Please follow forum rules and posting guidelines for protecting your account!

গ্রাম বাংলার কন্যার বাপ (1 Viewer)

Welcome to Nirjonmela Desi Forum !

Talk about the things that matter to you!! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today!

khorgoshkalo

Member
Joined
Dec 3, 2020
Threads
4
Messages
127
Visit site
Credits
3,162
গল্প ১ঃ সবুজ সমারোহে ভালবাসার ঝড়

ফাল্গুন মাস চলছে। বিস্তীর্ণ মাঠ জুড়ে গ্রামে এখন শুধু বোরো ধানের চাষ, যেন চারদিকের পরিবেশ সবুজের চাদরে ঢাকা। স্বভাবতই রাত ৯ টার পর পুরো গ্রামের সবাই তাদের কর্মযোগ্য শেষ করো ঘুমিয়ে পড়ার প্রস্তুিতে নেয়। চারপাশ হয়ে উঠে একদম শুনশান নিরব। আশেপাশে জিজিপোকাসহ বিভিন্ন পশু পাখির ডাক বাতাসে ভেসে বেড়ায়। আর এর মাঝে মাঝে মাঠের ভেতর বোরো ধানের পানির পাম্প গুলোর শব্দ শুনা যায়। মানুষের আনাগোনা একদমই থাকে না তখন। ঠিক এখনই নিরবতার চাদরে ডাকা এই ধানের মাঠে চলমান এক আদিম খেলা । দুজন কপোতকপোতী খুবই কাছাকাছি, সম্পূর্ণ অনাবৃত হয়ে তাদের দেহ দুটি যেন আঠা দ্বারা জোড়া লেগে আছে। দুজন দুজকে পাগলের মত চুমো খাচ্ছে। আর একজনের উদ্ধত লিঙ্গ অন্য জনের যৌনি ভেদ করে ভেতর বাহির হচ্ছে। পাম্প ঘরের জরাজীর্ণ খাটের শব্দের সাথে তাদের মিলনের শব্দ মিশে একাকার হয়ে যাচ্ছে। এই যৌনতার শব্দের সাথে মিশে আছে এক ভয়ডর হীন কামনায় পাগল প্রায় যুগলের একে অপরের প্রতি ভালবাসা...

এই গল্পের বর্ণনাকারী চরিত্র আমি, আমার নাম খাতিজা প্রামাণিক। আমার বয়স ষোলের কাছাকাছি। সদ্য মাধ্যমিক পরীক্ষা শেষ করে কলেজে ভর্তির অপেক্ষা করছি। এই গল্পটার সূত্রপাত মাস কয়েক আগে। তখন সারাদিন বাড়িতে থাকতে হতো, তেমন কোন কাজ ছিলো না। বাড়িতে মাকে কাজে সাহায্য করা, ভাই বোনদের সাথে সময় কাটানো এবং টিভিতে সিরিয়াল দেখেই সময় কাটাতাম। আমার পরিবারে আমিসহ আমরা চার ভাই-বোন। আমি সবার মধ্যে বড় । আমার জন্মের অনেক বছর পর আমার বাবা-মায়ের দ্বিতীয় সন্তান হয়েছিলো। সেকারণে অন্য ভাইবোনেরা আমার চেয়ে বয়সে অনেক ছোট। আমার পরবর্তীজন হলো আমার ভাই, তার বয়স ৫ বছরের একটু বেশি। বাকি দুজন বোন। বড় জনের বয়স ৪বছরের কাছাকাছি এবং ছোট বোনের বয়স দুবছরের মত হবে। আমার মা একজন আদর্শ গ্রামের গৃহিণী। দিনরাত চাষাবাদ, হাঁস মুরগি এবং গবাদি পশু নিয়ে ব্যস্ততায় দিন কাটে তার। তাছাড়া তার তিনটা ছোট ছোট বাচ্চা সেবায় মগ্ন থাকতে হয়, যদিও আমি সারাদিন সাহায্য করি এক্ষেত্রে । তবুও সকাল থেকে সন্ধ্যা অবধি বেচারি খেটে মরে । আমার বাবা ব্যবসা করেন গ্রামের বাজারে এবং পাশাপাশি ধানের চাষ করেন। সংসারের জন্য আমার বাবাও সবসময় একনিষ্ঠ পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। অর্থনৈতিক ভাবে আমরা বেশ সচ্ছল পরিবার। একদম ধান ক্ষেত গুলোর কোল ঘেঁষে আমাদের আধাপাকা বাড়িটার অবস্থান।চতুরপাশে গাছাগাছালির সমারোহের মাঝে আমাদের বাড়িটা, যেন একটি শান্তির নীড়। পরীক্ষা শেষে অবসর সময় গুলো পরিবারের সাথে ভালোয় যাচ্ছিল। ঠিক তারপর এক অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটে গেলো, যা আমার জীবনে পূর্ণতায় ভরে দিয়েছে বলে আমি মনেপ্রাণে বিশ্বাস করি। এই পরিবর্তন জীবনের নতুন এক আনন্দ ও পরিতৃপ্তির সন্ধান দিয়েছে, যেটা সবার চাওয়ার সর্বাগে...

