What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

ক্রিকেটে ফিরলেন বাংলাদেশের সাবেক কোচ (1 Viewer)

Nirjonmela

Administrator
Staff member
Administrator
Joined
Mar 1, 2018
Threads
2,763
Messages
23,275
Credits
825,351
Pistol
Crown
Thread Title Style (One)
Profile Music
eNAFXxy.jpg


প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেটে সবশেষ খেলেছেন ১০ বছর আগে। তার পর থেকে কোচিং করিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছিলেন ক্রিকেট বিশ্বের নানা প্রান্ত। কোচিং করিয়েছেন বাংলাদেশের মেয়েদেরও। কিন্তু শুধু কোচিংয়ে মনের খোরাক মিটছিল না। শেন ডিটজ তাই নাটকীয়ভাবে আবার ফিরলেন ক্রিকেটার পরিচয়ে। এবারের আইসিসি ওয়ার্ল্ড ক্রিকেট লিগ ডিভিশন ফোরে ভানুয়াতুর কোচ কাম ক্রিকেটার ৪৩ ছুঁইছুঁই এই সাবেক অস্ট্রেলিয়ান।

রোববার মালেয়েশিয়ায় ডিভিশন ফোরের প্রথম দিনে ডিটজের প্রত্যাবর্তন পর্ব রচিত হয়েও গেছে। জার্সির বিপক্ষে তার দল অবশ্য গুটিয়ে গেছে ১০৪ রানেই। তবে ৩৬ রান করে দলের সর্বোচ্চ রান করেছেন ডিটজই।

প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেটে এর আগে সবশেষ ম্যাচটি ডিটজ খেলেছিলেন ২০০৮ সালের মার্চে, সাউথ অস্ট্রেলিয়ার হয়ে নিউ সাউথ ওয়েলসের বিপক্ষে শেফিল্ড শিল্ডে (তখনকার পিউরা কাপ)। অস্ট্রেলিয়ার ঘরোয়া ক্রিকেটে ছিলেন পরিচিত নাম। উইকেট-কিপার ব্যাটসম্যান হিসেবে সাউথ অস্ট্রেলিয়ার হয়ে খেলেছেন ১০ বছর। কিপিং ছিল মূল শক্তি। তবে ব্যাটের হাত মন্দ ছিল না। ৫ সেঞ্চুরিতে ৩ হাজার ৫৩ রান করেছিলেন ৩০.৬ গড়ে। অ্যাডাম গিলক্রিস্ট, ব্র্যাড হাডিনদের জমানায় জাতীয় দলে ঢোকা হয়ে ওঠেনি।

২০০৮ সালে খেলা ছাড়ার পর ওই বছরই ডেভেলপমেন্ট কোচের দায়িত্ব নিয়ে যান নিউ জিল্যান্ডে। পরে কোচিং করিয়েছেন নিউ জিল্যান্ডের অন্যতম শীর্ষ দল ওয়েলিংটন ফায়ারবার্ডসকে।

২০১৩ সালের নভেম্বরে বাংলাদেশে আসেন মেয়েদের জাতীয় দলের প্রধান কোচের দায়িত্ব নিয়ে। ২০১৪ সালে দেশের মাটিতে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে তার কোচিংয়েই খেলেছিল বাংলাদেশ। ২০১৪ সালের অক্টোবরে দায়িত্ব নেন ভানুয়াতুর কোচ ও হাই পারফরম্যান্স ম্যানেজারের। তার কোচিংয়েই ডিভিশন ফাইভ থেকে ফোরে উঠে আসে ভানুয়াতু।

আগামী শনিবার ডিটজ পূর্ণ করবেন ৪৩ বছর। কিন্তু রোমাঞ্চিত তিনি শুরুর দিনগুলোর মতোই। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলতে না পারার আক্ষেপ কিছুটা মেটাতে চান ডিভিশন ফোরে খেলে। সাউথ অস্ট্রেলিয়ার সাবেক সতীর্থদের কাছ থেকে শুভেচ্ছাবার্তাও পাচ্ছেন অনেক।

সবাই খুব খুশি ও সমর্থন করছে যে আমি আবার খেলতে নামছি এবং আরেকবার চেষ্টা করছি। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলার সুযোগ আগে আমি পাইনি। আমার জন্য তাই এটিই সবচেয়ে বড় সুযোগ আমার অ্যাডপটেড দেশের হয়ে খেলার, যে দেশকে ও দেশের মানুষকে আমি ভালোবাসি। সুযোগটি পেয়ে আমি দারুণ গর্বিত।
 

Users who are viewing this thread

Back
Top