১.কমলা,আনারস,তরমুজ,জামরুল,শসা,সবেদা,আঙু-রের মতো রসাল ফল প্রতিদিন খান।
২. পেঁয়াজ, পুদিনা এবং শশা দিয়ে তৈরি সালাদ শরীরকে হাইড্রেট রাখতে সহায়তা করবে।
৩. প্রতিদিন এক বা দু গ্লাস তাজা ফলের রস পান করুন।
৪. দই, বাটার মিল্ক বা লস্যি খান। এটি শরীরে শীতলতা দেবে এবং হজমশক্তিও ভালো হবে।
৫. গোলমরিচ চা এবং রাস্পবেরি দিয়ে তৈরি চা গ্রীষ্মে শরীরের জন্যও ভালো।
৬. রক্তে শর্করার মাত্রা কম থাকার কারণে একজন ব্যক্তি শীঘ্রই হিটস্ট্রোকার হতে পারে। তাই এড়াতে হলে এড়াতে বাদাম, শিম, ডাল এবং জলপাইয়ের তেল খান। এগুলি রক্তে শর্করার মাত্রা বজায় রাখতে সহায়তা করে। দেহে ইনসুলিনের মাত্রা বাড়াতে এবং রক্তে শর্করার মাত্রা ঠিক রাখতে পেঁয়াজ অত্যন্ত ভালো। যারা ডায়াবেটিক রোগী তারা অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে পেঁয়াজ খান।
ডিসক্লেইমার: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, আরও বিস্তারিত জানতে বিশেষজ্ঞের সঙ্গে পরামর্শ করে নিন।
২. পেঁয়াজ, পুদিনা এবং শশা দিয়ে তৈরি সালাদ শরীরকে হাইড্রেট রাখতে সহায়তা করবে।
৩. প্রতিদিন এক বা দু গ্লাস তাজা ফলের রস পান করুন।
৪. দই, বাটার মিল্ক বা লস্যি খান। এটি শরীরে শীতলতা দেবে এবং হজমশক্তিও ভালো হবে।
৫. গোলমরিচ চা এবং রাস্পবেরি দিয়ে তৈরি চা গ্রীষ্মে শরীরের জন্যও ভালো।
৬. রক্তে শর্করার মাত্রা কম থাকার কারণে একজন ব্যক্তি শীঘ্রই হিটস্ট্রোকার হতে পারে। তাই এড়াতে হলে এড়াতে বাদাম, শিম, ডাল এবং জলপাইয়ের তেল খান। এগুলি রক্তে শর্করার মাত্রা বজায় রাখতে সহায়তা করে। দেহে ইনসুলিনের মাত্রা বাড়াতে এবং রক্তে শর্করার মাত্রা ঠিক রাখতে পেঁয়াজ অত্যন্ত ভালো। যারা ডায়াবেটিক রোগী তারা অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে পেঁয়াজ খান।
ডিসক্লেইমার: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, আরও বিস্তারিত জানতে বিশেষজ্ঞের সঙ্গে পরামর্শ করে নিন।