What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

একদম ফালতু কিছু জোকস (2 Viewers)

টিটু প্রতিদিন বিকেলে এসে ডাক্তারখানার সামনে দাঁড়িয়ে থাকে আর হাঁ করে তাকিয়ে মেয়েদের দেখে। বেশ কিছুদিন লক্ষ করার পর ডাক্তারসাহেব একদিন এসে টিটুকে জিজ্ঞেস করলো-

ডাক্তার: কী ব্যাপার মশাই, আপনি প্রতিদিন বিকেলে এসে আমার চেম্বারের সামনে দাঁড়িয়ে এভাবে মেয়েদের দেখেন কেন? ব্যাপার কী?

টিটু: আরে ডাক্তারসাহেব আপনিই তো লিখে রেখেছেন, মহিলাদের দেখার
 
প্রেমিক: আমার মাঝে সবচেয়ে ভাল কোন জিনিসটা লাগে তোমার?
প্রেমিকা: সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সব জিনিস বদলায় কিন্তু তুমি...
প্রেমিক: হ্যাঁ, আমি... বল জান, আমি কী?
প্রেমিকা: তুমি বদলাওনি...
প্রেমিক: তোমাকে ভালোবাসার ক্ষেত্রে?
প্রেমিকা: না, পরিচয়ের প্রথমদিনও তুমি বেকার ছিলে, আজও বেকারই আছো!
 
শিক্ষকের প্রেমে পাগল এক ছাত্রী। কিন্তু শিক্ষক পাত্তা দেন না। একদিন মরিয়া ছাত্রী সরাসরি শিক্ষকের সামনে গিয়ে দাঁড়ালো

ছাত্রী: স্যার... আপনি কি আমার চোখের ভাষা পড়তে পারেন না!

শিক্ষক: আরে রাখো তোমার চোখের ভাষা! গত পাঁচ বছর ধইরা চেষ্টা কইরাও তোমার হাতের লেখা বুঝলাম না
 
কর্মচারী: স্যার, কালকে ছুটি চাই।
বস: কেন?
কর্মচারী: স্যার, কাল আমার বিবাহবার্ষিকী।
বস: সে তো রাতে। কিন্তু সারাদিন ছুটি দিয়ে কী করবে?
কর্মচারী: মৃত্যুর শোক পালন করব!
 
এক শিশুকে জিজ্ঞেস করা হলো, কাঁদছো কেন?
-বাবা মেরেছেন।
-খুব ব্যথা পেয়েছ বুঝি!
-মোটেও না।
-তাহলে কাঁদছ যে!
-বাবাকে খুশি করার জন্য।
 
ন্টুর বাপ ভোটকেন্দ্রে গেছে ভোট দিতে। ব্যালট পেপার দেওয়ার আগে পোলিং অফিসার তার হাতে অমোচনীয় কালি লাগালেন। এ সময় মন্টুর বাপ অফিসারকে জিজ্ঞেস করল

- স্যার এই কালি কি সাবান দিলে উঠে যাবে?
- না।
- তাহলে শ্যাম্পুতে তো যাবে?
- না! তাতেও যাবে না। এটা সহজে মোছার নয়!

এবার মন্টুর বাপ আরো একটু নরম গলায় জিজ্ঞেস করে
- তাহলে এই কালির দাগ কবে যাবে, স্যার?

এমন প্রশ্নের পর প্রশ্নে বিরক্ত পোলিং অফিসার এবার বললেন
- আগামী ভোট পর্যন্ত থাকবে এটা। এতে চলবে?

মন্টুর বাপ এবার খুশিতে পোলিং অফিসারের হাত জড়িয়ে ধরল
- স্যার, দয়া করে আমারে এই কালি এক শিশি দেবার ব্যবস্থা করেন। নইলে কোন কম্পানির কালি তার নামটা বলেন, প্লিজ!
- পাগল নাকি! এই কালি দিয়ে করবেনটা কি আপনি?
-স্যার, যত দামি কলপই দেই না কেন, চুলে ১৫ দিনের বেশি থাকে না। তাই এইবার থেইকা এইটাই লাগামু চুলে... পাঁচ বছরের জন্য নিশ্চিন্ত...
 
স্ত্রী: একটা কথা তোমাকে জানাতে চাই। আমার খুব অস্বস্তি লাগে ব্যাপারটা নিয়ে...

