What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

একদম ফালতু কিছু জোকস (5 Viewers)

শিক্ষক:- টেনশন কাকে বলে?

বল্টু:- মনে করেন আপনি রাস্তায়
বের হলেন গাড়ি নিয়ে৷

হঠাৎ সুন্দরি একটি মেয়ে
আপনার কাছে লিফট চাইল ?
আপনি লিফট দিলেন৷

হঠাৎ মেয়েটি অসুস্হ হয়ে গেল!
আপনি তাকে নিয়ে গেলেন
হাসপাতালে৷

কিছুক্ষন পর ডাক্তার এসে
বললো:-মোবারাক হো আপনি
বাবা হতে চলেছেন!!?

তখন শুরু হল টেনশন!

আপনি টাসকি খেয়ে বললেন,
আমি উনার স্বামী নই!

কিন্তু মেয়েটি জোর দিয়ে বলতে
লাগল আপনি তার স্বামী৷

টেনশন বাড়তে লাগল!!!

পুলিশ আসল এবং আপনার
মেডিকেল চেক-আপ হল!
জানা গেল যে, আপনি
কোনদিন বাবা হতে
পারবেন না৷৷

লও ঠ্যালা!!
টেনশন গেল বেড়ে!

হাত- পা ছেড়ে হাসপাতালের
বাইরে এসে চিন্তা করতে
লাগলেন!
ঘরে যে দুই বাচ্চা থাহলে
এই গুলো কার???

এটা হল আসল টেনশন স্যার!!!!

শিক্ষক:- সাবাস,!!
 
ইন্টার ভিউ দিতে গেছে বল্টু!
যথা সময় ইন্টারভিউ কক্ষে
বল্টুর ডাক পড়লো৷

বস:- বলুন তো বাংলাদেশ
স্বাধীন হইছে কবে?

বল্টু:- স্যার, সেই ১৯৫২ সাল
থেকে এর প্রক্রিয়া শুরু! আর
১৯৭১ সালের ১৬-ই-ডিসেম্বর
এর সমাপ্তি ঘটে৷৷

বস:- ৭১ সালের কয়েক জন
শহীদের নাম বলুন?
বল্টু:- লক্ষ লক্ষ লোকের মধ্যে
৫/৬ জনের নাম বলে বাকি
সবাইকে ছোট করতে চাইনা৷৷

বস:- Good" আচ্ছা বলুন তো
মহা শূন্যে যে প্রানের সন্ধান
পাওয়া গেছে তার শেষ অবস্তা
কি?

বল্টু:- এ সম্পর্কে এখনো
গবেষনা চলছে রেজাল্ট বের
হলে আপনি আমি সবাই
জানতে পারবো Sir".

বস:- ঠিক আছে আপনি যান৷

এতক্ষনে দরজায় কান পেতে
দাড়ানো আরেক ইন্টারভিউ
পার্থি আবুল৷

শুধু বল্টুর উওর শুনেছিল,
বসের কোন কথা সে শুনতে
পায় নি৷

আবুলকে ভিতরে পাঠিয়ে
দিলেন বসের কর্মচারি৷

বস:- আপনার জন্ম কবে?

আবুল:- সেই ১৯৫২ সালে এর
প্রক্রীয়া শুরু! আর ১৯৭১
সালের ১৬-ই-ডিসেম্বর এর
সমাপ্তি ঘটে৷৷

বস ভাবলেন আবুল মনে হয়
প্রশ্ন শুনতে ভুল করেছে!
তাই তাকে আরেকটা প্রশ্ন
করলেন?

বস:- আচ্ছা বলতো তোমার
বাবার নাম কি?

আবুল:- লক্ষ লক্ষ লোকের
মধ্যে ৫/৬ জনের নাম বলে
বাকি সবাইকে ছোট করতে
চাইনা৷৷

বস:- আপনি পাগল নাকি?
আবুল: এ সম্পর্কে গবেষনা
চলছে, কিন্তু এখনো রেজাল্ট
বের হয় নাই৷৷

বস তো পুরাই বেহুশ!!!!!!!!!
 
স্যার: এই বল্টু তুই পরীক্ষায়
ফেল করলি কেন?

বল্টু: স্যার, আপনি নিজে হিসাব
করে দেখেন!

