ইসরায়েলি বিমান বাহিনী প্রায় পুরো মিশরীয় বিমান বাহিনীকে মাত্র কয়েক ঘন্টার মধ্যে ধবংস করে দিয়েছিল এই অবিশ্বাস্য কৌশল অবলম্বন করে। এটা ঘটেছিল ১৯৬৭ এর আরব-ইসরায়েল যুদ্ধে যেখানে এক পক্ষে ছিল ইসরায়েল আর অন্যপক্ষে চার আরব রাষ্ট্র। এই চার আরব রাষ্ট্র হলো মিশর, জর্ডান, সিরিয়া ও ইরাক। লেবানন ও ফিলিস্তিনের পিএলও আরব রাষ্ট্রদের সমর্থন যুগিয়েছিল।
ইসরায়েল গোয়েন্দা সূত্রে খবর পেয়েছিল যে ব্যবস্থাপনার জন্য মিশরের পুরো বিমান বহর মিশরীয় সময় সকাল ৭টা ৪৫মিনিটে ভূমিতে অবস্থান করবে। এই গোয়েন্দা খবরের সুযোগ নিয়ে ইসরায়েলি বিমান বাহিনী (আইএএফ) মিশরীয় বিমান ঘাটিতে অত্যন্ত সুচতুর ও সফল হামলা চালিয়ে মাত্র ছয় ঘন্টায় প্রায় পুরো মিশরীয় বিমান বাহিনীকে পথে বসিয়ে দিল। অন্যান্য আরব রাষ্ট্রগুলোর বিরুদ্ধে ঠিক একই প্রক্রিয়া অনুসরণ করল! অবিশ্বাস্য লাগতেই পারে, ইসরায়েল এসবই করেছিল ১৯৬৭ সালে! মাত্র ছয়দিনে সবগুলো আরব রাষ্ট্রগুলোকে হারিয়ে দিয়েছিল।
চক্রে চক্রে হামলা চালানো হয়েছিল। প্রথম চক্রে আইএএফ সকাল ৭টা ৪৫মিনিটে ১৮৩টি বিমান নিয়ে মিশরের ১১টি বিমানবন্দরে হামলা চালিয়ে ১৯৭টি বিমান ধবংসসহ ৮টি রাডার সেন্টারও উড়িয়ে দেয়। মাত্র ৫ জন আইএএফ পাইলট মারা গিয়েছিল এই অপারশনে সাথে আরও ৫ আইএএফ পাইলট গ্রেফতার হয়েছিল।
দ্বিতীয় ধাপে/চক্রে সকাল ৯টা ৩০মিনিটে ১৬৪টি ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান অংশ নেয় ও আবারও ১০৭টি মিশরীয় যুদ্ধবিমান মাটিতেই ধবংস করে ফেলে সাথে দুইটি সিরিয়ান যুদ্ধবিমান ডগফাইটে ধবংস হয়।
তৃতীয় ধাপে দুপুর ১২টা ১৫মিনিটে ৮৫টি বিমান মিশরের বিরুদ্ধে, ৪৮টি বিমান জর্ডানের বিরুদ্ধে, ৬৮টি বিমান সিরিয়ার বিরুদ্ধে ও বাকি কিছু ইরাকের হেলিকপ্টার ঘাটিতে হামলা চালায়। জর্ডান তার ২৮টি বিমানের সবগুলোই খুইয়েছিল, সিরিয়ার দুই-তৃতীয়াংশ বিমানবহর হারিয়েছিল যার মধ্যে ৫৭ টি ভূমিতেই ধ্বংস হয়৷
যার ফলে অতি তাড়াতাড়ি আরব রাষ্ট্রগুলো যুদ্ধ আত্মবিশ্বাসী মনোভাব হারিয়ে ফেলে।
এই ছয়দিনের যুদ্ধে ইসরায়েল তার ১৯৬টি বিমান দিয়ে আরব জোটের থাকা প্রায় ৬০০ যুদ্ধবিমানের বিরুদ্ধে সফলতা লাভ করে। ইসরায়েল ৪৫২টি এয়ারক্রাফট ধবংস করেছিল যার মধ্যে ৭৯টি ডগফাইটে, ৪৬ টা বিমান হারিয়েছিল ও ২৪জন পাইলট মারা গিয়েছিল কিন্তু বিপরীতে আরব রাষ্ট্রগুলোর শতশত পাইলট মারা গিয়েছিল।