স্বামী: বল দেখি কী এমন ঘটনা...

স্ত্রী: তুমি আবার রাগ করো না যেন। আমাকে ভুল বুইঝো না, জানু...

স্বামী: আরে কও না কী এমন কথা!

স্ত্রী: আমার বয়স ৫০ বছর হয়ে গেছে। তারপরও তোমার একজন বন্ধু খুব প্রশংসা করে, সুযোগ পেলেই বলে- ভাবী, আপনি যা সুন্দরী না... আপনার হাসি...

স্বামী মোটেই রাগলো না। খুব স্বাভাবিক কণ্ঠে বললো: বুঝছি... ও তো পলাশ। ওর স্বভাবই...

স্ত্রী: হায় আল্লাহ! তুমি চিনে ফেলেছো?

স্বামী: ব্যাটা তো ভাংগারি ব্যবসায়ী, চিনবো না! পুরনো-বাতিল জিনিসপত্রের কদর ওর চেয়ে ভাল কে বোঝে!
 
একদিন এক মানসিক হাসপাতালে সব পাগল কান্না করছিল। কিন্তু একটা পাগল চুপচাপ শুয়ে ছিল! এসময় চিকিৎসক এসে জিজ্ঞেস করলেন-

চিকিৎসক: সবাই কান্না করছে যে।

পাগল: করুক।

চিকিৎসক: তাহলে তুমি শুয়ে আছো কেন? তুমি কাঁদবে না?

পাগল: আরে বেকুব, আমি তো মারা গেছি। এর জন্যই তো সবাই কান্নাকাটি করতাছে।
 
মাথায় খাঁচাভর্তি মুরগি নিয়ে বাজারে যাচ্ছিল এক কৃষকের ছেলে। এমন সময় খাঁচাটি মাথা থেকে পড়ে ভেঙে গেল, মুরগিগুলোও ছাড়া পেয়ে সব এদিক-ওদিক ছোটাছুটি শুরু করলো। বহু কষ্টে সবগুলো মুরগি ধরে খাঁচার ভেতরে ঢুকালো সে। ভয়ে ভয়ে বাড়ি ফিরলো। কৃষক বললেন, ‘কী রে, ফিরে এলি কেন?’

কৃষক পুত্র: ইয়ে মানে, আব্বা, যাওয়ার পথে খাঁচাটা ভেঙে মুরগিগুলো বেরিয়ে গিয়েছিল। অবশ্য আমি ১১টা মুরগিই ধরে ফেলেছি, কোনোটাই পালাতে পারেনি।

কৃষক: সাবাস ব্যাটা! তুই সাতটা মুরগি নিয়ে বাড়ি থেকে বেরিয়েছিলি!
 
সেলুনে চুল কাটাতে গেছেন এক নেতা। নাপিত কাঁচি চালাতে চালাতে বলছেন, ‘স্যার, শুনলাম জনগণ নাকি আপনার ওপর খুব খ্যাপা। যেকোনো দিন আপনার বাড়িতে হামলা চালাইবে! আপনি নাকি ঘুষের টাকা দিয়ে সম্পদের পাহাড় বানাইছেন।’

নেতা ধমক দিকে বললেন, ‘এই ব্যাটা, চুপ থাক।’

পরদিন নাপিতের কাছে চুল কাটাতে এলেন এক সরকারি কর্মকর্তা। নাপিত তার চুল কাটতে কাটতে বললেন, ‘স্যার, আপনি নাকি দুর্নীতি করেন! গোয়েন্দারা নাকি আপনারে খুঁজতেছে!’

সরকারি কর্মকর্তাও নাপিতকে ধমক দিয়ে চুপ করালেন।

কয়দিন বাদেই নাপিতের দোকান ঘেরাও করলো পুলিশ। নাপিতকে আটক করে বলল, ‘এই ব্যাটা, তুই নাকি তোর কাস্টমারদের আজেবাজে কথা বলিস? তোর উদ্দেশ্য কী?’

নাপিত আমতা আমতা করে বললেন, ‘স্যার! এসব কথা বললে ভয়ে ওনাদের চুল খাড়া হয়ে যায়। আমার চুল কাটতে সুবিধা হয়। তাই বলি!’
 

Users who are viewing this thread

Back
Top