ডাঃ জাফরুল্লাহ চৌধুরী, জাতির যেসব সূর্যসন্তান আজকের এই স্বাধীন, সার্বভৌম বাংলাদেশ গড়ার নেপথ্যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন এবং রাজনীতির বুদ্ধিবৃত্তিক অঙ্গনে ভূমিকা রেখে যাচ্ছেন তাদের অন্যতম তিনি। স্বাধীন দেশে তিনি হতে পারতেন দেশসেরা সার্জন। নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে পারতেন চিকিৎসাখাতের প্রধান ব্যবসায়ী। কিন্তু ভিন্নধাতুতে গড়া এক লড়াকু মানুষ ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী। স্বাধীন দেশে নিজেকে নিয়োজিত করেছেন গণমানুষের স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে।
প্রশিক্ষণের মাধ্যমে নারীদের করেছেন প্রাথমিক স্বাস্থ্যকর্মী। প্রথম উদ্যোগ নিয়েছেন জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণের। জনকল্যাণধর্মী চিকিৎসানীতির মাধ্যমে দেশে ওষুধের দাম নিয়ন্ত্রণে রাখার নীতি প্রণয়ন, জাতীয় শিক্ষা কমিটির সদস্য হিসেবে অগ্রসর শিক্ষা নীতি প্রণয়ন ও নারী উন্নয়নে রেখেছেন যুগান্তকারী ভূমিকা। সরকার ও রাষ্ট্রের, ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর যেকোনো অনিয়মের বিরুদ্ধে তিনি দাঁড়িয়েছেন বুকচিতিয়ে। দেশের রাজনৈতিক পরিবেশ-পরিস্থিতি যখন উত্তপ্ত, অনিশ্চিত তখনই বিবদমান পক্ষের মাঝখানে সমঝোতার সেতুর ভূমিকা নিয়েছেন।
করোনা মহামারীতে সারা বিশ্বের লোক যখন দিশেহারা তখন এই মহান ব্যক্তি দেখালেন আলোর পথ। গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী প্রথমে করোনা শনাক্তের কিট তৈরির প্রস্তাবনা নিয়ে সামনে আসেন। নিজ প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞানীকে নিয়ে এই কিট তৈরির প্রস্তাবনা দেন। কিট প্রস্তুতের প্রক্রিয়া চলার মধ্যেই চলমান অঘোষিত লকডাউনে ক্ষতিগ্রস্ত দরিদ্র মানুষের খাদ্য সহায়তার বিশাল পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছেন তিনি।
দেশের জন্য কোন কিছু করতে পারা সত্যিই আনন্দের ব্যাপার। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে তিনি অবদান রাখতে পেরেছেন। আবার এখন দেশের এই ক্রান্তিলগ্নে অবদান রাখতে পেরেছেন। আসলেই তিনি জাতির সূর্য সন্তান। মুক্তিযোদ্ধাদের অহংকার।
জাতির এই ক্লান্তিলগ্নে কতিপয় অসাধু নেতারা যখন চাল, ডাল, তেল চুরিতে ব্যস্ত ঠিক তখনই সরকারের পাশে দাঁড়িয়েছেন ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী। জাফরুল্লাহ চৌধুরী বাংলাদেশের জন্য আল্লাহর আর্শিবাদ। অথচ আমরা তাকে মুল্যায়ন করতে ব্যর্থ হয়েছি। তিনি এমন একজন গুণীজন যাদের জন্ম বারে বারে হয় না। ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীকে সম্মান করুন, তাকে মূল্যায়ন করুন। তাকে কাজে লাগান। দেশকে দেওয়ার মতো তার যোগ্যতা আছে। একজন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে এই দেশ গড়ার কারিগরকে মানুষের বিপদে পাশে থাকার সুযোগ দিন। ওষুধের দাম নিয়ন্ত্রণ রাখা ও চিকিৎসা ব্যবস্থা আধুনিকায়নের জন্য তার নেতৃত্বে একটি কমিটি করে দিন। যারা একটি সুন্দর ওষুধ নীতি প্রণয়ন করবে। করোনা, ডেঙ্গু, ইবোলাসহ মহামারী রোগের ওষুধ আবিষ্কারের জন্য গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রকে কাজে লাগান। ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর নেতৃত্বে দেশের গুণি চিকিৎসকদের এ ক্ষেত্রে কাজে লাগাতে পারেন।
পরিশেষে বলবো, ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী একজন মৎত লোক ও বড় কলিজার অধিকারি। জাতির এক চরম দুর্যোগের মুহুর্তে কান্ডারীর ভুমিকায় অবতীর্ণ চাইছেন তিনি, তবে কেন এত বিভ্রান্তি? আমরা জানি এই করোনা মহামারী রুখতে সচেতনতা অবলম্বন ও আক্রান্ত ব্যাক্তিকে সনাক্ত করে তাকে আলাদা করে সাধ্যমত চিকিৎসা করা ছাড়া আমাদের অন্য কোন গতি নেই। করোনা টেস্টিং কিট যদি সফলভাবে ওনি তৈরী করে থাকেন তবে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের বর্তমান প্রেক্ষাপটে অতিপ্রয়োজনীয় বস্তুটি নিতে গড়িমসি কেন?