আমাদের পরিবারটা গ্রামে অন্য দশটা স্বাভাবিক পরিবারের মত এবং সুখেই দিন কাটাচ্ছিলাম। মা রাতদিন বাড়ির কাজ এবং সন্তানাদির সেবায় সময় কাটাচ্ছে। আর বাবা ব্যবসাবাণিজ্য এবং টুকটাক চাষাবাদ করেই জীবনযাপন করছে। আমিও সদ্য ষৌলতে পদার্পণ করছি। মেয়েদের যৌবন আরো আগে এসে ধরা দিলেও, ষোলতে যৌবনবতী হওয়ার বৈশিষ্ট্যাবলী অর্জিত হতে থাকে। আমার বেলায়ও সেরকমই হচ্ছিল। ছেলেদের প্রতি আকর্ষণ, প্রেম ভালবাসার প্রতি কৌতুহল বাড়তেছে। তবে স্কুলে কারো প্রতি আমার তেমন কোন আগ্রহ জন্মেনি, তেমন কোন ছেলের প্রতি আবেগ কাজ করেনি । স্কুলে আমি সব সময় বোরকা পরেই থাকতাম। তাই বোধ হয় করো নজরেও আসি নি। টিভি বা মোবাইলে সেক্সের দৃশ্য গুলো নিজের মধ্যে আলোড়ন সৃষ্টি হতো। কিন্তু খুব সহজে তো বিয়ে ছাড়া সেক্স সম্ভব না, সেটার ধারণা ছিলো। আর আমি তথাকথিত প্রেমের প্রতি আগ্রহীও ছিলাম না। তাই মনের সুপ্ত ভাসনা গোপনে রয়ে গেল। আমার পরিবারের সাথে অন্য আত্নীয়দেরও তেমন আসা যাওয়া ছিলো না। প্রতিবেশী বাড়ি গুলো একটি থেকে অন্যটি বেশ দূরত্বে ছিলো, তাই প্রতিবেশী কারো সাথেও মিশতে ইচ্ছে হতো না। আমি আমার পরিবারকে কেন্দ্র করে দিন কাটাতাম..