বছরে শুত্রূবার ৫২ দিন!
বাকি থাকল ৩১৩ দিন৷

শীত, গ্রীষ্ম, বর্ষার ছুটি ৫০ দিন!
বাকি থাকল ২৬৩ দিন৷

৮ ঘন্টা করে প্রতিদিন ঘুমালে
হয় ১২২ দিন!
বাকি থাকে ১৪১ দিন৷

১ ঘন্টা প্রতিদিন খেলা করলে
হয় ১৫ দিন!
বাকি থাকে ১২৬ দিন৷

২ ঘন্টা প্রতিদিন খাওয়া
দাওয়ার পিছনে, মোট চলে
যায় ৩০ দিন!
বাকি থাকে ৯৬ দিন৷

১ ঘন্টা সবার সাথে কথা বলতে
চলে যায় ১৫ দিন!
বাকি থাকে ৮১ দিন৷

বছরে পরীক্ষা হয় ৩৫ দিন!
বাকি থাকল ৪৬ দিন৷

ঈদ, সরকারি ছুটি ২০ দিন!
বাকি থাকল ২৬ দিন৷

টিভি দেখা, মোবাইলে কথা
বলা, আত্বীয়ের বাড়ি ঘুরতে
যাওয়া ২৫ দিন!
বাকি থাকল ১ দিন৷
সেটাও আবার জন্ম দিন!
তাহলে পড়ার সময় কোথায় —
স্যার??

স্যার তো একেবারে বেহুশ৷৷
 
মখন মিয়ার শখ হয়েছে নির্বাচনে
দাঁড়াবেন! যথারীতি দাড়িয়েও গেলেন৷

ভোট গননা শেষে দেখা গেল, মখন মিয়া
ভোট পেয়েছেন মাত্র তিনটা৷

ঝাঁটা হাতে ছুটে এলেন তাঁর স্ত্রী,
রাগে গজ গজ করতে করতে বললেন?

ভালা মানুষের ঘরর ভালা মানুষ
তোমার নিশ্চই অন্য কোনো
মেয়ের সাথে লটর পটর আছে!
নইলে ৩ নম্বর ভোটটা দিল কে শুনি???
 
মুখ ঝামটা মেরে পাপিয়া বেগম
তার ছেলে পল্টুকে বললেন,-
নালায়েক তুই আবার ফেল করছিস?

পাশের বাসার রুমকিকে দেখ,
কত্ত ভালো রিজাল্ট করেছে ও!!!

পল্টুঃ- ওকে আর নতুন করে কি দেখব?
পরীক্ষার হলে বসেও ওকে দেখেছিলাম
বলেই তো আজ আমার এই দশা৷৷
 
গান গেয়ে মলির প্রতি ভালোবাসা
প্রকাশ করল জলিল৷

তার পর গদ গদ স্বরে বলল, প্রিয়তমা
কেমন গাইলাম বল তো?

মলিঃ- তোমার তো টেলিভিশনে গান
গাওয়া উচিত৷

জলিলঃ- সত্যি৷
মলিঃ- হ্যাঁ; সে ক্ষেত্রে আমি অন্তত টিভিটা
বন্ধ করে দিতে পারি !!
 
আপনি এমন কোন মজার কৌতুক (জোকস) শুনেছেন বা পড়েছেন যাতে আপনার হাসতে হাসতে পেটে খিল ধরেছিল?
অংকে দুর্বল এমন দু'জন চাকুরি প্রার্থী ইন্টার্ভিউ দেওয়ার জন্য বসে রয়েছেন।
🙄


প্রথম জন ভেতরে ঢুকলেন।

অফিসারঃ মনে করুন, আপনি ট্রেনে যাত্রা করছেন। যাত্রাকালে আপনার অত্যধিক গরম লাগছে। আপনি কী করবেন?

চাকুরি প্রার্থীঃ ট্রেনের জানালা খুলে দেবো।

অফিসারঃ বাহ, খুব ভালো।

এখন বলুন,

জানালার ক্ষেত্রফল ১.৫ বর্গ মিটার, ট্রেনের কামরার ঘনফল ১৩ ঘনমিটার, পশ্চিমদিকে ট্রেনের গতিবেগ ৮০কিমি/ঘন্টা এবং হাওয়ার গতিবেগ দক্ষিণ দিকে ৫মাইল/সেকেন্ড হলে ট্রেনের কামরা ঠাণ্ডা হতে কত সময় লাগবে?

চাকুরি প্রার্থী কোন উত্তর দিতে পারলেন না। বেরিয়ে এসে দ্বিতীয় চাকুরি প্রার্থীকে প্রশ্নের বিষয়ে জানালেন।

এবার দ্বিতীয় জন ভিতরে ঢুকলেন।

অফিসারঃ মনে করুন, আপনি ট্রেনে যাত্রা করছেন। যাত্রাকালে আপনার অত্যধিক গরম লাগছে। আপনি কী করবেন?

দ্বিতীয় চাকুরি প্রার্থীঃ গায়ের কোট খুলে ফেলবো।

অফিসারঃ তারপরেও গরম লাগলে কী করবেন?

দ্বিতীয় চাকুরি প্রার্থীঃ জামা খুলে ফেলবো।
অফিসারঃ তারপরেও গরম লাগলে?

দ্বিতীয় চাকুরি প্রার্থীঃ প্যান্ট খুলে ফেলবো।

(বিরক্ত হয়ে) অফিসারঃ তারপরেও গরম লাগলে?