একজন বর্ষীয়ান মুক্তিযোদ্ধার দেশের কিছু করার আকুতি আমরা কবে বুঝবো?
প্রশিক্ষণের মাধ্যমে নারীদের করেছেন প্রাথমিক স্বাস্থ্যকর্মী। প্রথম উদ্যোগ নিয়েছেন জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণের। জনকল্যাণধর্মী চিকিৎসানীতির মাধ্যমে দেশে ওষুধের দাম নিয়ন্ত্রণে রাখার নীতি প্রণয়ন, জাতীয় শিক্ষা কমিটির সদস্য হিসেবে অগ্রসর শিক্ষা নীতি প্রণয়ন ও নারী উন্নয়নে রেখেছেন যুগান্তকারী ভূমিকা। সরকার ও রাষ্ট্রের, ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর যেকোনো অনিয়মের বিরুদ্ধে তিনি দাঁড়িয়েছেন বুকচিতিয়ে। দেশের রাজনৈতিক পরিবেশ-পরিস্থিতি যখন উত্তপ্ত, অনিশ্চিত তখনই বিবদমান পক্ষের মাঝখানে সমঝোতার সেতুর ভূমিকা নিয়েছেন।
করোনা মহামারীতে সারা বিশ্বের লোক যখন দিশেহারা তখন এই মহান ব্যক্তি দেখালেন আলোর পথ। গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী প্রথমে করোনা শনাক্তের কিট তৈরির প্রস্তাবনা নিয়ে সামনে আসেন। নিজ প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞানীকে নিয়ে এই কিট তৈরির প্রস্তাবনা দেন। কিট প্রস্তুতের প্রক্রিয়া চলার মধ্যেই চলমান অঘোষিত লকডাউনে ক্ষতিগ্রস্ত দরিদ্র মানুষের খাদ্য সহায়তার বিশাল পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছেন তিনি।
দেশের জন্য কোন কিছু করতে পারা সত্যিই আনন্দের ব্যাপার। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে তিনি অবদান রাখতে পেরেছেন। আবার এখন দেশের এই ক্রান্তিলগ্নে অবদান রাখতে পেরেছেন। আসলেই তিনি জাতির সূর্য সন্তান। মুক্তিযোদ্ধাদের অহংকার।
জাতির এই ক্লান্তিলগ্নে কতিপয় অসাধু নেতারা যখন চাল, ডাল, তেল চুরিতে ব্যস্ত ঠিক তখনই সরকারের পাশে দাঁড়িয়েছেন ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী। জাফরুল্লাহ চৌধুরী বাংলাদেশের জন্য আল্লাহর আর্শিবাদ। অথচ আমরা তাকে মুল্যায়ন করতে ব্যর্থ হয়েছি। তিনি এমন একজন গুণীজন যাদের জন্ম বারে বারে হয় না। ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীকে সম্মান করুন, তাকে মূল্যায়ন করুন। তাকে কাজে লাগান। দেশকে দেওয়ার মতো তার যোগ্যতা আছে। একজন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে এই দেশ গড়ার কারিগরকে মানুষের বিপদে পাশে থাকার সুযোগ দিন। ওষুধের দাম নিয়ন্ত্রণ রাখা ও চিকিৎসা ব্যবস্থা আধুনিকায়নের জন্য তার নেতৃত্বে একটি কমিটি করে দিন। যারা একটি সুন্দর ওষুধ নীতি প্রণয়ন করবে। করোনা, ডেঙ্গু, ইবোলাসহ মহামারী রোগের ওষুধ আবিষ্কারের জন্য গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রকে কাজে লাগান। ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর নেতৃত্বে দেশের গুণি চিকিৎসকদের এ ক্ষেত্রে কাজে লাগাতে পারেন।
পরিশেষে বলবো, ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী একজন মৎত লোক ও বড় কলিজার অধিকারি। জাতির এক চরম দুর্যোগের মুহুর্তে কান্ডারীর ভুমিকায় অবতীর্ণ চাইছেন তিনি, তবে কেন এত বিভ্রান্তি? আমরা জানি এই করোনা মহামারী রুখতে সচেতনতা অবলম্বন ও আক্রান্ত ব্যাক্তিকে সনাক্ত করে তাকে আলাদা করে সাধ্যমত চিকিৎসা করা ছাড়া আমাদের অন্য কোন গতি নেই। করোনা টেস্টিং কিট যদি সফলভাবে ওনি তৈরী করে থাকেন তবে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের বর্তমান প্রেক্ষাপটে অতিপ্রয়োজনীয় বস্তুটি নিতে গড়িমসি কেন?
একজন বর্ষীয়ান মুক্তিযোদ্ধার দেশের কিছু করার আকুতি আমরা কবে বুঝবো?