পরিবারে পুরুষ বলতে ছিলো আমার বাবা। বাবার প্রতি মেয়ের যৌন আকর্ষন থাকার বিষয়টা মারাত্মক অস্বাভাবিক আমাদের সমাজে। তাই এই বিষয়ে আমার কোন কিছু ভাবনায়ও ছিলো না, এই সব চিন্তাও কল্পনাতীত। আমার মায়ের সাথে স্বাভাবিক সম্পর্ক থাকলেও, বাবা আমাকে অনেক বেশি ভালোবাসতো। আমি দীর্ঘ দিন তাদের একমাত্র মেয়ে ছিলাম। তাই আমার প্রতি তার স্নেহের কমতি ছিল না। আমি যা চাই, তার সবই পাই বাবার কাছ থেকে। আমার ভাইবোনদের জন্মের পর মা ওদের নিয়ে ব্যস্ত থাকলেও বাবা বারবরই আমাকে বেশি যত্ন করতো এবং ভালোবাসতো, সেটা আমি অনুভব করতাম। বাবার এই স্নেহে কোন যৌন অনুভূতি ছিল না। বাবা রাতে ৮টার দিকে দোকান থেকে আসত,তারপর দুজন একসাথে বসে টিভি দেখতাম। আমার জন্যই বাবা সব সময় সিরিয়াল দেখত। মায়ের থেকেও বেশি সিরিয়ালের গল্প
বাবার সাথে করতাম। নানা রোমান্টিক দৃশ্য আসত, কনডমের বিজ্ঞাপন আসতো, এতে টুকটাক বিচলিত হলেও আমাদের তেমন ভিন্ন কোন অনুভূতি হতো না। সব স্বাভাবিক ই ছিলো, ঠিক তারপর একদিন এক অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটলো..