দ্বিতীয় চাকুরি প্রার্থীঃ জাঙ্গিয়া খুলে ফেলবো।

(প্রচণ্ড রেগে গিয়ে) অফিসারঃ তারপরেও যদি গরম লাগে?

দ্বিতীয় চাকুরি প্রার্থীঃ স্যার, আমি গরমে মরে যাবো, কিন্তু ট্রেনের জানালা খুলবো না !!!
 
ভারত-পাকিস্তানের ম্যাচ দেখছি। বৌ এসে পাশে বসলো..

বউঃ এই দেখো দেখো আরো একটা আউট হইছে।

আমিঃ আরে না, আগের আউটের রিপ্লে দেখাইতাছে!

বউঃ মনে হয় আজ বাংলাদেশ জিতে যাবে!

আমিঃ বাংলাদেশ খেলতেছে না। সবুজ জার্সি পরা ওটা পাকিস্থান।

বউঃ আম্পায়ার মাথার উপর হাত ঘুরিয়ে কি করতেছে? ও কি হেলিকপ্টার ডাকতাছে ?

আমিঃ ধুর, হেলিকপ্টার ডাকতাছে না। ফ্রি হিট দেখাচ্ছে।

বউঃ মাঠের দর্শক কি টাকা দেয় না যে, ফ্রিতে হিট দেখাবে? এই দেখো, আবার আম্পায়ার কাকে হাই বলতাছে।

আমিঃ আরে পাগল, এটা বাই রান এর সিগন্যাল।

বউঃ বাই মানে কি? ম্যাচ কি শেষ নাকি?

আমিঃ আরে না, আরো অনেক বাকি আছে।

বউঃ দেখ কি সাংঘাতিক ! সবাই চিৎকার করে আম্পায়ারের দিকে তেরে আসছে কেন..? মারবে নাকি।

আমিঃ নাহ, LBW এর আবেদন করছে।

বউঃ....

আমিঃ....

বউঃ....

আমি বিরক্ত হয়ে টিভি বন্ধ করে দিলাম। সাথে সাথেই বউ টিভি চালু করে জি বাংলা দেখতে শুরু করল।

আমিঃ এটা কি ঝিলিক?

বউঃ এটা তোমার খালাম্মা। খবরদার, তুমি আমাকে বিরক্ত করবা না। যা বোঝনা সেটা নিয়ে প্রশ্ন কেন কর। শান্তিতে একটু টিভিও দেখতে দিবে না। কি পেলাম তোমাকে বিয়ে করে। জীবনটা শেষ করে দিলাম। আর একবার যদি বিরক্ত কর তাহলে কিন্তু...........
 
বল্টু : মা মা,
প্রেগন্যান্ট কি??
মা (খুব রেগে গিয়ে) :
যা এখান
থেকে ফাজিল...
বল্টু ভাবল
প্রেগন্যান্ট অর্থ রাগ
করা। এরপর দিন বল্টু
স্কুল
থেকে বাসায় আসার
সময় তার
ক্লাসের
একটি মেয়েকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে
দিল।
মেয়েটির মা (খুব
রেগে গিয়ে) :
ফাজিল, বাঁদরামি কর?
দেব এক চড়!
বল্টু (খুব অবাক হয়ে)
: আরে,
\
/
\
/
\
/
যা কিছু
ঘটেছে আপনার মেয়ের
সাথে ঘটেছে,
প্রেগন্যান্ট
হবে আপনার মেয়ে!
আপনি কেন
প্রেগন্যান্ট হলেন।
 
বল্টু ফেসবুকে চ্যাট
করতাছে এক
মাইয়ার সাথে...
মেয়েঃ হায় তোমার বাবা কি
করেন?
বল্টুঃ আমার
বাবা ব্যাবসা করে।
মেয়েঃ ও... তোমার
বাবা অনেক
বড়লোক তাই না? বল্টুঃ হ্যাঁ.. একটা
ব্যাংকও
আছে।
মেয়েঃ সত্যি! তুমি আমার
সাথে প্রেম করবে?
বল্টুঃ আচ্ছা ঠিক আছে।
প্রেমের পর ২ মাস ডেটিং এর পর...
মেয়েঃ তোমার
বাবা তো অনেক
বড়লোক
তা তোমার বাইক নেই?
বল্টুঃ আরে আমার বাবা অনেক লম্বা
তাই
বললাম বড়লোক।
মেয়েঃ তার মানে! তোমার
বাবা কিসের ব্যবসা করে?
বল্টুঃ কাঁচা তরকারি ভ্যানে করে
বিক্রি করেন।
কেনো এটাও তো একটা ব্যবসা।
মেয়েঃ Oh god! তোমার
বাবার
না একটা ব্যাংক আছে?
.
. .
.
.
.
বল্টুঃ হ্যা... একটা মাটির
ব্যাংক আছে!!
 

Users who are viewing this thread

Back
Top