![bYnSwxN.jpg](https://i.imgur.com/bYnSwxN.jpg)
১. বাংলাদেশে যে টিকা দেওয়া হচ্ছে, তা অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার তৈরি ভ্যাকসিন কোভিশিল্ড। তবে টিকাটি বাণিজ্যিকভাবে ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউট উৎপাদন করার অনুমতি পেয়েছে। সেরাম ইনস্টিটিউট বিশ্বের বৃহত্তম টিকা প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান।
![vBucfGp.jpg](https://i.imgur.com/vBucfGp.jpg)
২. টিকার পরীক্ষামূলক প্রয়োগে প্রমাণিত হয়েছে, অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকাটি ৬২–৯০ শতাংশ পর্যন্ত কার্যকর। এই টিকা দুই মাত্রায় নিতে হবে, ৪ থেকে ১২ সপ্তাহের ব্যবধানে।
![NMBI92P.jpg](https://i.imgur.com/NMBI92P.jpg)
৩. টিকা দেওয়ার পর কারও কারও মধ্যে মৃদু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে। এর মধ্যে টিকা দেওয়ার স্থানে ব্যথা, সামান্য ফুলে যাওয়া, শরীর ম্যাজম্যাজ, কাঁপুনি, জ্বর জ্বর ভাব, ফ্লুতে আক্রান্ত হওয়ার মতো উপসর্গ দেখা দিতে পারে, যা স্বাভাবিক প্রতিক্রিয়া। ব্যথা হলে ঠান্ডা সেঁক দেওয়া, হাতের পেশি মালিশ করা, জ্বর বা ম্যাজম্যাজ কমাতে প্রচুর পানি পান করা, প্রয়োজন হলে প্যারাসিটামল সেবন করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
৪. করোনার টিকা দেওয়ার পর যথেষ্ট রোগ প্রতিরোধক্ষমতা গড়ে উঠতে খানিকটা সময় লাগতে পারে। তাই টিকা দেওয়ার পরও করোনা প্রতিরোধে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা উচিত। বিজ্ঞানীরা বলছেন, টিকা দেওয়ার পরও মানুষ করোনাভাইরাসে আক্রান্ত বা সংক্রমিত হতে পারে, তবে আক্রান্ত হলেও গুরুতর অসুস্থ হওয়ার ঝুঁকি কমে যাবে।
৫. করোনার টিকা নেওয়ার ১৪ দিনের মধ্যে অন্য কোনো রোগের টিকা না নেওয়াই ভালো।