থ্যালাসেমিয়া। রক্তের এই রোগ ছারখার করে দেয় বহু পরিবার। চিকিত্সায় এই রোগ সম্পূর্ণ সেরে ওঠে না। তবে সারাজীবন চিকিত্সার মাধ্য়মে ঠেকিয়ে রাখা যায়। আজ, ৮ মে, বিশ্ব থ্যালাসেমিয়া দিবস ।
এটি একধরনের বংশগত রক্তের রোগ। জিনবাহিত এই রোগটি বংশপরম্পরায় হয়ে থাকে।রক্তে লোহিত রক্তকণিকা হিমোগ্লোবিন ধারণ করে। হিমোগ্লোবিনের মাধ্যমে শরীরে অক্সিজেন সরবরাহ হয়ে থাকে। আলফা ও বিটা চেইনের মাধ্যমে তৈরি হয় হিমোগ্লোবিন। এই জায়গায় কোনও সমস্যা হলে ধাক্কা খায় হিমোগ্লোবিন তৈরির প্রক্রিয়া। এর ফলে নির্দিষ্ট সময়ের আগেই ভেঙে যায় লোহিত রক্তকণিকা। যার জেরে রক্তাল্পতা দেখা যায় রোগীর শরীরে। এই পরিস্থিতি থেকে বাঁচতে নির্দিষ্ট সময় অন্তর রক্ত দিতে হয় রোগীকে।
থ্যালাসেমিয়া নিয়ে প্রয়োজন সচেতনতা। ১৯৯৪ সালে প্রথম বিশ্ব থ্যালাসেমিয়া দিবস পালিত হয়। থ্যালাসেমিয়া ইন্টারন্যাশনাল ফেডারেশন প্রথম ৮ মে-কে বিশ্ব থ্যালাসেমিয়া দিবস হিসেবে পালন করতে বলেন। ওই সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা প্যানোস এনগ্লেজোসের সন্তান জর্জ এনগ্লেজোস থ্যালাসেমিয়া আক্রান্ত ছিলেন। তাঁর স্মরণে এবং বাকি থ্যালাসেমিয়া আক্রান্তদের স্মরণে এই দিনটি পালন করা শুরু করেন তিনি। পাশাপাশি থ্যালাসেমিয়া রোধে সচেতনতা প্রসারের কাজও শুরু করা হয়।বাবা-মায়ের থেকে সন্তানের শরীরে থ্যালাসেমিয়া আসে। পরিবার পরিকল্পনার আগে ডাক্তার দেখিয়ে নির্দিষ্ট পদ্ধতি এবং চিকিত্সা মেনে চললে সন্তানের শরীরে থ্যালাসেমিয়া আসতে পারে না বলে থাকেন বিশেষজ্ঞরা। ফলে এই রোগটি দূর করতে সচেতনতা প্রয়োজন। বিশ্ব থ্যালাসেমিয়া দিবসে এই রোগটি নিয়েই সচেতন করা হয়।ভারতেও থ্যালাসেমিয়ার বহু ঘটনা দেখা যায়। প্রতিবছর ভারতে জন্মানো বহু শিশু থ্যালাসেমিয়া নিয়ে জন্মায়। সরকারের তরফে একাধিক সচেতনতা প্রকল্প চালানো হয়। এছাড়াও একাধিক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন এই নিয়ে সচেতন করে। থ্যালাসেমিয়া রোগীদের জন্য রক্ত সংগ্রহ করতেও কাজ করে একাধিক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন।
এটি একধরনের বংশগত রক্তের রোগ। জিনবাহিত এই রোগটি বংশপরম্পরায় হয়ে থাকে।রক্তে লোহিত রক্তকণিকা হিমোগ্লোবিন ধারণ করে। হিমোগ্লোবিনের মাধ্যমে শরীরে অক্সিজেন সরবরাহ হয়ে থাকে। আলফা ও বিটা চেইনের মাধ্যমে তৈরি হয় হিমোগ্লোবিন। এই জায়গায় কোনও সমস্যা হলে ধাক্কা খায় হিমোগ্লোবিন তৈরির প্রক্রিয়া। এর ফলে নির্দিষ্ট সময়ের আগেই ভেঙে যায় লোহিত রক্তকণিকা। যার জেরে রক্তাল্পতা দেখা যায় রোগীর শরীরে। এই পরিস্থিতি থেকে বাঁচতে নির্দিষ্ট সময় অন্তর রক্ত দিতে হয় রোগীকে।
থ্যালাসেমিয়া নিয়ে প্রয়োজন সচেতনতা। ১৯৯৪ সালে প্রথম বিশ্ব থ্যালাসেমিয়া দিবস পালিত হয়। থ্যালাসেমিয়া ইন্টারন্যাশনাল ফেডারেশন প্রথম ৮ মে-কে বিশ্ব থ্যালাসেমিয়া দিবস হিসেবে পালন করতে বলেন। ওই সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা প্যানোস এনগ্লেজোসের সন্তান জর্জ এনগ্লেজোস থ্যালাসেমিয়া আক্রান্ত ছিলেন। তাঁর স্মরণে এবং বাকি থ্যালাসেমিয়া আক্রান্তদের স্মরণে এই দিনটি পালন করা শুরু করেন তিনি। পাশাপাশি থ্যালাসেমিয়া রোধে সচেতনতা প্রসারের কাজও শুরু করা হয়।বাবা-মায়ের থেকে সন্তানের শরীরে থ্যালাসেমিয়া আসে। পরিবার পরিকল্পনার আগে ডাক্তার দেখিয়ে নির্দিষ্ট পদ্ধতি এবং চিকিত্সা মেনে চললে সন্তানের শরীরে থ্যালাসেমিয়া আসতে পারে না বলে থাকেন বিশেষজ্ঞরা। ফলে এই রোগটি দূর করতে সচেতনতা প্রয়োজন। বিশ্ব থ্যালাসেমিয়া দিবসে এই রোগটি নিয়েই সচেতন করা হয়।ভারতেও থ্যালাসেমিয়ার বহু ঘটনা দেখা যায়। প্রতিবছর ভারতে জন্মানো বহু শিশু থ্যালাসেমিয়া নিয়ে জন্মায়। সরকারের তরফে একাধিক সচেতনতা প্রকল্প চালানো হয়। এছাড়াও একাধিক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন এই নিয়ে সচেতন করে। থ্যালাসেমিয়া রোগীদের জন্য রক্ত সংগ্রহ করতেও কাজ করে একাধিক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন।