মা বেটার আলাপ শোনার পর থেকে হাসিনার মনে শান্তি নেই।মজিদকে কখন একা পাবে সেই চিন্তায় ঘূরঘুর করছে। মজিদটা একটু বলদা প্রকৃতি।মায়ে যা বুঝাবে তাই।নিজে কোন কিছু ভাবতে পারেনা।পাচ বছর সাদি হয়েছে প্রায় প্রতি রাতেই দু-চার ফোটা ফেলে না তা নয় তবু বাচ্চা হল না। নসিব খারাপ হলে মজিদকে দোষ দিয়ে কি লাভ। বলদা হ'লেও মানুষটা খারাপ না। মইষের মত খাটে রাতে বিছানায় ষাঁড়ের মত পাল দেয় ।সেদিক থেকে হাসিনার বলার কিছু নেই।যতই পাল খাওয়াও বাল-বাচ্চা ছাড়া সংসার যেন খা-খা। মজিদ আবার সাদি করবে শোনা ইস্তক চোখে আঁধার দেখে হাসিনা।তাগা তাবিজ দোয়া ফকির কিছুই বাদ রাখেনি।শেষ রক্ষা হবার আশা নেই বললে চলে।মজিদকে একলা পেয়েই বা কি হবে।কি বলবে মজিদকে আর বললি শুনছে কে সেকথা।ভেবে ভেবে কূল কিনারা পায়না।শাশুড়ী মাগীর নাতিনের মুখ দেখার শখ হইয়েছে।
--বউমা--অ- বউমা, বলি কানের মাথা খেয়েছ না কি? শ্বাশুড়ি মানোয়ারার গলা পেয়ে চমক ভাঙ্গে হাসিনার।আবার কি দরকার পড়ল?
--যাই মা।সাড়া দেয় হাসিনা।
--আসনের দরকার নাই। দেখ বাইরে কোন মিনসে চিল্লায়?
মাগীর সব দিকে কান। তাড়াতাড়ি হাসিনা বাইরে এসে দেখে আপাদ-মস্তক রক্তাম্বর, মুখ গোঁফ দাড়িতে ঢাকা। কপালে লাল তিলক। হিন্দু সাধুগুলোকে দেখলে ভয় হয়।
--জয় শিব শম্ভু!
হাসিনা কিছু আনাজ আর চাল নিয়ে মাথায় ঘোমটা টেনে আসে।
--মা তোর মনে কিসের দুঃখ ?
সাধুর কথায় অবাক হয় হাসিনা।বুকের মধ্যে দপদপাইয়া ওঠে। এদের অনেক ক্ষমতা।হিন্দু পাড়ার সীমানায় জঙ্গলের ধারে মন্দিরে সাধুকে দেখেছে। মনের কথা জানল কিভাবে? আন্দাজে ঢিল ছুড়ল না তো? হাসিনা চাল ঝুলিতে ঢেলে দেয়।
মাথায় হাত দিয়ে বাবাজি বলেন,ঈশ্বর আল্লাহ তোর ভাল করবে।
হাসিনার মনে ধ্বন্দ্ব কি করবে বুঝতে পারে না।মায়ে-বেটার কথা শুনে মন ভাল নেই।আচমকা বলে ফেলে, বাবা,আপনার তো কিছুই অগোচর নেই।আমি কি আটকুঁড়ো থেকে যাবো বাবা?আমার নসিবে কি বাচ্চা নাই?
হাতের ঢিল আর মনের কথা ফসকে বেরিয়ে গেলে আর কিছু করার থাকে না।মনের কথা বলেই ফেলল হাসিনা।বিপদের সময় স্থান কাল পাত্র হিসেব থাকেনা।
--কেন রে বেটি আল্লাতালায় ভরসা রাখ?
