১.
একদিন পদার্থবিজ্ঞানের ক্লাসে শিক্ষক এক ছাত্রের কাছে জানতে চাইলেন, 'রোধ কত প্রকার ও কী কী?'
জবাব এল, 'স্যার, রোধ তিন প্রকার—স্থির মানের রোধ, পরিবর্তনশীল রোধ এবং অবরোধ।'
২.
পদার্থ, রসায়ন আর জীববিজ্ঞানের শিক্ষক বেড়াতে গেলেন সাগরপাড়ে।
'আমি যাই দেখে, আসি এই সাগরে মাছ আছে কি না।' এই বলে জীববিজ্ঞানের শিক্ষক সাগরে ঝাঁপ দিলেন।
'আমি দেখে আসি, এই সাগরের পানি কতটা লবণাক্ত।' এই বলে সাগরে ঝাঁপ দিলেন পদার্থবিজ্ঞানের শিক্ষক। একটু পর দুজনই সাগরে তলিয়ে গেলেন।
'বুঝলাম, মানুষও সাগরের পানিতে অদ্রবণীয়।' বিড়বিড় করে বললেন রসায়নের শিক্ষক।
৩.
সাইকিয়াট্রিস্টের রিসেপশনিস্ট বলল, 'স্যার, এক নতুন রোগী এসেছে। দাবি করছে, সে নাকি নিজেকে অদৃশ্য করতে পারে।'
'বলে দাও, এখন তাকে আমি দেখতে পারব না।' বললেন ব্যস্ত সাইকিয়াট্রিস্ট।
৪.
পদার্থবিজ্ঞানের ছাত্র অসীম প্রপোজ করল রসায়নের ছাত্রী শর্মিষ্ঠাকে, 'ইলেকট্রন যেমন প্রোটনকে ভালোবাসে, আমিও তোমাকে তেমনই ভালোবাসি।'
'দ্যাখ কার্বন মনোক্সাইড, কনিক্যাল ফ্লাস্কের মতো মুখ নিয়ে জলদি ভাগ আমার সামনে থেকে। না গেলে এমন অক্সিডাইজ করব যে কারও সঙ্গেই রিঅ্যাকশন করতে পারবি না। ব্যাটা গ্রাফাইটের বাচ্চা!' মুখ ঝামটে বলল শর্মিষ্ঠা।
৫.
বিজ্ঞানী তাঁর ছেলেকে বললেন, 'দ্যাখ বাবা, আমি এমন একটা যন্ত্র উদ্ভাবন করেছি, যার ফলে তুই দেয়ালের ভেতর দিয়ে বাইরে দেখতে পাবি।'
'এ আর নতুন কী? জানালা তো অনেক আগেই উদ্ভাবিত হয়েছে!' বলল বিজ্ঞানীর ছেলে।