সেদিন দুপুরে মা কি যেন কাজে পাশের এক বাড়িতে গেছে, যেটার দূরত্ব আমাদের বাড়ি থেকে প্রায় মিনিট দশকের। সেদিন সারাদিন বিদ্যুৎ ছিলোনা। তাই ঘরের বাথরুমে পানি ছিলো না। আমি উঠানে টিউবওয়েলে গোসল করছিলাম। টিউবওয়েলের চারদিকে পর্দা দেওয়া ছিলো। তো যখন গোসল করতেছিলাম, এক পর্যায়ে আমি উপরের সালোয়ার খুলে ভালো করে গায়ে সাবান মাখছিলাম। আমার মনে ছিলো না, বাবা দুপুরের দিকে বাড়িতে প্রায় ভাত খেতে প্রতিদিন আসর। আমি টিউবওয়েলের পাশে দাঁড়িয়ে সাবান মাখছিলাম। আমার শরীরের উপরের অংশ সম্পূর্ণ উলঙ্গ। দুধ গুলো খোলা এবং বারবার ধোল খাচ্ছিল। হঠাৎ এক মুহূর্তে বাবা টিউবওয়েলর পর্দার মধ্যে ডুকে পড়ল। উনি জানতেন না আমি ভেতরে আছি। ওই সময়ই আমি পায়জামা টা নামিয়ে যৌনাঙ্গ টা ধুচ্ছিলাম। বাবার ডুকে তো আমাকে দেখে হতভম্ব। আমিও হিতাহিত জ্ঞান হারিয়ে সোজা ওই অবস্থায় দাঁড়িয়ে রইলাম। বাবা এক নিমেষে বের হয়ে গেল । আমিও দ্রুত পা গুটিয়ে বসে পড়লাম এবং তারপর দ্রুত পানি দিয়ে শরীর দুয়ে বের হয়ে গেলাম। বের হয়ে দেখি বাবার কোন চিহ্ন বাড়িতে নেই। বুঝলাম বাবা ভাত না খেয়ে বাজারে চলে গেছে। আমি মুহুর্তটা কল্পনা খুবই বিব্রত হচ্ছিলাম। বাবাও নিশ্চয় আমার মত বিব্রত। কিন্তু এতে বাবার তো কোন দোষ ছিলনা। আমার বাবা জন্য খুব খারাপ লাগা শুরু করল। সারা বিকাল আমি চুপচাপ ছিলাম, দুপুরে খেতে পারিনি। ভাবলেই ওই পরিস্থিতি, গা শিহরিত হয়ে উঠে। সেদিন রাতে বাবা অনেক দেরি করে বাড়িতে ফিরল, ততক্ষণে আমি শুয়ে পড়েছিলাম, সেদিন মতো তাই দেখা হয়নি দুজনের । পরদিন দুপুরে দেখি বাবা আর ভাত খেতে আসল না। এভাবে তিন দিন কেটে গেল, তৃতীয় দিন বাবা আর আমার এই পরিস্থিতির পর প্রথম চোখাচোখি হল। বাবাকে খুব চিন্তুিত ও লজ্জিত মনে হলো। কারণ বাবা আমার চোখে চোখ মেলাতে পারছে না। আমার খারাপ লাগাও আরো বাড়তে থাকল। এখানে বাবার কোন দোষ ছিলো না, তবুও নিজে নিজে কষ্ট পাচ্ছে। আমার বাবাকে স্বাভাবিক করতে হবে। কারণ আমার সাথে বাবা এভাবে থাকলে আমি পাগল হয়ে যাব। সুযোগ খুঁজছি বাবাকে বুঝাতে। কিন্তু সুযোগ পাচ্ছি না দুজনে কথা বলার। এভাবে চলতে থাকল, আমার বাবার সাথে এক সপ্তাহ কথা হয়নি । যে বাবার সাথে আমি মজা করতাম, দিনরাত সিরিয়ালের কাহিনী নিয়ে আলোচনা করতাম। বাবা কত খাবার কিনে এনে দিতো। কত সুন্দর করে 'রাজকুমারী খাতিজা বলে ডাকতো'। যেন একটা ঘটনা, সব কিছুই পাল্টে দিল। আমার মধ্যে কষ্টের তীব্রতা বাড়তে থাকল। সুযোগের অপেক্ষা ছিলাম, চেষ্টা করছিলাম কিভাবো এই বিষয় টা স্বাভাবিক করা যায়। বেশ কিছুদিন পর একদিন বাবা ১০টার দিকে বাড়ি ফিরল। মায়ের হঠাৎ করে সেদিন প্রেসার বেড়েছিলো,তাই মা ছোটদের নিয়ে শুয়ে পড়ল। মা আমাকে শুতে যাবার আগে বাবাকে ভাত দিতে বলে গেলেন। বাবা আসার সাথে সাথে আমি গিয়ে ভাত খেতে ডাকলাম। সুযোগ পেলাম বাবাকে স্বাভাবিক করার। ডাক শুনে বাবা টেবিলে খেতে এলো। ভাত দিয়ে আমি পাশে দাড়ানো, দীর্ঘ নয়তিন পর, বাবা আমার দিকে তাকিয়ে বলল ' তুই খাইছিস? আব্বু একা একা খেতে পারব। তুই শুয়ে পড় গিয়ে'
আমি বললাম,' সমস্যা সেই, খাও তুমি। আমাকে সব জিনিস আবার ঘুচিয়ে রাখতে হবে'। খাবার শেষের দিকে, তখন আমি বললাম 'আব্বু আজকে 'জোনাকির আলো' সিরিয়ালের শেষ। একসাথে দুজন মিলে দেখব চলো'। বাবা কিছুক্ষণ চুপ থেকে বলল,' আচ্ছা আসতেছি। তুই এসব ঘুচিয়ে আয়'। তারপর এদিকে সব ঘুচিয়ে টিভির রুমে গেলাম। অন্য দিনের থেকে আজ দুজন একটু দূরত্বে নিয়ে বসলাম। কারো সিরিয়ালের দিকে মনোযোগ নেই। আমি ধৈর্যের বাঁধ ভেঙ্গে বললাম,' আব্বু তুমি ওইদিনের জন্য এতদিন আমার সাথে কথা বলোনি কেন?ওখানে তো তোমার দোষ ছিল না। তুমি ভুলে ভিতরে চলে গেছ। সেটাতে কি দোষ তোমার। তুমি কেন এত কষ্ট পারছ? আমি কিছুই মনে করিনি। আমার সাথে কেন কথা বলছ না?'