অনুবাদ স্পন্সরড বাই( বাংলা মঞ্চ নেই আপাতত)—
এনিগম্যাটিকবাংলা। ইংলিশ স্পেস- ENIGMATIC
ইসরায়েল গোয়েন্দা সূত্রে খবর পেয়েছিল যে ব্যবস্থাপনার জন্য মিশরের পুরো বিমান বহর মিশরীয় সময় সকাল ৭টা ৪৫মিনিটে ভূমিতে অবস্থান করবে। এই গোয়েন্দা খবরের সুযোগ নিয়ে ইসরায়েলি বিমান বাহিনী (আইএএফ) মিশরীয় বিমান ঘাটিতে অত্যন্ত সুচতুর ও সফল হামলা চালিয়ে মাত্র ছয় ঘন্টায় প্রায় পুরো মিশরীয় বিমান বাহিনীকে পথে বসিয়ে দিল। অন্যান্য আরব রাষ্ট্রগুলোর বিরুদ্ধে ঠিক একই প্রক্রিয়া অনুসরণ করল! অবিশ্বাস্য লাগতেই পারে, ইসরায়েল এসবই করেছিল ১৯৬৭ সালে! মাত্র ছয়দিনে সবগুলো আরব রাষ্ট্রগুলোকে হারিয়ে দিয়েছিল।
চক্রে চক্রে হামলা চালানো হয়েছিল। প্রথম চক্রে আইএএফ সকাল ৭টা ৪৫মিনিটে ১৮৩টি বিমান নিয়ে মিশরের ১১টি বিমানবন্দরে হামলা চালিয়ে ১৯৭টি বিমান ধবংসসহ ৮টি রাডার সেন্টারও উড়িয়ে দেয়। মাত্র ৫ জন আইএএফ পাইলট মারা গিয়েছিল এই অপারশনে সাথে আরও ৫ আইএএফ পাইলট গ্রেফতার হয়েছিল।
দ্বিতীয় ধাপে/চক্রে সকাল ৯টা ৩০মিনিটে ১৬৪টি ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান অংশ নেয় ও আবারও ১০৭টি মিশরীয় যুদ্ধবিমান মাটিতেই ধবংস করে ফেলে সাথে দুইটি সিরিয়ান যুদ্ধবিমান ডগফাইটে ধবংস হয়।
তৃতীয় ধাপে দুপুর ১২টা ১৫মিনিটে ৮৫টি বিমান মিশরের বিরুদ্ধে, ৪৮টি বিমান জর্ডানের বিরুদ্ধে, ৬৮টি বিমান সিরিয়ার বিরুদ্ধে ও বাকি কিছু ইরাকের হেলিকপ্টার ঘাটিতে হামলা চালায়। জর্ডান তার ২৮টি বিমানের সবগুলোই খুইয়েছিল, সিরিয়ার দুই-তৃতীয়াংশ বিমানবহর হারিয়েছিল যার মধ্যে ৫৭ টি ভূমিতেই ধ্বংস হয়৷
যার ফলে অতি তাড়াতাড়ি আরব রাষ্ট্রগুলো যুদ্ধ আত্মবিশ্বাসী মনোভাব হারিয়ে ফেলে।
এই ছয়দিনের যুদ্ধে ইসরায়েল তার ১৯৬টি বিমান দিয়ে আরব জোটের থাকা প্রায় ৬০০ যুদ্ধবিমানের বিরুদ্ধে সফলতা লাভ করে। ইসরায়েল ৪৫২টি এয়ারক্রাফট ধবংস করেছিল যার মধ্যে ৭৯টি ডগফাইটে, ৪৬ টা বিমান হারিয়েছিল ও ২৪জন পাইলট মারা গিয়েছিল কিন্তু বিপরীতে আরব রাষ্ট্রগুলোর শতশত পাইলট মারা গিয়েছিল।
অনুবাদ স্পন্সরড বাই( বাংলা মঞ্চ নেই আপাতত)—
এনিগম্যাটিকবাংলা। ইংলিশ স্পেস- ENIGMATIC