঁজতে জীবন গেল, এখনো আমি কুমার ..."
বাহবা, বাহবা...
অতি চমৎকার হয়েছে, মামা।
 
আগেও মাসুদ রানা সিরিজের, অনুবাদ ও সংকলন বই গুলির সবগুলি কাজী আনোয়ার হোসেনের নিজের লেখা/অনুবাদ, ছায়া/ভাব (বিদেশী কাহিনীর) অবলম্বনে ছিল না। এক, দুই, কয়েকজন মিলে কাহিনীর কাঠামো তৈরী করতেন, কাহিনী বিন্যাস করতেন।

তারা হলেন - কাজী আনোয়ার হোসেন,
শেখ আব্দুল হাকিম, ইফতেখার আমিন, রকিব হাসান, নিয়াজ মোরশেদ আরো অনেকে। লেখক হিসাবে নাম থাকতো কাজী আনোয়ার হোসেনের বা শামসুদ্দিন নওয়াবের। কাজী আনোয়ার হোসেনের পুরোনাম কাজী শামসুদ্দিন আনোয়ার হোসেন ডাকনাম নবাব বা নওয়াব।

নানা কারনে বিশেষতঃ কাজী আনোয়ার হোসেনের ছেলেরা - কাজী শাহনূর হোসেন ও কাজী মায়মুর হোসেন সেবা প্রকাশনীর দায়িত্ব নেয়ার পর
আগের সেই লেখকরা অনেকেই সেবা প্রকাশনী থেকে দূরে সরে গেছেন বা নিয়মিত লেখেন না।

যদিও প্রিন্টার্স লাইনে লেখক হিসাবে কাজী আনোয়ার হোসেনের নামই যায় (তার জনপ্রিয়তার কারনে), ধারনা করা হচ্ছে বয়সের কারনে কাজী আনোয়ার হোসেন (কাজীদা) বই লেখা/সম্পাদনায় আগের মত সময় দিতে পারেন না।

আগ্রহী পাঠক আগের ও এখনকার বইগুলির ভাষাশৈলী লক্ষ্য করলেই তা বুঝতে পারেন। কাজীদা ও পূর্বোক্ত লেখকদের বর্ণনাভঙ্গি ও ভাষাশৈলী ছিলো অসাধারণ রকমের স্বাদু ও ঝরঝরে। সেবার একজন ভক্ত পাঠক ও শুভানুধ্যায়ী হিসাবে যা বেদনার।

আশার কথা এখন কয়েকজন মেধাবী লেখক সেবা প্রকাশনীর বইগুলি লিখছেন, যেমন - গোলাম মওলা নঈম, সায়েম সোলায়মান, অনীশ দাস অপু প্রভৃতি।

প্রথমেই ধন্যবাদ জানাচ্ছি সুন্দর এবং তথ্যপুর্ণ এই পোস্টটির জন্য। সেবা প্রকাশনীর অনেক কিছুই জানতে পারলাম এই পোস্টটির মাধ্যমে। একসময় অন্যান্যদের মতো আমিও সেবার ভক্ত ছিলাম। নিয়মিত ডাকযোগে তখন সেবা প্রকাশনীর বই ঘরে বসেই পেতাম। মাঝে মধ্যেই ফোনে কিংবা চিঠির মাধ্যমে তাদের সেলস ডিপার্টমেন্টের সাথে যোগাযোগ হতো। অনেকদিন হয় সেবার সাথে আমার কোনো ধরনের যোগাযোগ নেই। লেখার মান পড়ে যাওয়া শুরু হতেই পড়া কমিয়ে দিয়েছিলাম। যদিও এটা একটা অজুহাত মাত্র। আসলে পড়ার মতো সময় আর সুযোগ ছিলো না বলেই পড়তে পারিনি। নতুন যারা এখন লিখছেন তাদের কারোর বইই আমি পড়িনি। আপনার মাধ্যমে যতোটুকু জানলাম তারা মেধাবী লেখক। হয়তো ভালোই লিখেন। তবে যাদের বই পড়ে সেবার প্রেমে পড়েছিলাম তাদের মতো করে লিখতে পারতেছেন কিনা এই ব্যাপারে একটা সংশয় থেকেই যাচ্ছে। পড়া ছেড়ে দেয়ার ঠিক আগে আগে দুয়েকটা বই পড়তে আমার কাছে খুব বেশী ভালো লাগেনি। মনে হয়েছে এগুলো সেবার স্ট্যান্ডার্ডে যায় না। সেবার যেকোনো বই পড়লে যেমন গল্পের মাঝে হারিয়ে যেতাম কিংবা নিজেকে গল্পেরই একটা অংশ মনে করতাম সেরকম স্ট্রং কোনো অনুভুতি সৃস্টি হয়নি শেষের কয়টা বই পড়ে। তারপরেও সেবা সেবাই... সেবা আমাদের সময়ে যা দিয়েছে তাতে করে সেবার প্রতি আমরা শুধু কৃতজ্ঞতাই জানাতে পারি, আর কিছু না !!
 
Status
Not open for further replies.

Users who are viewing this thread

Back
Top