What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

মাকে নিয়ে ফ্যান্টাসি পুরন (1 Viewer)

ashfaq ahmed

Member
Joined
Sep 20, 2023
Threads
8
Messages
157
Credits
17,772
অনেক দিন যাবত ভাবতেছিলাম লিখবো লিখবো কিন্তু সময় আর সেফ যোন পাচ্ছিলাম না, অবশেষে এখানেই নিজের মনের সব কথা গুলা লিখতে শুরু করলাম।

প্রথম পর্ব

ঘটনাটি আজ থেকে ১০ বছর আগের।
আমি মুন্সিগঞ্জের বাসিন্দা। বর্তমানে কাতার থাকি। আমার নাম তপু। ২০০৮ সালে প্রথম পরিবার ছেড়ে সেখানে পাড়ি জমাই। পরিবার বলতে তখন মা, বাবা, ৪ ভাই, ২ বোন সবাই ছিলো। বাবা ছিলেন একজন সরকারি পিয়ন। তার বেতনও তেমন ছিলো না। আমাদের সবাইকে নিয়ে পরিবার পরিচালনা করা খুবই কস্টকর হয়ে যেত তার। আমি পরিবারের ৫ ং সন্তান। আমার বাবার নাম আকবর আলি বয়স ৬৫ বছর আর মায়ের নাম জেরিন আক্তার ৫২ বছর বয়স । আমার তখন ২২ বছর। যেহেতু গল্পটা আমাকে নিয়ে তাই বাকি ভাই বোনদের ডিটেইলস আর দিলাম না।


পরিবারের এমন কস্ট দেখে আমি চিন্তা করলাম দেশের বাইরে চলে যাবো। বাবাকে বললাম বাবা রাজি হল আর হাওলাত করে আমাকে কাতারে পাঠিয়ে দিল।

কাতার যাবার পর অনেক কস্টে দিন যাপন করলাম। পরে আস্তে আস্তে সব ঠিক হতে লাগলো। আমি একটা কম্পানিতে স্টোর কিপারের জব পেয়ে গেলাম। আর সুবিধাও ভালো ছিলো। দিন কাল ভালোই যাচ্ছিলো। বাড়িতেও টাকা পাঠাইতে থাকলাম সবাই খুব খুশি।

আমি কম্পানির দেয়া একটা ফ্ল্যাটে দোহা তে থাকি। সেখানে দুইটা রুম একটা কিচেন একটা বারান্দা আর একটা টয়লেট। আমি এক রুমে আর কম্পানির আরেক অফিসার অন্য রুমে থাকে।

আমিও এখানে ৯ টা ৭ টা ডিউটি করে বাসায় ফ্রি থাকি। তারপর মুভি দেখি। পর্ন দেখি এভাবেই রাত ১২ টা বাজলে ঘুমাই।

একদিন এভাবেই ল্যাপটপে নেট ঘাটতে গহাটতে ঘাটতে দেখলাম মা ছেলের মাখামাখি নামের একটা গল্প। তো ক্লিক করলাম আর পড়তে শুরু করলাম। পড়ে তো মাথা খারাপ অবস্থা। যত পড়ি তত পড়তে ইচ্ছে করে আর মাথা আরো খারাপ হয়। কি সব নোংংরামি উফফ

আসলেই মানুষের নিষিদ্ধ জিনিসের প্রতি দুর্বলতা বেশি সেদিন আমি বুঝলাম। সেই রাতে রাত দুইটা বেজে গেছে কিন্তু ঘুম আসে না একটার পর একটা গল্প পড়তেছি এদিকে মাথা পুরা খারাপ হয়ে গেছে পরে মাল ফেলে ঘুমাই।

সারাদিন মাথায় এগুলাই ঘুরতে থাকে। আর ভাবতে থাকি কখন বাসায় যাবো আর কখন আবার বাকি গল্প গুলা পড়বো।

ডিউটি থেকে ফিরে রেস্টুরেন্ট এ গিয়ে খাবার খেয়ে এসে এভাবেই বেডে শুয়ে বাস পড়া শুরু করি আর পরতে থাকি। ইন্সেস্ট গল্প গুলা পড়ি আর মুগ্ধ হই।

এভাবেই চলতে থাকে দিন কাল। ইন্সেস্ট গল্প পড়ি আর ইন্সেস্ট ভিডিও দেখি অনেক ভালো লাগে। মাল ফালাই তারপর ঘুমাই।

২০০৯ সালে হটাত করে বাবা স্ট্রোক করে মারা গেলে পরিবারে নামে শোকের ছায়া। আমিও দেশে যেতে পারি না কাগজ পত্র সব ঠিক ছিলো না বলে। তখন মুরুব্বিরা সবাই মিটিং করে মা কিভাবে চলবে?

কারন বোনদের বিয়ে হয়ে গেছে আর বড় ভাইরাও বিয়ে করে নিজেরা ব্যাস্ত। মা আর আরেক ভাইয়ের দ্বায়িত্ব কে নিবে আর তারা কিভাবে চলবে। তখন আমি ফোন করে বলি তাদের দ্বায়িত্ব আমি নিলাম আর কাউকে কোন দ্বায়িত্ব নিতে হবে না।

এর পর থেকে মায়ের আর ভাইয়ের সব খরচ আমিই চালাই। সব কিছু নরমাল হতে থাকে। আমিও আবার সেই আগের মতই ইন্সেস্ট গল্প পড়া, পর্ন দেখা আর ডিউটি করায় ব্যাস্ত হয়ে গেলাম। জীবন চলতে থাকলো। ঘরে নতুন নতুন ফার্নিচার কিনতে টাকা দিলাম। বেশ ভালোই চলছিলো দিন কাল।

২০১২ তে আমি প্রথম বাড়ের মত দেশে গেলাম। গিয়ে মাকে সালাম করলাম। মা আমাকে বুকে জড়িয়ে ধরলো। অনেক কান্নাকাটি করলো। পরে সব নরলাম হলো। ভাই বোন সবাই দেখা করতে আসলো আমার সাথে। ২ মাস ছিলাম দেশে বেশ হাসি খুশিই দিন কাটলো। এর পরে আবার চলে আসলাম কাতারে।

এখানে শুধুই প্রথম পর্বে শুরুর কথা গুলা লিখলাম। দ্বিতীয় পর্বে ধিরে ধিরে গল্পের নতুন দিক গুলা পড়তে পারবেন। অপেক্ষা করেন আপডেট পাবেন।
 

Users who are viewing this thread

Back
Top