শুধু হাসপাতালেই নয় ঘরের মধ্যেও কোয়ারেন্টিন হচ্ছেন করোনাভাইরাসে ঝুঁকিতে থাকা মানুষ। একে বলা হচ্ছে সেলফ কোয়ারেন্টিন। সংক্রমণ রোধে নিজেকে নিজেই আটকে রাখা। অনলাইনের মাধ্যমেই সাড়া হবে জরুরি কর্মকাণ্ড। যেমন এর মধ্যে গুগল, ফেসবুক তাদের কর্মীদের ঘরে বসে অফিস করার প্রতি উৎসাহ দিচ্ছে। আবার টুইটার সব কর্মীকে নির্দেশ দিয়েছে ঘরে বসেই অফিসের কাজ সারতে।
ইতিমধ্যে পুরো ইতালিকে কোয়ারেন্টিন ঘোষণা করা হয়েছে। প্রত্যেক বাসিন্দা ঘরের মধ্যে সেলফ কোয়ারেন্টিনে থাকবেন। চীনের পর সবচেয়ে বেশি সংক্রমণ ঘটেছে দেশটিতে।
কোয়ারেন্টিন, আইসোলেশন এবং সোশ্যাল ডিসটেনস:
কোয়ারেন্টিন, আইসোলেশন এবং সোশ্যাল ডিসটেনস- এ তিনভাবে সাধারণ মানুষ থেকে নিজেকে দূরে রেখে সংক্রমণ রোধ করা যায়। মার্কিন স্বাস্থ্য বিভাগ এবং সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন (সিডিসি) এর প্রটোকল এই তিন পদ্ধতির মধ্যে পার্থক্য তৈরি করেছে এই ভাবে:
সোশ্যাল ডিসটেনস: মানুষের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা সীমিত করে ফেলা। সামাজিকভাবে যোগাযোগ কমিয়ে দেয়া। আড্ডা, বৈঠক, অনুষ্ঠান, সমাবেশে অংশ গ্রহণ না করে। মূলত যেখানে ভিড় হয় এমনকি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও ধর্মীয় স্থান থেকে নিজেকে দূরে রাখা।
কোয়ারেন্টিন: কোনো ব্যক্তির শরীরে ভাইরাস সংক্রমণের আগে কিংবা উপসর্গ প্রকাশ পাওয়ার আগে নিজেকে আবদ্ধ স্থানে আটকে ফেলা। যার মানে তাকে মানুষ থেকে আলাদা করে ফেলা হবে। শুরুতে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ এই কাজটা করলেও এখন নিজে নিজেকে কোয়ারেন্টিনের ঘটনা বাড়ছে। মূলত আক্রান্ত কোনো রোগীর সংস্পর্শে আসলে ওই ব্যক্তি এমন পদ্ধতি গ্রহণ করতে পারেন। নিজের মধ্যে উপসর্গ দেখা দিচ্ছে কী না, সেটি পর্যবেক্ষণ করা। যারা পূর্ববর্তী অন্যান্য গুরুতর রোগের কারণে ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা করছেন তারাও কোয়ারেন্টিনে থাকবে।
আইসোলেশন: আক্রান্ত ব্যক্তিকে হাসপাতাল নিবিড় পর্যবেক্ষণে রাখা। যারা এখনো সুস্থ এবং ভাইরাস মোকাবিলায় সক্ষম তাদের কাছ থেকে আক্রান্ত ব্যক্তি পুরোপুরি বিচ্ছিন্ন করে ফেলা।
কীভাবে কোয়ারেন্টিনের প্রস্তুতি নেবেন?
টয়লেট টিস্যু, হ্যান্ড স্যানিটাইজার, পানির বোতল সংগ্রহ ও সংরক্ষণ ছাড়াও কোয়ারেন্টিন প্রস্তুত করার জন্য আরও বেশি কিছু পদক্ষেপ নিতে হবে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিওএইচও), সিডিসিসহ অন্যান্য বিশেষজ্ঞদের পরামর্শে সেগুলো তুলে ধরা হলো-
ইতিমধ্যে পুরো ইতালিকে কোয়ারেন্টিন ঘোষণা করা হয়েছে। প্রত্যেক বাসিন্দা ঘরের মধ্যে সেলফ কোয়ারেন্টিনে থাকবেন। চীনের পর সবচেয়ে বেশি সংক্রমণ ঘটেছে দেশটিতে।
কোয়ারেন্টিন, আইসোলেশন এবং সোশ্যাল ডিসটেনস:
কোয়ারেন্টিন, আইসোলেশন এবং সোশ্যাল ডিসটেনস- এ তিনভাবে সাধারণ মানুষ থেকে নিজেকে দূরে রেখে সংক্রমণ রোধ করা যায়। মার্কিন স্বাস্থ্য বিভাগ এবং সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন (সিডিসি) এর প্রটোকল এই তিন পদ্ধতির মধ্যে পার্থক্য তৈরি করেছে এই ভাবে:
সোশ্যাল ডিসটেনস: মানুষের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা সীমিত করে ফেলা। সামাজিকভাবে যোগাযোগ কমিয়ে দেয়া। আড্ডা, বৈঠক, অনুষ্ঠান, সমাবেশে অংশ গ্রহণ না করে। মূলত যেখানে ভিড় হয় এমনকি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও ধর্মীয় স্থান থেকে নিজেকে দূরে রাখা।
কোয়ারেন্টিন: কোনো ব্যক্তির শরীরে ভাইরাস সংক্রমণের আগে কিংবা উপসর্গ প্রকাশ পাওয়ার আগে নিজেকে আবদ্ধ স্থানে আটকে ফেলা। যার মানে তাকে মানুষ থেকে আলাদা করে ফেলা হবে। শুরুতে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ এই কাজটা করলেও এখন নিজে নিজেকে কোয়ারেন্টিনের ঘটনা বাড়ছে। মূলত আক্রান্ত কোনো রোগীর সংস্পর্শে আসলে ওই ব্যক্তি এমন পদ্ধতি গ্রহণ করতে পারেন। নিজের মধ্যে উপসর্গ দেখা দিচ্ছে কী না, সেটি পর্যবেক্ষণ করা। যারা পূর্ববর্তী অন্যান্য গুরুতর রোগের কারণে ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা করছেন তারাও কোয়ারেন্টিনে থাকবে।
আইসোলেশন: আক্রান্ত ব্যক্তিকে হাসপাতাল নিবিড় পর্যবেক্ষণে রাখা। যারা এখনো সুস্থ এবং ভাইরাস মোকাবিলায় সক্ষম তাদের কাছ থেকে আক্রান্ত ব্যক্তি পুরোপুরি বিচ্ছিন্ন করে ফেলা।
কীভাবে কোয়ারেন্টিনের প্রস্তুতি নেবেন?
টয়লেট টিস্যু, হ্যান্ড স্যানিটাইজার, পানির বোতল সংগ্রহ ও সংরক্ষণ ছাড়াও কোয়ারেন্টিন প্রস্তুত করার জন্য আরও বেশি কিছু পদক্ষেপ নিতে হবে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিওএইচও), সিডিসিসহ অন্যান্য বিশেষজ্ঞদের পরামর্শে সেগুলো তুলে ধরা হলো-