বাবা এবার আমার দিকে তাকালো, তাকিয়ে ডুকরে কাঁদতে শুরু করল। করুন সুরে বলল,'সরি রে মা। আমি তোকে বিব্রত করতে চায়নি। আমি জেনে ডুকছি। তুই কি মনে করছিস, সেটা ভেবেই আমি কষ্ট পাচ্ছি। এটা আমার জন্য খুবই লজ্জার। আব্বুকে মাপ করে দে প্লিজজ'। তখন বাবা অনবরত কাঁদছিল। বাবার কান্না দেখে আমিও কান্না শুরু করে দিলাম। আমি সান্ত্বনার সুরে বললাম, " আব্বু এটা একটা দুর্ঘটনা মাত্র। আমি আমার বাবাকে জানি ভাল করে। আমি কেন কিছু মনে করতে যাবো। কিছুই মনেই করিনি। তুমিও অহেতুক কষ্ট পেওনা আব্বু। আমার বাবা আমাকে নগ্ন দেখেছে এতে কি সমস্যা? তুমি তো আমাকে ছোট থেকে দেখেছ, বড় করে তুলেছ'। বাবার কান্না থামাতে আমি উঠে গিয়ে তাকে আমার বুকে নিয়ে সান্তনা দিলাম। বললাম আমি,' আব্বু তুমি সেরা বাবা। তোমাকে ছাড়া আমি কোন কিছুই চিন্তা করতে পারিনা। তুমি কথা বলা বন্ধ করে দিলে আমি মরে যাব'। বাবা আমাকে তার বাহু বন্ধন থেকে একটু মুক্ত করে বলল, ' ঠিক আছে মা। আমিও তোকে ছাড়া থাকতে পারব। কদিন একটু তোর চোখে চোখ পড়তে লজ্জা পেতাম, তাই কথা বলিনি। তুই আমার প্রাপ্ত বয়স্ক মেয়ে, সেজন্য লজ্জাটা আরকি'।
আমি বললাম," আচ্ছা তাহলে আমাকে একটু বুকে নিয়ে আগের মত কপালে চুমু দিয়ে আদর করে দাও"। বাবা বলল,' না রে মা। তুই এখন বড় হয়েছিস। এসব ঠিক না'।
আমি বললাম, 'বাবা-মাদের কাছে সন্তান সব সময় সমান। আমার বাবা আমাকে, আমি আমার বাবাকে চুমু দিলে কি হবে। আমি এই ধারণা মানিনা"।
তারপরও বাবা কোন ভাবে রাজি হয়না এবং খুবই ইতস্তত লাগছে তাকে। আমি তাকে স্বাভাবিক করতে চেষ্টা করছি। আমি নেকামোর সুরে বললাম,
'আব্বু তুমি তাহলে তো আমাকে মেয়ে হিসেবে ভালবাসো না। মেয়েকে একটা চুমু খেতে বাবার ভয় কিসের।' একটু অভিমানের সুরে বললাম, ' যাও থাক লাগবেনা। আমি ঘুমাতে গেলাম'। বাবা আমাকে অভিমান করতে দিবে না সেটা আমি ভলো করে জানি। আমি উঠতেই, আমার হাত ধরে তার পাশে বসিয়ে কপালে একটা চুমু খেলো দ্রুত। আমি আবার ন্যাকামো করে বললাম ' এবার দুগালে দুটো দাও'। বাবা বলল,
'এবার বেশি বেশি হচ্ছে পাগলী।' তারপর দুই গালে বাবা আরো দুটো চুমু খেলো। আমিও বাবাকে আমার ঠোঁট দিয়ে আলতো চুমো খেলাম। এভাবে আমার আর বাবার মধ্য দূরত্ব শেষ হলো এবং সম্পর্কটা আরো গাঢ় হড়ে উঠল। আমাদের মধ্যে আর কোন দূরত্বই থাকলো না।
 

Users who are viewing this thread

Back
Top