করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে গত মার্চ মাস থেকে সীমিত পরিসরে চলছে আদালতের কার্যক্রম। তাই আগের মতো ব্যস্ততা নেই আদালতপাড়ায়। এ কারণে আদালত ভবনে অধিকাংশ আইনজীবীর কক্ষে ঝুলছে তালা। একসময় চট্টগ্রাম আদালতপাড়ায় শতাধিক মুদ্রাক্ষরিক (টাইপরাইটার) কাজ করতেন। এখন সেখানে মাত্র ২৫ থেকে ৩০ জন কাজ করেন। তবে চলমান লকডাউন 'মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা' হয়ে দাঁড়িয়েছে বিলুপ্তপ্রায় এই পেশায় নিয়োজিত ব্যক্তিদের। ঘরের খরচ মেটাতে কয়েকজন নিয়মিত আদালতে আসেন। তবে রোজগার দিন শেষে এক-দুশ টাকা। যে মিলনায়তন একসময় মুখরিত থাকত, এখন তা প্রায় সময় থাকে খালি।
আদালতের কার্যক্রম কম হওয়ায় কাজ নেই। তাই কাপড় দিয়ে মুড়িয়ে রাখা হয়েছে টাইপরাইটার মেশিন।
আদালতের কার্যক্রম কম হওয়ায় কাজ নেই। তাই কাপড় দিয়ে মুড়িয়ে রাখা হয়েছে টাইপরাইটার মেশিন।