XamanSaqib94
Member
ক্যারিয়ারে খেলেছেন মাত্র ২ টা বিশ্বকাপ। এই দুই বিশ্বকাপে ১৩ ম্যাচে করেছেন ১৪ গোল, ৬ এসিস্ট। ১৩ ম্যাচে ২০ গোলে অবদান। বিশ্বকাপের ফাইনালে গোল করে দলকে শিরোপা জিতালেন। বিশ্বকাপ গোল্ডেন বুট জিতেছেন।
ক্যারিয়ারে খেলেছেন মাত্র ১ টা ইউরো। ২ ম্যাচে করেছেন ৪ টা গোল। এখানেও ম্যাচ থেকে গোল বেশী। ইউরো ফাইনালে গোল করে দলকে শিরোপা জিতালেন। ইউরো গোল্ডেন বুট।
জাতীয় দলের ক্যারিয়ারে ৬২ ম্যাচে ৬৮ গোল। এখানেও ম্যাচ থেকে গোল বেশী। আন্তর্জাতিক ফুটবল ইতিহাসে মাত্র ৪জন প্লেয়ার এই রেকর্ড গড়েছেন যার একজন মুলার।
ক্লাবের হয়ে তিনটা চ্যাম্পিয়ন্সলীগ জিতেছেন। যার দুইটাতেই ফাইনালে গোল করেছেন। এই তিন আসরের দুই আসরেই উচল টপ স্কোরার ছিলেন তিনি।
৪টা ডমেস্টিক কাপ(পোকাল) জিতেছেন। যার দুইটা আসরে ফাইনালে তার গোলে শিরোপা জিতেছে দল। তিনবার হয়েছেন পোকালের টপ স্কোরার।
৪টা বুন্দেসলীগা শিরোপা জিতেছে। কিন্তু ৭ বার লীগের টপ স্কোরার হয়েছেন। যার মধ্যে ছিলো লিজেন্ডারি এক সিজনের ৪০ গোলের রেকর্ড। যা পরবর্তিতে মেসি এবং লেভান্দোস্কি ব্রেক করেছে।
এক ক্যালেন্ডারে ৮৪ টি গোল করেছিলো। যা পরবর্তিতে মেসি ব্রেক করেছে ৫০ বছর পর।
লীগ ম্যাচে টোটাল ৪৫৯ ম্যাচে ৫০২ গোলে (৪০৪
৯৮
) অবদান। এখানে ম্যাচ থেকে গোল ইনভলভমেন্ট বেশী।
চ্যাম্পিয়ন্সলীগে ৩৫ ম্যাচে ৩৮ গোলে (৩৪
৪
) অবদান। এখানেও ম্যাচ থেকে গোলের অবদান বেশী।
ইতিহাসে দুইজন মাত্র ফুটবলার যার ক্যারিয়ারে কোনো অপূর্ণতা নাই। একজন ছিলো গার্ড মুলার, আর ৫০ বছর পর সেই রেকর্ডের সঙ্গি হলো লিওনেল মেসি।
গোটা ফুটবল ক্যারিয়ারে ৭৭৮ ম্যাচে ৮৩৫ গোলে সরাসরি অবদান। ফুটবল ইতিহাসে একজন স্ট্রাইকার দেখান যার এমন গোল স্কোরিং এবিলিটি ছিলো।
দ্যা গ্রেটেষ্ট নাম্বার নাইন অব অল টাইম, দ্যা গ্রেট গার্ড মুলার, ডার বোম্বার অব ওয়ার্ল্ড ফুটবল![Red heart :heart: ❤️](https://cdn.jsdelivr.net/joypixels/assets/8.0/png/unicode/64/2764.png)
![](https://img.nirjonmela.net/2023/11/06/1699213998079.jpeg)
ক্যারিয়ারে খেলেছেন মাত্র ১ টা ইউরো। ২ ম্যাচে করেছেন ৪ টা গোল। এখানেও ম্যাচ থেকে গোল বেশী। ইউরো ফাইনালে গোল করে দলকে শিরোপা জিতালেন। ইউরো গোল্ডেন বুট।
জাতীয় দলের ক্যারিয়ারে ৬২ ম্যাচে ৬৮ গোল। এখানেও ম্যাচ থেকে গোল বেশী। আন্তর্জাতিক ফুটবল ইতিহাসে মাত্র ৪জন প্লেয়ার এই রেকর্ড গড়েছেন যার একজন মুলার।
ক্লাবের হয়ে তিনটা চ্যাম্পিয়ন্সলীগ জিতেছেন। যার দুইটাতেই ফাইনালে গোল করেছেন। এই তিন আসরের দুই আসরেই উচল টপ স্কোরার ছিলেন তিনি।
৪টা ডমেস্টিক কাপ(পোকাল) জিতেছেন। যার দুইটা আসরে ফাইনালে তার গোলে শিরোপা জিতেছে দল। তিনবার হয়েছেন পোকালের টপ স্কোরার।
৪টা বুন্দেসলীগা শিরোপা জিতেছে। কিন্তু ৭ বার লীগের টপ স্কোরার হয়েছেন। যার মধ্যে ছিলো লিজেন্ডারি এক সিজনের ৪০ গোলের রেকর্ড। যা পরবর্তিতে মেসি এবং লেভান্দোস্কি ব্রেক করেছে।
এক ক্যালেন্ডারে ৮৪ টি গোল করেছিলো। যা পরবর্তিতে মেসি ব্রেক করেছে ৫০ বছর পর।
লীগ ম্যাচে টোটাল ৪৫৯ ম্যাচে ৫০২ গোলে (৪০৪
![Soccer ball :soccer: ⚽](https://cdn.jsdelivr.net/joypixels/assets/8.0/png/unicode/64/26bd.png)
![A button (blood type) :a: 🅰️](https://cdn.jsdelivr.net/joypixels/assets/8.0/png/unicode/64/1f170.png)
চ্যাম্পিয়ন্সলীগে ৩৫ ম্যাচে ৩৮ গোলে (৩৪
![Soccer ball :soccer: ⚽](https://cdn.jsdelivr.net/joypixels/assets/8.0/png/unicode/64/26bd.png)
![A button (blood type) :a: 🅰️](https://cdn.jsdelivr.net/joypixels/assets/8.0/png/unicode/64/1f170.png)
ইতিহাসে দুইজন মাত্র ফুটবলার যার ক্যারিয়ারে কোনো অপূর্ণতা নাই। একজন ছিলো গার্ড মুলার, আর ৫০ বছর পর সেই রেকর্ডের সঙ্গি হলো লিওনেল মেসি।
গোটা ফুটবল ক্যারিয়ারে ৭৭৮ ম্যাচে ৮৩৫ গোলে সরাসরি অবদান। ফুটবল ইতিহাসে একজন স্ট্রাইকার দেখান যার এমন গোল স্কোরিং এবিলিটি ছিলো।
দ্যা গ্রেটেষ্ট নাম্বার নাইন অব অল টাইম, দ্যা গ্রেট গার্ড মুলার, ডার বোম্বার অব ওয়ার্ল্ড ফুটবল
![Red heart :heart: ❤️](https://cdn.jsdelivr.net/joypixels/assets/8.0/png/unicode/64/2764.png)
![](https://img.nirjonmela.net/2023/11/06/1699213998079.jpeg)