--আমার ছেলে না হলে আমার খসম আবার সাদি করবে।হাসিনার চোখে পানি জমে।
সাধু চোখ বুজে কি বিড় বিড় করে,লুঙ্গির ভিতর হাত ঢুকিয়ে কয়েকগাছা বাল ছিড়ে চারগাছা রেখে বাকীগুলো ফু-দিয়ে ঝেড়ে ফেলে হাসিনার দিকে এগিয়ে দিয়ে বলল,নে ধর।চার গাছার সঙ্গে তোর চার গাছা এক সঙ্গে বেধে মাদুলি করে পরবি।
হাসিনা ভক্তি ভরে বাল গুলো নিয়ে আঁচলে বেধে রাখে।মানুষ অন্ধ বিশ্বাসে কি না করতে পারে।হাসিনা অনুভব করে তার পেটে যেন বাচ্চা এসে গেছে।কষ্ট হলেও শাড়ির মধ্যে হাত ঢুকিয়ে নিজের বাল ছিড়ে এক সঙ্গে করে মাদুলি করে পরে।
--বউমা--অ- বউমা, বলি কানের মাথা খেয়েছ না কি? শ্বাশুড়ি মানোয়ারার গলা পেয়ে চমক ভাঙ্গে হাসিনার।আবার কি দরকার পড়ল?
--যাই মা।সাড়া দেয় হাসিনা।
--আসনের দরকার নাই। দেখ বাইরে কোন মিনসে চিল্লায়?
মাগীর সব দিকে কান। তাড়াতাড়ি হাসিনা বাইরে এসে দেখে আপাদ-মস্তক রক্তাম্বর, মুখ গোঁফ দাড়িতে ঢাকা। কপালে লাল তিলক। হিন্দু সাধুগুলোকে দেখলে ভয় হয়।
--জয় শিব শম্ভু!
হাসিনা কিছু আনাজ আর চাল নিয়ে মাথায় ঘোমটা টেনে আসে।
--মা তোর মনে কিসের দুঃখ ?
সাধুর কথায় অবাক হয় হাসিনা।বুকের মধ্যে দপদপাইয়া ওঠে। এদের অনেক ক্ষমতা।হিন্দু পাড়ার সীমানায় জঙ্গলের ধারে মন্দিরে সাধুকে দেখেছে। মনের কথা জানল কিভাবে? আন্দাজে ঢিল ছুড়ল না তো? হাসিনা চাল ঝুলিতে ঢেলে দেয়।
মাথায় হাত দিয়ে বাবাজি বলেন,ঈশ্বর আল্লাহ তোর ভাল করবে।
হাসিনার মনে ধ্বন্দ্ব কি করবে বুঝতে পারে না।মায়ে-বেটার কথা শুনে মন ভাল নেই।আচমকা বলে ফেলে, বাবা,আপনার তো কিছুই অগোচর নেই।আমি কি আটকুঁড়ো থেকে যাবো বাবা?আমার নসিবে কি বাচ্চা নাই?
হাতের ঢিল আর মনের কথা ফসকে বেরিয়ে গেলে আর কিছু করার থাকে না।মনের কথা বলেই ফেলল হাসিনা।বিপদের সময় স্থান কাল পাত্র হিসেব থাকেনা।
--কেন রে বেটি আল্লাতালায় ভরসা রাখ?
--আমার ছেলে না হলে আমার খসম আবার সাদি করবে।হাসিনার চোখে পানি জমে।
সাধু চোখ বুজে কি বিড় বিড় করে,লুঙ্গির ভিতর হাত ঢুকিয়ে কয়েকগাছা বাল ছিড়ে চারগাছা রেখে বাকীগুলো ফু-দিয়ে ঝেড়ে ফেলে হাসিনার দিকে এগিয়ে দিয়ে বলল,নে ধর।চার গাছার সঙ্গে তোর চার গাছা এক সঙ্গে বেধে মাদুলি করে পরবি।
হাসিনা ভক্তি ভরে বাল গুলো নিয়ে আঁচলে বেধে রাখে।মানুষ অন্ধ বিশ্বাসে কি না করতে পারে।হাসিনা অনুভব করে তার পেটে যেন বাচ্চা এসে গেছে।কষ্ট হলেও শাড়ির মধ্যে হাত ঢুকিয়ে নিজের বাল ছিড়ে এক সঙ্গে করে মাদুলি করে পরে।
