অনেকদিন থেকেই ঢাকার বাইরে যাওয়া হয় না। কিছুদিন থেকেই মনটা তাই ঢাকার বাইরে যাওয়ার জন্য আইঢাই করছিল। আর তাই গত ৩রা মে ২০১৮-তে আমার অফিসের এক কলিগ-কে সাথে নিয়ে বের হলাম সীতাকুণ্ড যাওয়ার উদ্দেশ্যে। তাই নিয়ে লিখতে বসা।আপনার নেক্সট টার্গেট যদি সীতাকুন্ডা ট্যুর হয় তাহলে নিসন্দহে এটা আপনার জন্য ট্যুর গাইড হিসেব কাজ করবে।
আমরা যে যে জায়গায় গিয়েছিলামঃ ১)চন্দ্রনাথ মন্দির ২)সহস্র ধারা ঝর্ণা ৩)মহামায়া লেক ৪)বাঁশবাড়ীয়া সী-বীচ ৫)গুলিয়াখালী সী-বীচ
#প্রথম_দিনঃ
চন্দ্রনাথ মন্দিরঃ ঢাকা থেকে রাত ১০:৩০ এর টিকিটে করে আমরা সকাল ৫ঃ৩০ সীতাকুন্ডা বাজারে নামি। বাজারের পাশে হোটেলে উঠি।(হোটেল ভাড়া ৭০০টাকা) ৩-৪ জন থাকা যাবে। আর ভাল মানের হলে ১,০০০-১,৫০০ টাকা লাগবে। এখানে সউদিয়া, সন্দীপ বিভিন্ন হোটেল আছে। এর মধ্যে হোটেলে সউদিয়া আমার কাছে ভাল লেগেছে। আমরা সউদিয়া রেস্টুরেনেটে খেয়ে ফ্রেশ হয়ে চন্দ্রনাথ মন্দিরের উদ্দেশ্যে রওনা হই। সীতাকুন্ডা বাজার থেকে সি. এন.জি নিয়ে সোজা চন্দ্রনাথ মন্দির ( ভাড়া জনপ্রতি ১৫/-)। মোট সময় লেগে ছিল ২.৩০ ঘন্টা (উঠা,অবস্থান আর নামা)।
আমরা যে যে জায়গায় গিয়েছিলামঃ ১)চন্দ্রনাথ মন্দির ২)সহস্র ধারা ঝর্ণা ৩)মহামায়া লেক ৪)বাঁশবাড়ীয়া সী-বীচ ৫)গুলিয়াখালী সী-বীচ
#প্রথম_দিনঃ
চন্দ্রনাথ মন্দিরঃ ঢাকা থেকে রাত ১০:৩০ এর টিকিটে করে আমরা সকাল ৫ঃ৩০ সীতাকুন্ডা বাজারে নামি। বাজারের পাশে হোটেলে উঠি।(হোটেল ভাড়া ৭০০টাকা) ৩-৪ জন থাকা যাবে। আর ভাল মানের হলে ১,০০০-১,৫০০ টাকা লাগবে। এখানে সউদিয়া, সন্দীপ বিভিন্ন হোটেল আছে। এর মধ্যে হোটেলে সউদিয়া আমার কাছে ভাল লেগেছে। আমরা সউদিয়া রেস্টুরেনেটে খেয়ে ফ্রেশ হয়ে চন্দ্রনাথ মন্দিরের উদ্দেশ্যে রওনা হই। সীতাকুন্ডা বাজার থেকে সি. এন.জি নিয়ে সোজা চন্দ্রনাথ মন্দির ( ভাড়া জনপ্রতি ১৫/-)। মোট সময় লেগে ছিল ২.৩০ ঘন্টা (উঠা,অবস্থান আর নামা)।